সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

চাইতে পারো লিরিক্স

সুমন

চাইতে পারো জোছনা কুয়াশা ঢাকা

চাইতে পারো ঘরের সিলিংয়ে সন্ধ্যাতারা
একমুঠো গোলাপ আর ঐ নীল আকাশ
আকাশের ঐ চাঁদ অথবা এই রাত

চাইতে পারো আমার নেটের পাসওয়ার্ড
চাইতে পারো শীতের রাতে আমার সোয়েটার
একমুঠো গোলাপ আর ঐ নীল আকাশ
আকাশের ঐ চাঁদ অথবা এই রাত

যত খুশি ভাবো তুমি দিবা স্বপ্ন দেখো
পাবে না তুমি কোন কিছুই মোর কাছ থেকে
মিষ্টি হাসি অথবা কান্না দেখাও যতই
তোমার জন্য নয় আমার কোন কিছুই

চাইতে পারো আমার লেখা সবগুলো গান
চাইতে পারো ওয়ানডে ম্যাচে সাড়ে চারশ রান
একমুঠো গোলাপ আর ঐ নীল আকাশ
আকাশের ঐ চাঁদ অথবা এই রাত

যত খুশি ভাবো তুমি দিবাস্বপ্ন দেখো
পাবে না তুমি কোন কিছুই মোর কাছ থেকে
মিষ্টি হাসি অথবা কান্না দেখাও যতই
তোমার জন্য নয় আমার কোন কিছুই

যত খুশি ভাবো তুমি দিবাস্বপ্ন দেখো
পাবে না তুমি কোন কিছুই মোর কাছ থেকে
মিষ্টি হাসি অথবা কান্না দেখাও যতই
তোমার জন্য নয় আমার কোন কিছুই


গানের নামঃ  চাইতে পারো
সুরঃ সুমন 
কথাঃ সুমন 
ব্রান্ডঃ অর্থহীন  

মেয়ে মানেই Dangerous

যা কখনো হওয়ার ছিল না
তা হয়েই গেল......
সুঁদরী মেয়েদের ফটো
পালাতে হবে...
এই বিয়ে আমি করবো না।
আমি শিওর, আপনারা ভাবছেন যে আমি ১টা মেয়ে এবং আমি আমার প্রেমিকের জন্য বিয়ে করতে চাচ্ছি না। কিন্তু ভাই ও আপুরা, আই নিতান্তই ১ জন সাধারন ছেলে, এবার আসল গল্পে আসা যাক।
আমি নিলয়, বয়স ২৮ বছর, শিক্ষাগত যোগ্যতা - কানাডার গাধা, মানে কানাডা থেকে M.B.A. করে সবে দেশে ফিরেছি, আর যথারিতি, বাংলার সব Common বাবা-মা এর মত, আমার বাবা-মা ও আমার বিয়ের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। কিন্তু আগের কিছু অভিজ্ঞতার কারনে আমি মেয়েদের খুব ই ভয় পাই। আমার কাছে মেয়ে মানেই Dangerous. এই Dangerous মেয়েদের বিয়ে করা মানেই আরো অধিক Danger এর খপ্পর এ পরা।আমার ঢাকায় কাজ শেষ হওয়ার পর অনিচ্ছাসত্তেও আমি সিলেটের এর উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। আমি সবসময় রাতের টিকেট কাটি, কারণ আমার বরাবর ই ভয় হয় যদি দিনের বেলার টিকেট কাটলে যদি আমার পাশে কোনো মেয়ে পরে!রাতের বেলা সেই সুযোগ কম থাকে, তবে সেই দিন আমার কপাল খারাপ ছিল কিনা জানি না, কিন্তু মহান বিধাতা আমার জন্য বিশেষ কিছু plan করে রেখেছিলেন তা আমি খুব ভাল করে বুঝতে পেরেছিলাম। তো, আমি বাস এ উঠে কানে হেডফোন লাগিয়ে শান্তিমত জানালার পাশের সিটটা তে বসে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি, তখনি এক দজ্জাল মহিলা এসে দাবি করল যে সিট টা উনার, আমি পুরাই টাসকিত হয়ে গেলাম, পরে টিকেট চেকার এসে টিকেট চেক করে মহিলা কে আমার পেছনের সিট এ পাঠিয়ে দিলেন, আর আমার পাশে এক সুন্দরি ললনা রাগে গজ গজ করতে করতে বসে পরল, আমি আবার ও টাসকিত হলাম। বাস ছাড়ার পর ই মেয়ে আমাক এক রাম ধমক দিয়ে বলে - " তুমি কি জান না যে মেয়েদের জানালার পাশের সিট টা ছেড়ে দিতে হয়?" আমি ও বোকার মত বলে উঠলাম - " দুঃখিত" এবং ফাদে পরলাম। কিভাবে পরলাম সেইটা আপনারা গল্পের শেষেই বুঝতে পারবেন।
মেয়েটাকে আমার সিটটা ছেড়ে দিয়ে কিঞ্চিত দুঃখিত মনে আবার ও ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, তখনি মেয়েটা বাঁজখাই কন্ঠে বলে উঠল -
" রাতে ঘুমানো যাবে না, সারা রাত গল্প করতে হবে"
আমি আবার ও টাসকিত হয়ে গেলাম! মেয়ে তখন আমাকে জিজ্ঞেস করল -
"নাম কি?"
"নিলয়, তোমার?"
"অপরাজিতা"
"বাহ! বেশ সুন্দর নাম"
" ওহ! মেয়েদের দেখলেই Flirting শুরু হয়ে যায় না?"
" না! না! মেয়েদের আমি অনেক ভয় পাই"
"কেন?"
"মেয়ে মানুষ Dangerous!"
"কেন! ছ্যাক খাইসো নাকি?"
"হুম, বিশাল বড় একটা!"
"বাহ! ভাল তো কাহিনী টা কি বলা যায়?"
"নাহ!"
"কেন? লজ্জা পাইসো, নাকি কষ্ট লাগে?"
"নাহ, ঠিক আসে, বলছি"
এই ভাবেই অজানা, অচেনা, সুন্দরী ললনা, dangerous এক মেয়ের কাছে আমার অতীত বলা শুরু করলাম।
আমি বাংলাদেশের একটা বেসরকারী বিশ্ববিদ্দ্যালয় এ পরার সময়ই ৬ষ্ঠ সেমিস্টার এ কানাডা চলে যাই, কিন্তু এই বিদেশে যাওয়ার পেছনে বিশাল এক কাহিনী আছে, প্রথম থেকেই শুরু করি।

আমি তখন মাত্র ক্লাস সেভেন এ পড়ি। প্রেম, ভালবাসা সম্পরকে জ্ঞান অনেক কম, তখন ১টা মেয়ে কে দেখে খুব ভাল লেগে যায়, কিন্তু সেই ভাল লাগা টাই যে ভালবাসা তা বুঝেছি S.S.C. পরীক্ষা দেয়ার পর। S.S.C. পরিক্ষার পর একসাথেই ১টা কোচিং সেন্টারে আমি আর সেই মেয়ে টা কম্পিউটার চালানো শিখতাম, তখন সবেমাত্র কৈশরে পা দিয়েছি, তাই আবেগের বশে আগের ভাল লাগাটা এই সময় এ এসে ভালবাসায় রুপান্তরিত হলো। এরপর আমরা একই সাথে একই কলেজে ভর্তি হই। কলেজে ভর্তি হওয়ার পর সব সময়ই মেয়েটার পেছনে লেগে থাকতাম, এর ই সুবাদে ১ম বর্ষে বন্ধুত্ত ও ২য় বর্ষে আমাদের প্রেমটা ও হয়ে যায়। এই প্রেম শুরু করার পর থেকেই আমার জীবনে প্রথম বুঝতে পারলাম যে মেয়ে মানেই Dangerous.আমি ঠিক মত একটু সিগারেত খেতে পারতাম না, বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারতে পারতাম না, খেলতে পারতাম না, ঘুমাতে ও পারতাম না, তবু ও আমার সেই সময় এর দিনগুলো স্বপ্নের মত কাটছিল। এরপর ২বছর এর কাহিনী অনেক টা একই রকম, তাই সেইগুলো বলে আর বিরক্তি করলাম না, এই ২ বছর এর মধ্যে আমি আর ও ইন্টার পাশ করি এবং ২ টা ভিন্ন ভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হই। আমাদের সম্পর্কের ২ বছর পর থেকেই সব গ্যাঞ্জাম শুরু হয়, আগের মত কথা হত না, দেখা হত না, দুই জন ২ জন কে সময় দিতে পারতাম না, অনেক কিছুই পাল্টে গেল, আমরা একে অপরের কাছ থেকে অনেক দূরে সরে গেলাম, এতটাই দূরে যে আমাদের সম্পর্কটা আর জোড়া লাগানো গেলো না, আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল। আমি এতটাই একা হয়ে গেলাম যে এই দেশে আমার পক্ষে আর থাকা সম্ভব হল না, আমি কানাডা চলে গেলাম। আমি ওই মেয়ে কে কোনো দোষ দিব না, সম্ভবত সব ই আমার দোষ, সম্ভবত না!
"এই আমার কাহিনী"
অপরাজিতা তখন বললো -
"খুব ই দুঃখের না হলেও, মোটামুটি দুঃখের বলা যায়"
আমি তখন চিন্তা করি - কী Dangerous মেয়েরে বাবা! এত্তো দুঃখের ১টা কাহিনী বললাম, তবু ও একটুও খারাপ লাগলো না। মেয়েটার চেহারার দিকে তাকিয়ে দেখি মেয়েটার মুখের উপর চাদের আলো এসে পরছে, আর সেই আলো মেয়েটার চেহারার উপর পরে চেহারা ট কে আরো লাবন্যময়ী করে তুলছে, তবে কি আবার ও কোনো Dangerous মেয়ের খপ্প্ররে পরলাম! মেয়েটা দেখি ওর ব্যাগ থেকে ১ প্যাকেট চুইংগাম বের করে ১টা মুখে দিলো আর আমাকে ও ১টা দিলো, আমি চুইংগাম টা মুখে দিলাম............
এরপর সেই রাতের কথা আর কিছুই মনে নাই, শুধু সকালে কন্ডাক্টার এসে ডাক দিলো, তখন সেই সুন্দরী ললনার কথা মনে পরল এবং আমি তখন ই দেখলাম যে আমার হাতে আমার শখের ঘড়িটা নাই, মানিব্যাগ, মোবাইল, কিছুই নাই, শুধু বুক পকেট এ ১০০ টাকা রাখা, সমব্ভত মেয়েটার আমার গল্পটা শুনে আমার প্রতি একটু দয়া হয়েছিল, তাই টাকাটা রেখে গেছে, আমি আরও এক বার এর মত উপলব্ধি করলাম যে মেয়ে মানুষ খুব ই Dangerous.

এরপরের কিছুদিন দেখতে দেখেতেই চলে গেল, আর আমার বিয়ে ও পাকাপাকি হয়ে গেল। নাহ পাঠক ভাই ও আপুরা, আমি পালাতে পারি নাই, পালাতে যেয়ে ধরা খাইসি। তো বাবা-মা অনেক তা ইমোশোন্যালি ব্ল্যাকমেল করে বিয়েটা দিয়ে দিল। আমি অতটা আগ্রহী ছিলাম না দেখে মেয়ে কে আমি দেখি নাই, কিন্তু মেয়ে মানে, আমার নব-বিবাহীতা স্ত্রী নাকি আমাকে আগেই দেখসে, এবং তার আমাকে পছন্দ হইসে, এই কথা শুনে আমি আমার জিবনের এর সব চেয়ে বড় টাসকি খাইলাম।তো বিবাহের দিন রাতের বেলা আমি আমার বাসর ঘরে ঢুকলাম, দেখলাম - সুন্দর করে ১টা বিছানা ফুল দিয়ে সাজিয়ে রাখসে, এবং বিছানার উপর একটা মেয়ে ইয়াআআআআআ বড় একটা ঘোমটা দিয়ে বসে আসে। আমি মেয়েটার কাছে যেতেই মেয়েটা ঘোমটার ফাঁক দিয়ে ১টা হাত বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে গেলাম, আগে জানতাম যে ছেলেরাই আগে Approach করে, এখন দেখি মেয়েরা ও করে!তো আমি খেয়াল করে দেখি যে মেয়ে টা কি যেন দিতে চাচ্ছে, আমি হাত বাড়িয়ে মেয়েটার হাত থেকে জিনিস টা নেই, দেখি ১টা গিফ্ট প্যাকেট, তো আমি প্যাকেট টা খুললাম, এবং আমার জীবন এর সব চেয়ে অবাক করা গিফ্ট টা পেলাম!

প্যাকেট টা তে ১টা চুইংগাম ও আমার শখের ঘড়ি টা রাখা! তখন ঘুমটাটা সরিয়ে দেখি অপরাজিতা আমার দিকে চেয়ে মিট মিট করে হাশছে! এরপর ওই আমাকে সব কিছু খুলে বলল যে এইগুলা ওদের মানে আমার বাবা-মা ও অপরাজিতার আগেই প্ল্যান করা ছিল। আমি আবার ও উপলব্ধি করলাম যে, মেয়ে মানুষ আসলেই অনেক Dangerous.
এখন আমি আর অপরাজিতা ভালই আছি, আমাদের ঘরে অবশ্য আরো ২টা টুইন Dangerous যুক্ত হইছে, আমি চেয়েছিলাম যে ১টার নাম রাখব Dangerous 1 আর ১টার নাম রাখব Dangerous 2, কিন্তু ওদের Dangerous মায়ের কথা চিন্তা করে নাম ২টা বলার সাহস পাই নাই। কী করব, আমার পরিবার তো পুরাই DANGEROUS!!
By- Ahnaf Faisal Khan ।

ভুল করে স্ত্রীকে যা যা বলবেন না

hot girls photoসূর্য পূর্বদিকে ওঠে ও পশ্চিমে অস্ত যায়। এটা যেমন কখনও পরিবর্তন হবার নয়, স্ত্রীর সঙ্গে আপনার কখনও মনোমালিন্য হবে না সেটাও খুব জোর দিয়ে বলা যায় না। তাই জেনে রাখা ভালো কোন বিষয়গুলো স্ত্রীর সামনে কথা প্রসঙ্গে উত্থাপন করা উচিত নয়। এমন ৫টি টিপস রইলো নিচে:
আমার সাবেক প্রেমিকা এমন ছিল: সাবধান! ভুলেও এ ধরনের বিপদে নিজেকে জড়াতে যাবেন না। স্ত্রীর সঙ্গে সাবেক প্রেমিকাকে জড়িয়ে তুলনা করার আগে ১০০ বার ভাবুন। যদি নিজের মনের মধ্যে কখনও এ ধরনের চিন্তা আসে, সেটা সেখানেই রেখে দিন। আরও ভালো যদি মন থেকে মুছে ফেলতে পারেন। নয়তো আসন্ন বিপদ থেকে আপনাকে কেউ উদ্ধারে এগিয়ে আসবে না।
তুমি সবসময় এটাই করো: সবসময় তুমি এটা করো কিংবা তুমি কখনও এটা করো না জাতীয় কথাবার্তা থেকে দূরে থাকাই ভালো। কেন আগুনে ঘি ঢালতে চলেছেন! বরং, যদি সত্যিই স্ত্রীর কোন বিষয় আপনাকে ভীষণ ভোগায়, সেটা ঘুরিয়ে অন্যভাবে তাকে বুঝিয়ে বলুন।
তুমি ঠিক তোমার মায়ের মতো: স্ত্রীকে তার মা বা বোনের সঙ্গে নেতিবাচক অর্থে তুলনা করবেন না। তুমিও তোমার মা বা বোনের মতো সূক্ষ্ম বিষয়গুলো বুঝতে পারো না। এ ধরনের মন্তব্যে মনে কষ্ট পাওয়ার পাশাপাশি তার মনে ক্ষোভ তৈরি হওয়াটা স্বাভাবিক। কারণ, প্রত্যেকেই তার নিজের পরিচয়ে স্বাধীনভাবে বাঁচতে চায়।
মেয়েটি বেশ সুন্দর: হয়তো আপনাকে পরীক্ষা করতে আপনার স্ত্রী কখনও মিষ্টিভাবে জানতে চাইতে পারেন, তোমার কি মনে হয় না মেয়েটা সুন্দরী? সেটা ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে হোক বা বাস্তব জীবনে, হ্যাঁ বললেন তো ফেঁসে গেলেন। ঘুরিয়ে উত্তরটা এমনভাবে দিন যাতে স্ত্রীর বাক্যবাণে জড়াতে না হয়। প্রয়োজনে মিথ্যা বলতে ক্ষতি কি? সুন্দরী নয় বললেন তো বেঁচে গেলেন। বরং, ওই মেয়েটির নাক চ্যাপ্টা বা এ ধরনের অন্য কোন খুঁত বের করেন, তবে উত্তীর্ণ হবার পাশাপাশি নম্বরটা আরও বেশিও পেয়ে যেতে পারেন স্ত্রীর নেয়া পরীক্ষায়।
তোমাকে সুন্দর লাগছে না: আপনার স্ত্রী হয়তো ইচ্ছে করেই তার চুলটা আজ একটু এলোমেলো করে রেখেছেন। তা দেখেও না দেখার ভান করা শ্রেয়। কারণ, মেয়েদের কাছে চুলের কদরটা সামান্য নয়। তোমাকে আজ সুন্দর লাগছে না এ জাতীয় কথা বলাটাও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তাতে বিপদ অবধারিত। সঙ্গে সঙ্গে কিছু না বললেও স্ত্রীর কাজকর্মে ও প্রতিক্রিয়ায় অল্পক্ষণেই সেটা আপনি টের পেতে পারেন। অযথা ঝামেলায় জড়িয়ে কি লাভ?

বাংলাদেশী পর্নো তারকা র‌্যাম্প মডেল রুহি

মডেল রুহিবহুল আলোচিত র‌্যাম্প মডেল ও অভিনেত্রী দিলরুবা ইয়াসমীন রুহী কলকাতার ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রথম পর্নো তারকা হতে যাচ্ছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। টালিগঞ্জের অসমর্থিত একটি সূত্র থেকে প্রাপ্ত এক খবরে যানা যায়, আগামী মাসের ১২ তারিখ তিনি কলকাতার পরিচালক মহুয়া চক্রবর্তীর ‘গ্ল্যামার’ ছবির কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন। এতে তিনি কলকাতার জনপ্রিয় নির্মাতা ও অভিনেতা পরমব্রতের বিপরীতে অভিনয় করবেন। ওই ছবিতে তিনি ডার্টি পিকচার খ্যাত বিদ্যা বালান ও আরেক পর্নো তারকা পাওলা দামের মতোই ব্যাপক খোলামেলাভাবে উপস্থিত হতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
এ প্রসঙ্গে রুহি বলেন, র‌্যাম্পের মডেলদের গল্প নিয়ে নির্মিত হচ্ছে ‘গ্ল্যামার’ ছবিটি। এ সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্র জোয়ান মিশেল চরিত্রে রূপদান করছেন বলেও জানান তিনি। এ ছবিতে র‌্যাম্প মডেলের জীবনের নানা সুখ-দুঃখ ও সাফল্যের গল্প তুলে ধরা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও তিনি তার লক্ষ্য সম্পর্কে জানাতে গিয়ে তার নিকটজনদের বলেছেন- তিনি মূলত বোম্বের চলচ্চিত্রে যেতে চান। আর সে জন্যই এ সুযোগে তিনি নিজেতে মেলে ধরবেন।
রুহি জানান, গ্ল্যামার ছবির শুটিংয়ের পরপরই তিনি একই পরিচালকের পরিচালনায় ও একই নায়কের বিপরীতে ‘স্পর্শ’ নামের আরো একটি ছবিতে অভিনয় করবেন। ওই সিনেমায় নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছি। এক অটিস্টিক শিশুর বেড়ে ওঠা ও মানবিক মূল্যবোধের গল্প নিয়ে স্পর্শ সত্যিই একটি অসাধারণ চলচ্চিত্র হবে।
প্রসঙ্গত ২০০৭ সালে অমিতাভ রেজার পরিচালনায় প্যারাসুটের কান্ট্রি ক্যাম্পেইনের একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবে নির্বাচিত হন রুহি। দেশের নামকরা বুটিক হাউস বাংলার মেলা, মায়াসির, কেক্র্যাফট, ড্রেসিডেল, মান্ত্রা এবং আড়ংয়ের মতো প্রতিষ্ঠানের মডেল হওয়ার সৌভাগ্য হয় তার। এরপরই শুরু হয় তার অভিনয় জীবন। এরপর প্রবাসী পরিচালক মনসুর আলীর ‘সংগ্রাম’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সিনে-পর্দায় অভিষেক হতে চলেছে তার। চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ইসমত আরা চৌধুরী শান্তির ‘মায়ানগর’ চলচ্চিত্রেও।

কামসূত্রভূমিতে বেশরমের দল ভিডিও

রণবীর কাপুরের মুক্তি প্রতিক্ষিত ‘বেশরম’ ছবির টিম একটু ভিন্ন পথেই এর প্রচারণার দিকে যেতে চাইছে। ছবির প্রচারণার জন্য এই টিম ঘুরে বেড়ানোর পরিকল্পনা করেছে ভিন্ন ভিন্ন শহরে। তবে তাদের এই পরিকল্পনায় নাকি বিশেষভাবে নাম আছে ‘কামসূত্র’ নগরী খ্যাত পাটনার।
বিহার রাজ্যের প্রাদেশিক রাজধানী পাটনা এমনিতেই ঐতিহাসিকভাবে বিখ্যাত। গুপ্ত যুগের প্রখ্যাত হিন্দু দার্শণিক ঋষি মল্লনাগ বাৎসায়নসহ অনেক প্রখ্যাত ভারতীয় প্রাচীন কীর্তিমানের জন্মভূমি এই নগরী। বাৎসায়ন বেশি বিখ্যাত ছিলেন মানব যৌনাচার নিয়ে তার সংস্কৃত গ্রন্থ ‘কামসূত্র’ এর জন্য। যা আন্তর্জাতিকভাবেও বেশ বিখ্যাত।
মূলত কামসূত্রের কারণেই নাকি ‘বেশরম’ টিম পাটনা যাবে। দলের একটি বিশেষ সূত্র জানায়, নায়ক রণবীরসহ টিমটি পণ্ডিত বাৎসায়নের ‘কামসূত্র’ লেখার জায়গা এবং বিভিন্ন ঐতিহাসিক জায়গা ঘুরে দেখবেন। আর এতেই নাকি শুরু হবে ‘বেশরম’ এর বাণিজ্য লক্ষীর বন্দনা।

রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

স্ত্রীর প্রতি বাসর রাতে ভুল ধারনা

 স্বতিচ্ছদ" কি? সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয়না। নারীর যৌনাঙ্গে স্বতিচ্ছদ নামের পর্দা ৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাদুলা করার সময় আপনা থেকেই ফেটে যেতে পারে। তাই রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর স্বতিত্ব জড়িত নয়। বিস্তারিত নোটটি থেকে পড়ুন।


আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা না করার মানেই হলো সে অভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি..)


বিধাতা নারীর যৌনাঙ্গকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন "যেন এটি যেকোন আকারের লিঙ্গকে গ্রহন করতে পারে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী মোটা/চিকন/লম্বা/খাটো সব লিঙ্গের চাপ সইতে পারেন। যদি মিলনের পুর্বে নারী ঠিক মত উত্তেজিত হয় তাহলে যোনীতে যে পিচ্ছিল রস নিঃসরন হয় তা মুলতঃ ব্যথামুক্ত মিলনের জন্যই হয়ে থাকে। যেখানে বিধাতা নারীকে ব্যথামুক্ত মিলনের জন্য এমন সৃষ্টি রহস্য জুড়ে দিয়েছেন সেখানে আপনি কেন চাইবেন যে মানুষটি সম্পুর্ন জীবন কাটানোর জন্য আপনার ঘরে এসেছে - তার শুরুটা হউক কষ্টকর অভিজ্ঞতা দিয়ে?


অনেক নারীই মিলনে ব্যথা অনুভব করেন। এমনকি বিয়ের ১০/১৫ বছর পরও। তবে সবাই চিৎকার চেচামেচী করেন না। নিরব থাকার মানে এটা নয় যে নারী আগে থেকে যৌনকাজে অভ্যস্থ। তবে অনেক নারী চালাকি করে প্রথমদিকে এমন ভাব করেন যেন তিনি সইতে পারছেন না! অতএব ব্যথা পাওয়া না পাওয়ায় নারীর সতিত্ব প্রমান হয়না।


আরো মজার ব্যপার হলো নারীর যোনী ৪৫ ডিগ্রি কৌনিক অবস্থায় থাকে এবং উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গও ৪৫ ডিগ্রিতে উর্দ্ধমুখী উত্থান হয়। ফলে অনায়াসে মিলনকাজ সম্পর্ন করা যায়। এ নিখুত সৃষ্টি রহস্য বিধাতাই আমাদের শরীরে রেখেছেন।



সবাছে জরুরী যে বিষয়ঃ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে দুই জিনিস থাকলে সংসার টিকবে না - টিকলেও অশান্তির বাসা হবে।১. অহংকার (যদি বউ মনে করে আমি তার চেয়ে বেশি যোগ্য - কিংবা স্বামী মনে করে সে আমার তুলনায় নিন্ম; এসব কারনেই ন্যান্সির মত গায়িকা-নায়ক-নায়িকাদের বিয়ে টিকেনা।)২. অবিশ্বাস!!!!!!!!!!: অবিশ্বাস আর ভালবাসা একত্রে বসত করেনা। আমাদের দেশে অনেক মেয়ে বিয়ের সময় মুখে কবুলও বলেনা। আর কাগজে রেজিষ্ট্রি সমাজকে দেখানোর জন্য। বিয়ে মুলত হয় মন আর মনের। যে পৃরুষ বিয়ের দিনেই বউকে সামান্য ভুল ধারনার কারনে অবিশ্বাস করতে শুরু করে তার ভবিষ্যত কতটা অসুখের তা কল্পনা করতে গা শিউরে উঠছে! ভাই যাকে নিয়ে আমার সারা জীবন পথ চলতে হবে অজ্ঞতা বশত তাকে যদি সন্দেহ করা শুরু করি তবে বিয়ে করার কি দরকার ছিল?

মেয়েরা - দয়াকরে মাত্র ১০/১৫ মিনিটের শাররীক আনন্দের জন্য সারা জীবনের জন্য কলঙ্কিত হবেন না। বিয়ের আগ পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরুন। হ্যাঁ হয়তো একটি ছেলে ধরতে পারবে না আপনি সতী নাকি অসতী! কিন্তু বুকে হাত রেখে বলতে পারেন, আপনি অনুশোচনায় নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন?

গোপনে সেক্সসিম্বল অভিনেত্রী

গোপন কোথাদীর্ঘদিন ধরে বলিউডে অনুপস্থিত থাকার পর আবারও অভিনয়ে ফিরেছেন সেক্সসিম্বল অভিনেত্রী সামিরা রেড্ডি। বর্তমানে তিনটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কাজ করছেন তিনি। এই তিন ছবিতেই নিজের আবেদনময়ী রূপ অক্ষুণ্ন রেখেছেন সামিরা। এদিকে তিন ছবির মধ্যে একটিতে সামিরা অভিনয় করছেন টুরিস্ট চরিত্রে। ছবিটি পরিচালনা করছেন পারমিত সিং। এই কমেডিনির্ভর ছবিতে সামিরাকে দেখা যাবে রীতেশ দেশমুখের বিপরীতে। এই প্রথমবারের মতো জুটিবদ্ধ হয়েছেন তারা। তবে নতুন খবর হলো, এই ছবির শুটিং করতে গিয়ে সমপ্রতি দুই ঘণ্টা বিকিনি পরা অবস্থায় সমুদ্রে কাটিয়েছেন সামিরা। একটি গানের শুটিং করতে গিয়ে এরকম খোলামেলাভাবে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন তিনি। গানে তার সঙ্গে রয়েছেন রীতেশও। তবে বেশ গোপনীয়তা রক্ষা করে এ গানটির শুটিং করা হয়েছে। এ ছবির শুটিং করার জন্য নিউজিল্যান্ডের এমন একটি বিচ বেছে নেয়া হয়েছে, যেখানে মানুষজন ছিল না বললেই চলে। শুটিং স্পটেও কোন বাইরের লোকজন ঢুকতে দেয়া হয়নি। কারণ, সামিরা চাননি সমুদ্রে বিকিনি পরে কাটানোর দৃশ্য সবার সামনে ক্যামেরাবন্দি হোক। এ কারণেই পরিচালক এমন গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন। দৃশ্যটি করার সময় বিকিনিতে তার শরীর সম্পূর্ণ স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছিল। এখান থেকে বাছাই করেই অবশ্য ছবিতে দৃশ্যগুলো রাখা হবে। একটি গানের ৩ মিনিট দৃশ্য ধারণ করতে গিয়ে দুটি ঘণ্টা বিকিনিতে সমুদ্রের পানিতে কাটাতে হয়েছে সামিরাকে। নিজের এমন অভিজ্ঞতার কথা টুইটারে অবশ্য শেয়ার করেছেন তিনি। এ বিষয়ে তিনি লিখেছেন, নতুন ছবির শুটিং করতে গিয়ে তিন ঘণ্টা সমুদ্রে কাটালাম। পারমিত সিং জি পারেনও বটে! একটু কষ্ট হওয়ার পাশাপাশি এই গানটির শুটিং আমি অনেক উপভোগও করেছি। কারণ, এরকমভাবে কোন গানের শুটিং আমি করিনি। শুটিংয়ের সময় রীতেশ শুধুই হাসিয়েছেন। অনেক কষ্টে হাসি চেপে শুটিং করতে হয়েছে। আশা করছি ছবিটির শুটিং ভালভাবে খুব শিগগিরই শেষ করতে পারবো।

সুন্দরী মেয়েরা সাবধান

হট গার্ল ফটোক’দিন আগে আমার কাছে এক অভিনেত্রী ফোন দিয়ে বললেন, ভাই আপনি কি মামুন সুজন নামে কোন পরিচালককে চেনেন? যেহেতু আমার কাছে একজন একটা তথ্য জানতে চেয়েছে, তাকে ভুল তথ্য দেই কিভাবে, তাই তাকে বললাম-আপনি আমাকে একটু পরে ফোন দিন. তারপর অনেক ভেবেচিন্তে দেখলাম, এই নামে কোন পরিচালককে আমি চিনি না.
একটু পরে ফোন দিলে আমি বললাম, না চিনি না কিন্তু কেন? তিনি উত্তরে বললেন- আমাকে আজ বিকেলে ফোন দিয়ে তিনি বললেন তিনি একটা নাটক বানাবেন আমাকে কাষ্ট করতে চান; কথা বলবেন৤ তো আমি বললাম, ঠিক আছে কোথায়? তিনি বললেন তার বাসায়৤ এজন্য নিশ্চিত হলাম যে তিনি পরিচালক কি না.
তারও কিছুদিন পর পতিতাদের সাথে গ্রেফতার হয়েছিলেন সেই পরিচালক৤ আর খবরটিও দিয়েছিলেন সেই অভিনেত্রী৤ অতএব, সাবধান, রাজধানীতে নাটকের কথা বলে পতিতা তৈরি করছে কুপরিচালকরা. এই কুপারিচালকদের কু পরিচালনা থেকে দূরে রাখুন নিজেকে এবং অন্যদেরকে.

বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

অমৃতা-পিএ কাজল এর যে কোথা হয়েছিল

অমৃতা
এবার ফাঁস হলো চলচ্চিত্রের নতুন নায়িকা অমৃতা খানের সঙ্গে ফেসবুকে পিএ কাজলের কথোপকথন। ফেসবুকে তাদের চ্যাট করা কথোপকথন ছিল এরকম-
পিএ কাজল: আমার কমার্শিয়াল মুভি করবে?
অমৃতা: নাম কি মুভির?
পিএ কাজল: শোনো মেয়ে আগে আমার সম্পর্কে জিজ্ঞেস কর তারপর কথা বল। নামধাম পরে হবে, তুমি যেসব মুভি করছ হলে (প্রেক্ষাগৃহে) আসবে কিনা জানি না।
অমৃতা খান: আপনি তো জিজ্ঞেস করলেন, কাজ করব কিনা।
পিএ কাজল: আমার নাম জান তুমি, দেখেছ। আল্লাহ বলেছে তুমি বসে থাক আমি খাইয়ে দেব, নাকি তুমি চেষ্টা কর। প্রেমযুদ্ধে সব হালাল। ক্যারিয়ার একটা যুদ্ধের মতো।
অমৃতা: ……… … .. (চুপ)।
পিএ কাজল: কি, সাইলেন্ট (চুপ) কেন, কিছু বল, ফোন ধর।
অমৃতা: এসব আমি করতে পারব না।
পিএ কাজল: কোন সব।
অমৃতা: ভালোভাবে কাজ করতে চাই, আর কিছু না।
পিএ কাজল: নায়ক যদি বলে।
অমৃতা: তাও না,
পিএ কাজল: তোমার তো কাউকে ভালো লাগতে পারে।
অমৃতা: লাগে না
পিএ কাজল: তুমি কি সমকামী
অমৃতা: না, ভাইয়া
পিএ কাজল: প্রেমের দৃশ্যে জড়াজড়ি করতে হবে, তা বুঝলাম তোমার পেমেন্ট কত।
অমৃতা: আগের মুভিতে ২ লাখ দিয়েছে, পরেরটা ২ লাখ ৫০ হাজার, আপনারটা আপনার ইচ্ছে, কিছু বলব না।
পিএ কাজল: হা-হা-হা।
অমৃতা: হাসেন ক্যান?
পিএ কাজল: যে মুভি হল (প্রেক্ষাগৃহ) পায় না তার হিরোইন বলে কি…
এ ব্যাপারে অমৃতা জানান, পিএ কাজল তাকে তার সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক গড়ে তুলতে বলেছিলেন। এ সম্পর্কের মাধ্যমে তার কয়েকটি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হতে জোর করেন। কিন্তু অমৃতা এতে রাজি না হওয়ায় কাজল তাকে ‘হাজি’ বলে বিদ্রূপ করেন।

১২ বছর বয়সী ছাত্রকে শিক্ষিকার সেক্স এস এম এস

ফ্লোরিডার আদালতে একজন শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ১২ বছর বয়সী ছাত্রকে যৌন আবেদনময়ী পর্নোগ্রাফিক এসএমএস পাঠানোর অভিযোগ উঠার পর শিক্ষিকা দোষী প্রমানিত হয়েছে।
সেক্স
তবে এ অভিযোগ স্বীকার করে অভিযুক্ত শিক্ষিকা জানালেন, তিনি পড়াশুনায় মনোযোগী করতে ওই ছাত্রকে সেক্স থেরাপি প্রয়োগ করেছিলেন।
প্রথমে তিনি উত্তেজক এসএমএস পাঠান। পরে আরো গভীর সম্পর্কে জড়ান।
তিনি বলেন, আমার লক্ষ ছিল তাকে মনোযোগী করার। তবে ঠিক আমি সেটা সঠিক পথে করিনি।
ইথেল এন্ডারসন নামের ২৯ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকা আদালতে এ কথা বলেন বে নিউজ অনুসারে, বেশ কিছুদিন থেকে ওই শিক্ষিকার সঙ্গে ছাত্রের যৌন আবেদনময়ী এসএমএস আদান প্রদান হচ্ছিল।
অভিযোগ সঠিক ভাবে আদালতে প্রমাণিত হলে এন্ডারসনের সর্বোচ্ছ ৩০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
খবর হাফিংটন পোষ্টের।

নারীরা যা শুনলে খুশি হয়

প্রেম টিপস কথায় আছে নারী হৃদয়ের রহস্য বিধাতারও অজানা! তাই কিভাবে যে নারীকে খুশি করা যাবে তা ভাবতে ভাবতে অনেক পুরুষই হয়রান হয়ে যান।অনেক পুরুষের আবার অভিযোগ, নারীদের কোনো কিছুতেই খুশি করা যায় না। নারীরা যত পায় তত চায়।
কাজেই নারীকে মুগ্ধ করতে তাই বলুন, যা তারা জানে! কি অবাক হলেন? হয়তো ভাবছেন, আরে যা জানে তা বলেই মুগ্ধ করতে পারলাম না। যা জানে না তা শুনে  মুগ্ধ হবে?
নারীরা আসলে কী শুনতে চায় বা তারা কী শুনলে মুগ্ধ হয় – এ নিয়ে ভারতের টাইসম অব ইন্ডিয়া একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সংবাদ২৪.নেট-এর পাঠকের জন্য প্রতিবেদনটি চম্বুকাংশ তুলে ধরা হলো।
তোমাকে দারুণ দেখাচ্ছে: কি চমকে উঠলেন? হয়তো ভাবছেন এটা আবার বলার কি হলো? কিন্তু তাকে কেমন দেখাচ্ছে এটা জানার জন্য নারীরা সত্যিই আগ্রহী। কারণ প্রশংসায় কে না খুশি হয়।
তুমিই আমার জীবনের প্রথম নারী: নিজেকে প্রেমিকার কাছে ‘ওয়ান ওম্যান ম্যান’ প্রমাণ করার চেষ্টা করুন। তুমিই আমার জীবনের প্রথম নারী—এই কথাটা শুনতে নারীরা সত্যিই খুশি হয়।
তুমি সত্যিই ভালো মা হতে পারবে: সন্তান লাভের আকাঙ্খা সব নারীই থাকে। তবে, তারা ভালো মা হতে পারবে কি না এ নিয়ে তাদের সন্দেহ থাকতেই পারে। এই সন্দেহ দূর করার দায়িত্বটা কিন্তু আপনি নিতে পারেন। আপনি যদি তাকে বলেন, তুমি সত্যিই ভালো মা হতে পারবে, সে এটা শুনলে খুশি হবেই।
তুমি কি সবসময় তারা পাশে থাকবে: আপনার সঙ্গিনীকে বলুন তাকে ছাড়া আপনার জীবন অপূর্ণ।  আপনি শুধু শুধু তার সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন না। তাকে সারা জীবনের জন্যই পেতে না। নারীরা এই কথা শুনে নিরাপদ বোধ করে।
তুমি এ ব্যাপারে কী ভাবছো: আপনার সঙ্গিনীর মতামত নিন। ছোটখাট ব্যাপারেও মতামত চাইলে নারীরা খুশি হয়।
তুমিই আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু: আপনার সঙ্গিনীকে বলুন, শুধু তার চেহারা দেখে তার প্রেমে পড়েননি। বরং সে আপনার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। প্রেমের সম্পর্কের বাইরেও যে সে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ- এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করুন।
তোমাকে পেয়ে আমি ভাগ্যবান: তাকে বলুন, আপনি শুধুই তার। সে আপনার জীবনে না আসলে আপনি হয়তো এখনো একাই থাকতেন। আর তাকে পেয়ে যে আপনি কতটা ভাগ্যবান এটা বলতেও ভুলবেন না।
আমি কি ভাবছি তুমি তা জানো: প্রেমিকাকে সর্বজ্ঞ প্রমাণ করতে চান? শুধু তাকে গিয়ে বলুন, আমি কি ভাবছি তুমি তো জানো। ব্যস, আর কিছু লাগবে না। আপনার প্রেমিকা এ কথা শুনে এমনিতেই হাওয়ায় ভাসবে।
আই লাভ ইউ: আই লাভ ইউ। থ্রি ম্যাজিকাল ওয়ার্ডস। রোমান্টিক মুহূর্ত থেকে শুরু করে সম্পর্কের টানাপড়েন- সব সময়ই কাজে দেয়। তাই কানে কানে একবার বলেই দেখুন না— আই লাভ ইউ।

ছাত্রীর জামা খুলে তল্লাশি শিক্ষিকার

গোপালগঞ্জ
বিদ্যালয়ে ফের সম্ভ্রমহানি ছাত্রীর৷ গাইঘাটার বেড়িগোপালপুর আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের পর এ বার উত্তর চব্বিশ পরগনারই গোপালনগরের গিরিবালা বালিকা বিদ্যালয়েও ছাত্রীকে শাস্তি দেওয়ার নামে সম্মানহানির অভিযোগ উঠল৷ এক ছাত্রীর টাকা হারানোয় স্কুলের মধ্যে অন্য ছাত্রীর পোশাক খুলে তল্লাশির চালানো হল বলে অভিযোগ৷


কিছুদিন আগেই জেলার বনগাঁ মহকুমার  গাইঘাটার বেড়িগোপালপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে সঠিক ইউনিফর্ম পরে না আসায়, কো এড স্কুলে ক্লাসের মধ্যেই ছাত্রদের সামনে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর পোশাক খুলে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ৷ এই ঘটনায় অভিযোগ ওঠে স্কুলের শিক্ষিকা বিপাশা ঠাকুরের বিরুদ্ধে৷
এর জের কাটতে না কাটতেই এবার গোপালনগর গিরিবালা বালিকা বিদ্যালয়ে ছাত্রী নিগ্রহের ঘটনা ঘটল ৷ বুধবার স্কুলের এক অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীর পঞ্চাশ টাকা হারিয়ে যায়৷ স্কুলের শারীরশিক্ষার শিক্ষিকা রূপালী দে বিষয়টি জেনে অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করেন৷ অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর দাবি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই শিক্ষিকা কমনরুমে ডেকে পাঠান৷ অভিযোগ, এরপর তার পোশাক  খুলে দেহ তল্লাশি করা হয়৷
শিক্ষিকা রূপালী দে অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ মানতে নারাজ৷ স্কুল কর্তৃপক্ষেরও দাবি, পুরোটাই অপপ্রচার৷
এদিন ওই ছাত্রীর পরিবারের তরফে গোপালনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়৷ ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে সম্মানহানি করার অভিযোগে মামলা শুরু করেছে পুলিশ৷
প্রশ্ন উঠছে, অভিযোগের তল্লাশি নেওয়ার জন্য কি অন্য কোনও উপায় ছিল না? কেন পোশাক খুলে ছাত্রীর দেহ তল্লাশির অভিযোগ? ছাত্রীরা সম্ভ্রম শিখবে যাঁদের কাছে তাঁরাই যদি সম্ভ্রম হানি করেন, তাহলে কেন তাঁরা শাস্তি পাবেন না? 

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কথা

helth হেলথস্বামী স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে -
-
স্ত্রী : আচ্ছা আমাদের ১২ টা
সন্তান তারপরও,
তুমি বাচ্চা নিতে বলছো কেন ?
-
-
-
-
-
-
-
স্বামী : কি করবো বলো বিয়ের
সময় তোমার বাবাকে কথা দিয়ে
ছিলাম তোমাকে কখনো খালি পেটে
                                                                             রাখবো না

রক্ষিতা ও স্ত্রী’ র মধ্যে কোন ভেদ নেই

sweet girls photo
অধিকারের প্রশ্নে কারও বৈধ বা অবৈধ স্ত্রীর মধ্যে আদালত কোনো রকম বৈষম্য করতে পারে না। এখন থেকে রক্ষিতাও আইনের চোখে স্ত্রীর সমমর্যাদার অধিকারী। স্বামীর চাকরি এবং তার অবসরকালীন প্রাপ্য নিয়ে বিরোধে তার বৈধ এবং অবৈধ স্ত্রীকে সমান সুবিধা দিলেন ভারতের কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি অশোক দাস অধিকারী গতকাল বুধবার এই রায় দেন।
সাধনচন্দ্র দেব নামে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ পরিষদের এক কর্মীর মৃত্যু হয় কর্মরত অবস্থায়। পরিষদের নথিতে দেখা যাচ্ছে তিনি তার অবসরকালীন যা কিছু প্রাপ্য, তার প্রাপক (নমিনি) করে গিয়েছেন দ্বিতীয় স্ত্রী কল্যাণী দেবকে। এদিকে, সাধনচন্দ্র দেবের প্রথম স্ত্রী জয়ন্তী দেবও একজন দাবিদার।
বিচারপতির নির্দেশ, দ্বিতীয় স্ত্রীর বয়স যেহেতু কম তাই সাধনচন্দ্রের চাকরি তিনি পাবেন। প্রথমা স্ত্রী পাবে পেনশন এবং গ্রুপ ইনসিওরেন্সের টাকা। আর গ্র্যাচুইটির টাকা আধাআধি ভাগ হবে।
বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, স্বামীর সম্পত্তির অধিকারে বৈধ-অবৈধ ভেদ হয় না। কোনো নারীকে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যায় না। তিনি সংসার করেছেন, সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। অথচ পরিচয়হীনভাবে গোটা জীবন কাটাবেন, এটা আইনসঙ্গত নয়।

স্কুলছাত্রীকে নিয়ে প্রেমিক আংকেল

হট গার্ল ফটো
হাটহাজারী বাসস্টেশন মোড়ে চৌদ্দ বছর বয়েসী এক স্কুল ছাত্রীকে নিয়ে চলে ধুম্রজাল। গত বৃহস্পতিবার ওই ছাত্রী স্কুলে না গিয়ে বান্ধবীদের সাথে বেড়াতে যায় চট্টগ্রাম পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে সৈকত থেকে বান্ধবীদের নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয়। এরই মধ্যে ওই ছাত্রীর প্রতিবেশী ‘প্রেমিক আংকেল’ জানতে পারেন সেই খবর। এক পর্যায়ে আংকেল প্রেমিক তার প্রেমিকা ওই স্কুলছাত্রীকে আটক করার জন্য বন্ধুদের নিয়ে অপেক্ষা করেন হাটহাজারী বাস স্টেশন মোড়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত সাড়ে ৯টার দিকে হাটহাজারী বাস স্টেশন সিএনজি ট্যাক্সিটি পৌঁছার সাথে সাথে ওই ছাত্রীর ‘আংকেল প্রেমিক’ তাদেরকে আটকে ওই ছাত্রীকে বের করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এর মধ্যে তার সাথে থাকা অপর বান্ধবীরা ওই ছাত্রীকে ট্যাক্সি থেকে বের হতে না দেওয়ায় তাদের মধ্যে শুরু হয় তর্কবিতর্ক। এক পর্যায়ে জোরপূর্বক ওই ছাত্রীকে বের করার চেষ্টা করলে তার অপর বান্ধবীরা চিৎকার শুরু করে। এতে বাস স্টেশন এলাকার লোকজন এসে বিষয়টি জানার চেষ্টা করেন। মুহূর্তেই মধ্যে প্রচুর লোকজন জড়ো হয়ে যায়। এতে রাতে বাস স্টেশন এলাকায় তীব্র যানজট লেগে যায়। খবর পেয়ে থানার এস আই নজরুল কয়েকজন ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল উপস্থিত হয়ে তিন ছাত্রীসহ ট্যাক্সিটি থানায় নিয়ে যান। পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। এ সময় ওই ছাত্রীটি পুলিশকে বলে, ‘লোকটা আমার ‘প্রেমিক আংকেল’ আমি তাকে না বলে সি বিচ যাওয়ার কারণে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়।’ রাত সাড়ে ১০ টার দিকে পুলিশ ওইছাত্রী ও অপর দুইজনের পরিবারকে ঘটনাটি জানানোর পর অভিভাবকরা থানায় এসে তাদেরকে নিয়ে যান।
এস আই নজরুল সুপ্রভাতকে বলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারলাম তারা তিন বান্ধবী সি বিচ এ বেড়াতে যায়। তাদের এক বান্ধবী তার ‘প্রেমিক আংকেলকে’ না বলায় সে বাস স্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটায়।’ এস আই নজরুল বলেন, ‘ভাই ডিজিটাল যুগের মেয়েরা এখন ইংলিশে বলে। ওই স্কুলছাত্রী আমাকে বলে ‘স্যার এটা আমার আংকেল প্রেমিক।’ ওই ছাত্রীর গ্রামের বাড়ি হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া গ্রামে বলে জানা গেছে।

আসুন একটি মেয়ে সম্পর্কে আমরা কিছু জানি

বন্ধু
একটা মেয়ে আল্লাহর সবচেয়ে সুন্দর সৃষ্টিগুলোরমধ্যে একটি !!
⇔ সে খুব ছোটবেলা থেকেই সবকিছুর কারন
বুঝতে শিখে !!
⇔ সে নিজে চকলেট না খেয়ে ছোট
ভাইটিকে দিয়ে দেয় !!
⇔ সে তার পিতামাতার জন্য নিজের
ভালবাসা উৎসর্গ করে !!
⇔ সে তার স্বামীর আরাম-আয়েসের জন্য নিজের সুখ
ত্যাগ করে !!
⇔ সে তার পুরো যৌবন ত্যাগ করে কোন প্রকার
অভিযোগ ছাড়া শুধুমাত্র তার স্বামী ও সন্তানের
জন্য !!
⇔ পরিশেষে তার জীবন শেষ হয় শুধুমাত্র অন্যের
সুখের জন্য নিজের সুখ ত্যাগ করে !!
⇔ সে সৃষ্টিকর্তার এমন একটি সুন্দর সৃষ্টি যে কেউ
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে পারবে না !!
সবশেষে একটাই কথা - আমরা আমাদের আশেপাশের
মেয়েদের টিজ করি !! একবারও কি নিজের
বোন ,মা ,স্ত্রীর কথা ভেবেছি?? ভাবিনি !!
যদি ভাবতাম তাহলে ইভ টিজিং করতে পারতাম না !!
যদি পারেন কথাগুলো সবাই মাথায় রাখবেন !!
⇔ প্রতিটি মেয়েকে শ্রদ্ধা করুন!!
আপনি হয়তো নিজেও জানবেন না আপনার জন্য “সে”
কখন কি ত্যাগ স্বীকার করবে !!
লেখাটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথেও

বিয়ের স্বাস্থ্য উপকারিতা

বিয়েবিভিন্ন রকম স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন? সহজ সমাধান হচ্ছে বিয়ে করে ফেলুন। শুনতে অদ্ভুত শোনালেও সত্যি যে বিয়ের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। নারী-পুরুষ উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য বিয়ে করা কল্যাণকর। সুখী দাম্পত্য জীবন বিষন্নতা, উদ্বিগ্নতা, বিরক্তি কমিয়ে দেয়। আসুন জেনে নেয়া যাক বিয়ের স্বাস্থ্য উপকারিতা গুলো।
আয়ু বাড়ে
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে অবিবাহিতদের তুলনায় বিবাহিতরা তুলনামূলক ভাবে বেশি দিন বেঁচে থাকে। বিবাহিতদের বেশিদিন বেঁচে থাকার পেছনে সঠিক কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ধারণা করা হয়েছে যে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা থাকার কারণে বেশি দিন শরীর সুস্থ থাকে ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায়।
শরীর সুস্থ্ থাকে
বিবাহিতদের সর্দি, কাশি, ফ্লু, মাইগ্রেন ইত্যাদি অসুখ কম হয়। শুধু তাই নয়; বিবাহিতদের শরীরে ক্যান্সার, হার্টের অসুখ এবং হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে। গবেষকরা ১৭টি দেশের বিবাহিতদের স্বাস্থ্য অবস্থা, চিকিৎসা নেওয়ার ধরণ ও সুস্থ হওয়ার সময়কালের উপর গবেষণা চালিয়ে এই ফল পেয়েছেন।
বিবাহিতদের সুস্থতার একটি কারণ হতে পারে তাঁরা একে অপরকে খারাপ অভ্যাস যেমন ধূমপান, মদ্যপান ত্যাগ করতে সাহায্য করে এবং ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখে।
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে
বিবাহিতদের মানসিক অসুস্থতা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। ১৯৯১ সালের আমেরিকার একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে অবিবাহিত বা বিচ্ছেদ হয়েছে এমন মানুষদের চাইতে যারা সুখী দম্পতি তাদের বিষন্নতা বা অন্যান্য মানসিক সমস্যা কম দেখা দেয়। বিবাহিত দম্পতিরা বিভিন্ন বিপদে আপদে আলাপ আলোচনা করে সমাধান করে এবং একাকীত্বে ভোগে না। তাই তাদের মানসিক স্বাস্থ্য অবিবাহিতদের তুলনায় ভালো থাকে।
হার্ট ভালো থাকে
ফিনল্যান্ডের তুরকো ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের গবেষকদের হৃদরোগ বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ইউরোপিয়ান জার্নাল অব প্রিভেন্টিভ কার্ডিওলজি’ প্রকাশ করেছে যে অবিবাহিতদের চেয়ে বিবাহিত ব্যক্তিদের হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। এমনকি বিবাহিতদের হার্ট অ্যাটাক হলেও তা অবিবাহিতদের তুলনায় দ্রুত ভালো হয়ে যায়।
অসুস্থতা দ্রুত ভালো হয়ে যায়
গবেষণায় দেখা গেছে যে বিবাহিতরা অসুস্থ হলে বা বড় কোনো অপারেশন হলে অবিবাহিতদের তুলনায় দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। এর পেছনে কারণ হিসেবে ধারণা করা হয়েছে যে বিবাহিত দম্পতিরা একে অপরের অসুস্থতায় সেবা-যত্ন করে এবং সুবিধা অসুবিধার দিকে খেয়াল রাখে। তাই বিবাহিতরা যে কোনো অসুস্থতায় অন্যদের তুলনায় দ্রুত সুস্থ হয়।

মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

ভালবাসা যেখানে হার মানেনি

ভালবাসা ভালোবাসা
নিতুর মনে হচ্ছে টিপটা কিছুতেই কপালের মাঝখানে হচ্ছে না।এই নিয়ে ৭ বারের চেষ্টাতেও লাভ হল না।কপালে টিপ বসানো নিয়ে নিতুর এই খুতখুতে অভ্যাস বিয়ের আগে ছিল না।আর এখন আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজ হাতে টিপ বসালেও তার মনে হয় ঠিক জায়গায় বসেনি।অথচ জাহিদ কতো সুন্দর করে কপালের ঠিক মাঝখানে টিপ পরিয়ে দেয়।নিতু এখন জাহিদকে খুব মিস করছে।একবার জাহিদকে টিপ পরানোর সমস্যাটা বলাতে সে গলা ফাটিয়ে হেসে বলেছিল এটা ওর মনের ভুল।জাহিদের কথা শুনে খুব রাগ লেগেছিল নিতুর।আচ্ছা না হয় এটা নিতুর মনের ভুল,তাই বলে কি স্বামীর হাতে টিপ পরার মধ্যে যে ভালবাসাটা লুকিয়ে থাকে সেটা কি জাহিদ বুঝেও বুঝে না?এইজন্য প্রতিবার একা একা টিপ পরতে নিতুর মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়।জাহিদের প্রতি খুব অভিমান হয়।বিয়ের পর আসলেই ছেলেরা বেরসিক হয়ে যায়।কিন্তু আজকে জাহিদের সাথে রাগ করা যাবে না,আজকে যে ওদের ৩য় মেরেজ ডে।মায়ের কাছে শুনেছে এই দিনে স্বামীর সাথে রাগ দেখাতে নেই।আজ নিতু অনেক সময় নিয়ে যত্ন করে সাজবে।সাজতে গিয়ে সবসময়ই তার বাসর রাতের কথা খুব মনে পরে।জাহিদকে দেখলে এমনিতে এতো লাজুক মনে হয় না।বিয়ের রাতে নিতুর সামনে বসে জাহিদ যেন লজ্জায় মোমের মত গলে যাচ্ছিল।নিতুর হাতটা ধরতে ধরতেই বেচারা বাসর রাতের অর্ধেকটা পার করে দিয়েছিল।

বড় বোনের কঠিন পরিনতি আর মায়ের ইচ্ছাকে পূর্ণ করতে গিয়ে কখনই প্রেমের পথে পা বাড়ায়নি নিতু।বাসর রাতেই বুঝতে পেরেছিল আল্লাহ্‌ তার ধৈর্যের উপযুক্ত পুরস্কার হিসেবে উপযুক্ত মানুষটাকেই মিলিয়ে দিয়েছেন।এইসব ভাবতে ভাবতে নিতু সাজছিল।ঘড়ির দিকে চমকে উঠল।আড়াই ঘণ্টা ধরে ও সেজেই যাচ্ছে!আয়নায় নিজেকে দেখে খুব লজ্জায় পরে গেল সে।নিজেকে কেমন বউ বউ লাগছে।বারোটা বাজতে আর খুব বেশি দেরি নেই।ভাবছে অন্যবারের মত জাহিদ ওকে চমকে দেবে তো?আর নিতু তখন এমন ভাব করবে যেন বিয়ের তারিখটা ও বেমালুম ভুলে গেছে।নিতু এদিক দিয়ে খুব সুখী।জাহিদ এইসব তারিখগুলো কখনই ভুলে যায় না।নিতু জানে আজকেও সেই ভুল হবে না।আজকে বিয়ের শাড়িটাই পরেছে নিতু।এই শাড়িটা পড়লে এখনো আগের মত লজ্জা লাগে।নিতু ভাবছে,জাহিদও যদি এই দিনে বিয়ের পোশাকটা পরত,তাহলে কি মজাটাই না হতো।কিন্তু ছেলেরা যে ওই পোশাকটা জীবনে একবারই পরে।

রাত বারোটা।দুবাই থেকে আনা সোনালী ঘড়িটা মিষ্টি মিষ্টি সুরে যেন মেরেজ ডের কথাই নিতুকে জানিয়ে গেল।নিজের অজান্তেই বুকের মাঝে ঢিব ঢিব শব্দটা বেড়ে গেল।নাহ... এবারো ভুল হয় নি...সবার আগে জাহিদই ফোন করলো।কিন্তু অন্যবার যেমন নিতুর খুব খুশি খুশি লাগে,কিন্তু এবার বরং জাহিদের কণ্ঠ শোনার সাথে তার বুক ফেটে কান্না আসছিলো।এখন পর্যন্ত কোন মেরেজ ডেতেই জাহিদকে কাছে পাওয়া হয়নি।প্রতিটাবারই প্রবাস থেকে ফোনে উইশ করেছে।মিতুর কথাগুলো খুব মনে পরছে।মিতু নিতুর ২ বছরের ছোট বোন।ভালবেসে বিয়ে করেছে।সেদিন নিতুকে তার বরের কথা বলছিল।স্বামীর সাথে মান,অভিমান আর ঝগড়াগুলো নিয়েই তার সব গল্প।মিতুর ছেলেমানুষী অভিমানগুলো দেখে নিতুর যেমন হাসি পায় তেমনি বুকটা শুন্য শুন্য লাগে।স্বামী মেরেজ ডেতে ছুটি নিতে পারেনি বলে মিতুর সেকি অভিমান।মাঝে মাঝে রাগ করে মিতু নিতুর বাসায় চলে আসে।নিতুর মনে মনে ভাবে...জাহিদ যদি দেশে থাকতো তাহলে যত যাই হোক কখনো ওর সাথে রাগ করে চলে আসতো না,মেরেজ ডেতে ছুটি না নিলে কখনো বকাবকি করতো না।শুধু রাতেরবেলা জাহিদের একটু স্পর্শ পেলেই চলতো।ফোনের এপাশে নিতু ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কান্না থামাতে পারছে না।আর ওদিকে জাহিদ চুপচাপ শুধু শুনে যাচ্ছে।নিতু জানে জাহিদেরও বুকটা দুমরে মুচড়ে যাচ্ছে।পুরুষ মানুষের এই এক সমস্যা,কান্না দিয়ে তারা কখনো দুঃখগুলো ধুয়ে ফেলতে পারে না।বরং পাথরের মত শক্ত করে সেগুলো জমিয়ে রাখে।জাহিদকে আর কষ্ট দেবার কোন মানে হয় না।তাই ফোনটা রেখে দিল নিতু।এখন নিতু আয়নার সামনে বসে বসে কাঁদবে।কেঁদে কেঁদে বিধাতার কাছে অভিমান করবে।বিধাতার কাছে জানতে চাইবে কেন তার স্বামী ৩ বছরে মাত্র সে ৪৩ দিন কাছে পেয়েছে।কেন তাদের সংসারে এমন অভাব দিলেন যে বাধ্য জাহিদকে ছুটে যেতে হল দেশের বাইরে।

রাত ২টা।নিতুর মোবাইলটা একটু পর পর ভাইব্রেসনের ভোঁভোঁ আওয়াজ করছে।সবাই নিতুকে বিবাহবার্ষিকীর উইশ করতে চাচ্ছে।কিন্তু নিতুর সেইদিকে কোন নজর নেই।সে এখন আয়নার দিকে তাকিয়ে আছে।তাকিয়ে আছে তার কয়েকভরি গহনা আর সাজসজ্জার দিকে।তার আরাম আয়েশ,সাজ সজ্জা আর হাতখরচের কোন কমতিই জাহিদ রাখেনি।এখন নিতুর খুব ইচ্ছে হচ্ছে এইসব গয়না,সাজসজ্জা সব ছুড়ে ফেলে দেয়।গতবার ৪৩দিনের ছুটিতে জাহিদ এগুলো সব নিয়ে এসেছিল।এগুলোর চেয়ে জাহিদের সাথে কাটানো ৪৩ টা দিনই তার কাছে হানিমুনের মত মনে হয়েছিল।বিয়ের পর ২২দিনের মাথায় যখন জাহিদ চলে গিয়েছিলো তখন কিন্তু নিতুর এমন খারাপ লাগেনি।৪৩ দিন ছুটি কাটিয়ে যাবার সময় নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছিল না।দুবাই থেকে রাতের বেলা সাধারণত ১১টার দিকে জাহিদ ফোন দেয় নিতুকে।সময়মত ফোন না পেলে নিতুর খুব অভিমান হয়।কিন্তু জাহিদের কণ্ঠে ক্লান্তির আর অবসাদ ছোঁয়া কথাগুলো শুনে তার অভিমানগুলো গভীর মায়ায় পরিণত হয়।

সকাল সাড়ে ১০টা।মোবাইলে জাহিদের ২২টা মিসকল।নিতু বিছানা ছেড়ে উঠে আয়নায় নিজের ফোলা ফোলা মুখ দেখে অবাক হয়।সারারাত জুড়ে কান্না তার চোখকে এতোটা ফুলিয়ে দেবে ভাবেনি।এতো কান্নার পরও নিতুর অভিমান পুরোপুরি কমেনি।আরেকটু কাদতে পারলে ভালো হতো।এই কথা যখন ভাবছে তখন কড়া শব্দে কলিং বেল বেজে উঠলো।এই সময় কে আসতে পারে নিতুর ভালো করেই জানা আছে।রুপা ছাড়া আর কে হবে।প্রায় সকালেই রুপা নিতুর বাসায় ঢু মেরে যায়।নিতুর মতো রুপারও স্বামী দেশের বাইরে থাকে।এই রুপাই হতে পারতো নিতুর সবচেয়ে বড় সমব্যথি।গত ৫ বছরে রুপার স্বামী মাত্র একবার দেশে এসেছে।অথচ রুপাকে দেখলে সেটাতো বুঝাই যায় না,বরং মনে হবে কতো আনন্দেই না আছে।স্বামীর টাকার যে যথেচ্ছ ব্যবহার করা হয়,তা রুপার বেশভূষাতেই বোঝা যায়।নিতুর যেখানে সময় কাটে না,রুপা সেখানে সময় খুজে পায় না।কেননা রুপার ভার্চুয়াল ফ্রেন্ডের অভাব নেই।কাউকে একটু ভালো লাগলেই কথা চলে রাতের পর রাত।আর তাদের মাঝে কাউকে হয়তোবা বেছে নেয় ডেটিং পার্টনার হিসেবে।রুপা এইসব ব্যাপার নিতুকে এতো মুখরোচক করে বোঝায় যে একদিন নিতুর সত্যি সত্যি লোভ লেগে গিয়েছিলো।রুপা তাকে আগ্রহ ভরে কয়েকটা হ্যান্ডসাম ছেলের নাম্বারও দিয়ে গিয়েছিল।রূপার মতে সব স্বামীরা বিদেশে গিয়ে কমবেশী ফষ্টি নষ্টি করে। সুতারাং ওরা একাকীত্ব কাটাতে ফোনে একটুআধটু খোশগল্প করলে সমস্যা কি।কিন্তু জাহিদকে ফাকি দিয়ে অন্যায় কিছু করতে বিবেকে কুলোয়নি নিতুর।

রুপার বাসায় একদিন নিতু বেড়াতে গিয়েছিল।সেদিনটার কথা আজো ভুলতে পারে না সে।গানের ডিভিডি খুঁজতে গিয়ে এমন কিছু সিডি খুজে পেয়েছিলো যা কোন বিবাহিত মেয়ের কাছে থাকতে পারে বলে তার কল্পনাতেও ছিল না।নিতুর অবাক হয়ে যাওয়াতে রুপা বলল,যেসব মেয়ের স্বামী কাছে থাকে না তাদের কাছে এগুলা থাকা অস্বাভাবিক কিছু না।ওইদিন নিতু চলে আসার সময় হঠাৎ রুপার কি মনে হল কে জানে।নিতুকে জড়িয়ে ধরে সে কি কান্না।গত ৫ বছর ধরে ঝগড়া করেও স্বামীকে কাছে না পেয়ে অভিমান করে এইসবে জড়িয়েছে ও।প্রথম প্রথম প্রতিটা ঘণ্টায় ওর স্বামী ফোন দিতো।আর এখন মাস পেরিয়ে গেলেও খোজ থাকে না।শুধু টাকা দিয়েই সে উদ্ধার হয়ে যায়।সেইদিন থেকে রুপাকে আর অতোটা খারাপ লাগেনি নিতুর।বরং কিছুটা মায়াই বোধ করেছে।
কলিংবেলের আওয়াজে নিতু ভেবেছিলো রুপা এসেছে।দরজাখুলে উপরতলার আসিফভাইকে দেখে চমকে উঠল।লোকটার মিষ্টি ব্যবহার আর মধুর হাসি দেখলে ভালমানুষ ভাবতে খুব ইচ্ছে হয়।লোকটা আসলে সাক্ষাত একটা নরকের কীট।তার চোখের দিকের তাকালেই বোঝা যায় তার মতলবটা কি।বিধাতা এই ক্ষমতা প্রত্যেক মেয়েকেই দান করেছেন।যে কোন মেয়ে চোখের দিকে তাকালেই বুঝতে পারে ছেলেটা আসলে কি চায়।প্রায় সকালেই আসিফ ভাই গায়ে পরে নিতুর খোঁজখবর নেন,সাহায্য করতে চান।অথচ জাহিদ যখন এসেছিল তখন তার টিকিটারও খোঁজ মেলেনি।এইসব মধুসন্ধানী ছেলেদের ভালই চেনা আছে ওর।লোকটা দেখলেই কষে চড় লাগাতে খুব ইচ্ছা হয় নিতুর।

ফোনটা রাতে সাইলেন্ট করে রেখেছিল।তাই ভোরবেলা জাহিদের ফোনটা ধরা হয়নি।এইসময় জাহিদের ফোন সাধারণত আসেনা।কাল রাতের কান্না দেখে বোধহয় ও আবার ফোন দিয়েছে।এই কথা যখন ভাবছিল তখন আবার ফোন এল জাহিদের।কাল রাতে ১মাসের ছুটিতে দেশে ফেরার কথাটা জানিয়ে নিতুকে সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিল জাহিদ।কিন্তু নিতুর বাঁধভাঙ্গা কান্না শুনে সে নিজেই সারপ্রাইজড হয়ে গিয়েছিল।এখন ফোন করে জাহিদ সেই খবরটাই দিল নিতুকে।নিতুর এখন খুব ভাল লাগছে।আনন্দ তার নাচতে ইচ্ছা করছে।একটামাত্র ফোনই কিভাবে তার মন মুহূর্তের মধ্যে ভালো করে দিল।এখন নিতু জানালায় আকাশ দেখছে।আকাশের বুক চিড়ে উড়ে যাওয়া উড়োজাহাজগুলোকে সে চিনে রাখছে।পাখির মতো ডানা মেলে ওগুলোর মতো উড়ে বেড়াতে ইচ্ছা করছে।এই উড়োজাহাজগুলোর কোন একটাতে চেপেই তার জানটুসটা দেশে আসবে।এইবার নিতু মনস্থির করে ফেলেছে,দেশে আসলে কিছুতেই তার জানটুসটাকে ফিরে যেতে দিবে না।হাজারো জোরাজুরিতে যদি আটকে রাখা নাও যায়, মনের সমস্ত ভালবাসা দিয়ে আচ্ছা করে বেঁধে রাখবে জাহিদকে,যে ভালবাসার শৃঙ্খল ছিন্ন করার সাধ্য জাহিদের নেই।জাহিদ না হয় কিছু টাকা কমই উপার্জন করলো,তাতে কি।না হয় আধপেটা খেয়েই টোনাটুনির মত বাকি দিনগুলো পার করে দিবে।মনের মানুষকে পেয়ে গেলে কি খাওয়া হল,কি পরা হল তা কখনই জরুরী না।ভালবাসা যখন দুটো হৃদয়কে আপ্লুত করে রাখে তখন দুনিয়ার কোন কষ্টই আর হৃদয়দুটোকে কষ্ট দিতে পারে না। নিতু এখন দখিনের জানালায় দাড়িয়ে প্রানখুলে হাসছে।এমন হাসি সে বহুদিন হাসেনি।

ভারতের প্রধান সমস্যা যৌনতা

সেক্স

ভারতে জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাসের চেয়ে প্রেম ও অবৈধ যৌন সম্পর্ককেই সবচেয়ে বড় সমস্যা বলে চিহ্নিত করেছেন দেশটির অপরাধ বিশেষজ্ঞরা।দেশটির ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, গত বছর ভারতে মোট ২ হাজার ৫৪৯টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে প্রেমঘটিত ও যৌনতার জেরে।

শুধুমাত্র প্রেমঘটিত ও যৌনতার কারণে গত বছর হত্যাকাণ্ড ঘটেছে- অন্ধ্র প্রদেশে ৪৪৫টি, উত্তর প্রদেশে ৩২৫টি, মহারাষ্ট্রে ২৫৪টি, পাঞ্জাবে ৮৩টি, জম্মু ও কাশ্মীরে ১১টি, হীমাচলে ১০ ও নাগাল্যান্ডে ২টি। এছাড়া গুজরাটে ১১৬জন এবং রাজধানী দিল্লীতে যৌনতার বলি হিয়েছে ৫৪টি।

মৌসুমীর ‘স্ক্যান্ডাল

mousumi

স্ক্যান্ডাল’ নামে নতুন একটি ছবি পরিচালনার প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রিয়দর্শিনী নায়িকা মৌসুমী। ইতিমধ্যে ছবির নামটি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতিতে লিপিবদ্ধ করেছেন তিনি। বর্তমানে চলছে ছবির চিত্রনাট্য লেখার কাজ। ‘স্ক্যান্ডাল’ নামটি পছন্দ হওয়ায় মৌসুমী নামটি চূড়ান্ত করে আনুষঙ্গিক কাজ গুছিয়ে আনছেন। চিত্রনাট্য রচনার পর পরই শুরু হবে শিল্পী নির্বাচন। পরিচালক হিসেবে ‘স্ক্যান্ডাল’ হবে মৌসুমীর তিন নম্বর ছবি। এর আগে তিনি এককভাবে ‘কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি’ এবং গুলজারের সঙ্গে যৌথভাবে ‘মেহের নেগার’ ছবি পরিচালনা করেন। এছাড়া ইমপ্রেস টেলিফিল্মের শততম প্রযোজনায় ছবিটি মৌসুমী পরিচালনা করবেন বলে চূড়ান্ত হয়েছে। ‘স্ক্যান্ডাল’ ছবি প্রসঙ্গে মৌসুমী বলেন, সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে ছবির কাহিনী বিস্তৃত হচ্ছে। সুন্দর একটি ছবি উপহার দেয়ার চেষ্টা আমার আছে। আমার বিশ্বাস আমি সিনেমাপ্রেমী দর্শকদের একটি ভাল ছবি উপহার দিতে পারবো।

ধর্ষণের দায়ে ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড চট্টগ্রামে

dhorson
পাহাড়ি মারমা সম্প্রদায়ের এক তরুণীকে গণধর্ষণের দায়ে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। একই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ অন্য দুই আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
মঙ্গলবার চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক মো. জোউল করিম এ রায় দেন।
দণ্ডিত তিন ধর্ষক হলেন- মো. ইকবাল হোসেন (২০), কামাল উদ্দিন প্রকাশ জুয়েল (২২) এবং সুমন রবি দাশ (১৮)তাদের সবার বাড়ি রাঙ্গুনিয়া উপজেলায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট এমএ নাসের চৌধুরী।

ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘ হটাত বৃষ্টি

হটান বৃষ্টি











ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘ
কখনো রোদ্দুর বৃষ্টি(২)
জীবনের চাকা গেছে আঁকা-বাঁকা
সৃষ্টি বা অনাসৃষ্টি
তবু এক মুঠো সুখ ছুঁয়ে গেলে ভাবি
এ যেন হঠাৎ বৃষ্টি।
ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘ
কখনো রোদ্দুর বৃষ্টি(২)

কখনো আলো-ছায়ার খেলা
কখনো শুধুই আঁধার(২)
কোথাও থামে ভেজা সহনি
কোথাও ফুলের বাহার।
কোথাও চেতনা পাহাড় ভাঙ্গে
কোথাও বিপন্ন কৃষ্টি।
তবু এক মুঠো সুখ ছুঁয়ে গেলে ভাবি
এ যেন হঠাৎ বৃষ্টি।
ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘ
কখনো রোদ্দুর বৃষ্টি(২)

কখনো হৃদয় ভাঙ্গার খেলা
কখনো সেতু গড়ার (২)
কখনো নিজ নিকেতনে মন
কখনো কখনো সবার।
কোথাও চাওয়ার হিসেব মেলে না
কোথাও না পাই সন্তুষ্টি।
তবু এক মুঠো সুখ ছুঁয়ে গেলে ভাবি
এ যেন হঠাৎ বৃষ্টি।
ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘ
কখনো রোদ্দুর বৃষ্টি(২)

জীবনের চাকা গেছে আঁকা-বাঁকা
সৃষ্টি বা অনাসৃষ্টি
তবু এক মুঠো সুখ ছুঁয়ে গেলে ভাবি
এ যেন হঠাৎ বৃষ্টি।
ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘ
কখনো রোদ্দুর বৃষ্টি(২)
..................

শিরোনামঃ ছোট ছোট স্বপ্নের নীল মেঘকন্ঠঃ নচিকেতামুভিঃ হঠাৎ বৃষ্টি


লিখতে পারিনা কোন গান জেমস

jems











লিখতে পারিনা কোন গান আজ তুমি ছাড়া
ভাবতে পারিনা কোন কিছু আর তুমি ছাড়া।
কিযে যন্ত্রনা এই পথচলা (২)
বিরহ স্মৃতি তোমাকে ঘিরে তুমি জাননা।
লিখতে পারিনা কোন গান আজ তুমি ছাড়া
ভাবতে পারিনা কোন কিছু আর তুমি ছাড়া।
কিযে যন্ত্রনা এই পথচলা
বিরহ স্মৃতি তোমাকে ঘিরে তুমি জাননা।

হারানো দিনগুলিতে ছিলে তুমি জড়িয়ে
এই মনের সীমান্তে ছিল সুখ ছড়িয়ে
হারানো দিনগুলিতে ছিলে তুমি জড়িয়ে
এই মনের সীমান্তে ছিল সুখ ছড়িয়ে
কিযে যন্ত্রনা এই পথচলা
বিরহ স্মৃতি তোমাকে ঘিরে তুমি জাননা।
লিখতে পারিনা কোন গান আজ তুমি ছাড়া
ভাবতে পারিনা কোন কিছু আর তুমি ছাড়া।

আকাশে চাঁদ ছিল একা
পাহাড়ি ঝর্ণা ঝরা
তাদের মনেতে ব্যথা ছিল কিনা বুঝিনি
আকাশে চাঁদ ছিল একা
পাহাড়ি ঝর্ণা ঝরা
তাদের মনেতে ব্যথা ছিল কিনা বুঝিনি
সে ব্যথা বোঝার আগে
হারিয়ে তোমাকে
তোমাকে হারিয়ে বেদনা ঝরেছে হৃদয়ে
কিযে বেদনা তুমি বোঝনা
তোমাকে ভুলে থাকা কোনদিন বুঝি হল না।
লিখতে পারিনা কোন গান আজ তুমি ছাড়া
ভাবতে পারিনা কোন কিছু আর তুমি ছাড়া।
কিযে যন্ত্রনা এই পথচলা (২)
বিরহ স্মৃতি তোমাকে ঘিরে তুমি জাননা।

লিখতে পারিনা কোন গান আজ তুমি ছাড়া
ভাবতে পারিনা কোন কিছু আর তুমি ছাড়া।
.............................................।।
গানের নামঃ লিখতে পারিনা কোন গান
কন্ঠঃ জেমস
কথাঃ গোলাম মোরশেদ
সুরঃ লাকী আখন্দ
সঙ্গীতায়োজনঃ লাকী আখন্দ
অ্যালবামঃ বিতৃষ্ণা জীবনে আমার