সম্প্রতি নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, ফিট থাকার জন্য দৌড়ানো ভালো। তবে, উল্টোদিকে বা পেছন দিকে দৌড়ানো স্বাস্থ্যের জন্য আরো বেশি ভালো।আর এই গবেষণার প্রতিবেদন প্রকাশ পাওয়ার পর বৃটেনের জিমগুলোর ট্রেডমিল স্টাইল যেন পুরোই পাল্টে গেছে।
এখন সব স্বাস্থ্য সচেতন জিমপ্রেমীরাই ‘রিভার্স’ মোডে ট্রেডমিলে দৌড়াচ্ছেন। তবে, উল্টো দৌড়ানো নতুন কোনো টার্ম নয়।
যারা ফিটনেস সচেতন তারা অবশ্যই জানবেন এই ট্রেন্ড প্রথম ১৯৭০ সালে চালু হয়।
বিশেষ করে বিভিন্ন খেলায় আহত অ্যাথলেটিকদের পেছন দিকে দৌড়ানোর পরামর্শ দিতেন ‘স্পোর্টস ডক্টর’রা।
কিন্তু আজকাল এটা ব্যাপকভাবে অনুসরণ করছেন স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ। বৃটেনের দৈনিক ‘ডেইলি মেইল’এ বলা হয়েছে, দ্রুত চর্বি ঝড়ানোর সহজ উপায় হলো, উল্টো হয়ে দৌড়ানো।
আর ফিট দেহগড়নের পাশাপাশি উল্টো দৌড়ে পাওয়া যাবে পিঠ, ঘাড়, কোমরসহ বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যাথা থেকেও মুক্তি। সব মিলিয়ে বৃটেনের অনেক বিশেষজ্ঞরাই এখন ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটের মাত্র কমিয়ে সবাইকে উল্টো দিকে দৌড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন।
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার স্ট্যালেনবোস ইউনিভার্সিটি তাদের কয়েকশ শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা চালায়। শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়।
একটি গ্রুপ সপ্তাহে ৩ দিন উল্টোদিকে দৌড়ায় এবং আরেকটি গ্রুপ সাধারণভাবেই ট্রেডমিলে একই সময় দৌড়ায়।
ছয় সপ্তাহ পর দুই গ্রুপের শিক্ষার্থীদেরই স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয় এবং দেখা যায় উল্টো দিকে দৌড়ানো গ্রুপের শিক্ষার্থীরা অপর গ্রুপের চেয়ে গড়ে ২.৫ শতাংশ বেশি চর্বি ঝরিয়েছে।
এদিকে বৃটেনের ‘ব্যাকওয়ার্ড রেস’ সংগঠনের আহ্বায়ক জেমস বামবার বলেছেন, পেছন দিকে দৌড়ানোর অনেক উপকারিতাই আছে। এটা শরীরকে এবং হাড়ের জয়েন্টগুলোকে ফ্লেক্সিবল করে।
বামবার আরো জানান, স্বাভাবিক নিয়মে এক হাজার কদম দৌড়ালে যে উপকার পাওয়া যায়, একশো কদম উল্টো দৌড়ালে সেই একই সুফল পাওয়া যাবে।
তাই বামবার পরার্মশ দিয়েছেন, সোজা পথে একঘণ্টা হাঁটার চেয়ে, ১৫ মিনিট উল্টো হয়ে দৌড়ানো। সময়ও বাঁচবে, উপকারও পাবেন।...সুত্রে ঃ হ্যালো টুডে
এখন সব স্বাস্থ্য সচেতন জিমপ্রেমীরাই ‘রিভার্স’ মোডে ট্রেডমিলে দৌড়াচ্ছেন। তবে, উল্টো দৌড়ানো নতুন কোনো টার্ম নয়।
যারা ফিটনেস সচেতন তারা অবশ্যই জানবেন এই ট্রেন্ড প্রথম ১৯৭০ সালে চালু হয়।
বিশেষ করে বিভিন্ন খেলায় আহত অ্যাথলেটিকদের পেছন দিকে দৌড়ানোর পরামর্শ দিতেন ‘স্পোর্টস ডক্টর’রা।
কিন্তু আজকাল এটা ব্যাপকভাবে অনুসরণ করছেন স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ। বৃটেনের দৈনিক ‘ডেইলি মেইল’এ বলা হয়েছে, দ্রুত চর্বি ঝড়ানোর সহজ উপায় হলো, উল্টো হয়ে দৌড়ানো।
আর ফিট দেহগড়নের পাশাপাশি উল্টো দৌড়ে পাওয়া যাবে পিঠ, ঘাড়, কোমরসহ বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যাথা থেকেও মুক্তি। সব মিলিয়ে বৃটেনের অনেক বিশেষজ্ঞরাই এখন ক্যালসিয়াম ট্যাবলেটের মাত্র কমিয়ে সবাইকে উল্টো দিকে দৌড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন।
সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার স্ট্যালেনবোস ইউনিভার্সিটি তাদের কয়েকশ শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা চালায়। শিক্ষার্থীদের দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়।
একটি গ্রুপ সপ্তাহে ৩ দিন উল্টোদিকে দৌড়ায় এবং আরেকটি গ্রুপ সাধারণভাবেই ট্রেডমিলে একই সময় দৌড়ায়।
ছয় সপ্তাহ পর দুই গ্রুপের শিক্ষার্থীদেরই স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয় এবং দেখা যায় উল্টো দিকে দৌড়ানো গ্রুপের শিক্ষার্থীরা অপর গ্রুপের চেয়ে গড়ে ২.৫ শতাংশ বেশি চর্বি ঝরিয়েছে।
এদিকে বৃটেনের ‘ব্যাকওয়ার্ড রেস’ সংগঠনের আহ্বায়ক জেমস বামবার বলেছেন, পেছন দিকে দৌড়ানোর অনেক উপকারিতাই আছে। এটা শরীরকে এবং হাড়ের জয়েন্টগুলোকে ফ্লেক্সিবল করে।
বামবার আরো জানান, স্বাভাবিক নিয়মে এক হাজার কদম দৌড়ালে যে উপকার পাওয়া যায়, একশো কদম উল্টো দৌড়ালে সেই একই সুফল পাওয়া যাবে।
তাই বামবার পরার্মশ দিয়েছেন, সোজা পথে একঘণ্টা হাঁটার চেয়ে, ১৫ মিনিট উল্টো হয়ে দৌড়ানো। সময়ও বাঁচবে, উপকারও পাবেন।...সুত্রে ঃ হ্যালো টুডে
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন