রুবাবা দৌলা মতিন। যিনি শুধু মাত্র রুবাবা দৌলা নামেই বেশী পরিচিত - নানা ভাবে বিতর্কিত - নানা ভাবে সমালোচিত বিভিন্ন মহলে। বাংলাদেশের আকাশে হঠাৎ উদিত এক কর্পোরেট নক্ষত্র। নিজের রূপ ও গ্লামারস্ দিয়ে গ্রামীনফোনের উচ্চপর্যায়ে পৌঁছে নিজেকে নিয়ে গিয়েছিলেন এক অন্য ন্তরে।
মিডিয়ার সামনে রুবাবার ফ্যাশনেবল খোলামেলা উপস্থিতি বিভিন্ন সময় উসকে দিয়েছে নানা বিতর্ক।
ইন্টারনেট ঘাটলেও মিলবে তার বিস্তর খোলামেলা ছবি। অনলাইনে নানা রকম স্কান্ডালে হয়েছেন বারবার বিতর্কিত।
গ্রামীন ফোনের সাবেক যোগাযোগ কর্মকর্তা কাজী মনিরুল কবিরের সাথে সাবেক যোগাযোগ বিভাগের প্রধান রুবাবা দৌলা মতিনের গোপন সম্পর্কের রসালো খবর কর্পোরেট সেক্টরে ছিল ওপেন সিক্রেট।
ওই সময় গ্রামীনফোনের যেসব কর্মকর্তারা এই বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিল তাদেরকে নানা কৌশলে তারা দুজন মিলে চাকরিচ্যুতও করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হাটে হাড়ি ভেঙে যাওয়ায় রুবাবা দৌলা মতিন ২০০৯ সালে গ্রামীনফোনের চাকরি ছেড়ে দেন।
অনেকেই মনে করেন রুবাবা দৌলা আসলে এক প্রকার কর্পোরেট পণ্য। হাই প্রোফাইল এই পণ্যের প্রতি উচুতলার অনেকেই বোধ করে আকর্ষন। এটি রুবাবাও খুব ভাল করে জানেন। আর এই আকর্ষনকে কাজে লাগিয়েই তিনি বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতির পদটিও হাতিয়ে নিতে পেরেছিলেন।
রুবাবা দৌলা এখন এয়ারটেলে চীফ সার্ভিস অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন। তবে তাকে ঘিরে আগের নানা গসিপের কারণে মিডিয়াকে তিনি সযত্নে এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এড়াতে পারেননি নিজের উচ্চাকাঙ্ক্ষা। সম্প্রতি এয়ারটেলের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে তার গোপন সম্পর্কের কান কথা উড়ছে হাওয়ায়।
বলিউড স্টাইলে এই কর্পোরেট জুটিকে একসাথে একাধিকবার রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের একটি নাইটক্লাবেও দেখা গিয়েছে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, গ্রামীনফোন থেকে এয়ারটেলে আসার পর থেকেই ঐ কর্মকর্তার সাথে তার সখ্য বাড়তে থাকে। অফিসিয়াল কাজে বা কাজের বাহানা দেখিয়ে প্রাযই তারা দুজন একসাথে দেশের বাইরেও ঘুরতে বেরিয়ে পরেন।
গ্রামীন নাটকের পর এবার এয়ারটেল নাটকের গুঞ্জন। দেখা যাকে এই নাটকে কতটা জমকালো ভাবে পাওয়া যায় বাংলাদেশের এই লাস্যময়ী কর্পোরেট স্টারকে।
মিডিয়ার সামনে রুবাবার ফ্যাশনেবল খোলামেলা উপস্থিতি বিভিন্ন সময় উসকে দিয়েছে নানা বিতর্ক।
ইন্টারনেট ঘাটলেও মিলবে তার বিস্তর খোলামেলা ছবি। অনলাইনে নানা রকম স্কান্ডালে হয়েছেন বারবার বিতর্কিত।
ওই সময় গ্রামীনফোনের যেসব কর্মকর্তারা এই বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিল তাদেরকে নানা কৌশলে তারা দুজন মিলে চাকরিচ্যুতও করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হাটে হাড়ি ভেঙে যাওয়ায় রুবাবা দৌলা মতিন ২০০৯ সালে গ্রামীনফোনের চাকরি ছেড়ে দেন।
অনেকেই মনে করেন রুবাবা দৌলা আসলে এক প্রকার কর্পোরেট পণ্য। হাই প্রোফাইল এই পণ্যের প্রতি উচুতলার অনেকেই বোধ করে আকর্ষন। এটি রুবাবাও খুব ভাল করে জানেন। আর এই আকর্ষনকে কাজে লাগিয়েই তিনি বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতির পদটিও হাতিয়ে নিতে পেরেছিলেন।
রুবাবা দৌলা এখন এয়ারটেলে চীফ সার্ভিস অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন। তবে তাকে ঘিরে আগের নানা গসিপের কারণে মিডিয়াকে তিনি সযত্নে এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এড়াতে পারেননি নিজের উচ্চাকাঙ্ক্ষা। সম্প্রতি এয়ারটেলের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে তার গোপন সম্পর্কের কান কথা উড়ছে হাওয়ায়।
বলিউড স্টাইলে এই কর্পোরেট জুটিকে একসাথে একাধিকবার রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানের একটি নাইটক্লাবেও দেখা গিয়েছে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, গ্রামীনফোন থেকে এয়ারটেলে আসার পর থেকেই ঐ কর্মকর্তার সাথে তার সখ্য বাড়তে থাকে। অফিসিয়াল কাজে বা কাজের বাহানা দেখিয়ে প্রাযই তারা দুজন একসাথে দেশের বাইরেও ঘুরতে বেরিয়ে পরেন।
গ্রামীন নাটকের পর এবার এয়ারটেল নাটকের গুঞ্জন। দেখা যাকে এই নাটকে কতটা জমকালো ভাবে পাওয়া যায় বাংলাদেশের এই লাস্যময়ী কর্পোরেট স্টারকে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন