সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৩

নির্ঘুম রাত.........



অনেকে বলে মেয়েরা নাকি ছেলেদের সাথে প্রতারনা করে। আমার চোখে সেটা ভুল। আমি বেশি মেয়ে দেখি নাই একটা মেয়েই দেখছি যে আমাকে পাগলের মত ভালবাসে। বাস্তবতা খুব কঠিন জিনিস আর সেই বাস্তবতা আমাদের দুই জনকে এক হতে দেয় নাই। ওর বিয়ে হয়ে গেছে। ও কেমন পাগল মেয়ে দেখেন বিয়ের পরও আমার সাথে যোগাযোগ রাখছে প্রতি দিন ফোন দেয়। আমি চিন্তা করলাম ওর বিয়ে হয়ে গেছে ওর এত সুন্দর জীবনটা এই ভাবে ঝুলিয়ে রেখে নষ্ট করার কোন মানে হয় না। যত দিন যাই ততই ওরে অবহেলা করতে থাকি। একটা সময় সে বুঝতে পারে তাকে অবহেলা করতেছি। আমাকে ফোন দিয়ে সে কি কান্না ওর কান্নার শব্দ শুনে নিজেকে ধরে রাখতে পারি নাই। প্রতি দিন দুই এক মিনিট কথা হত। একটা পর্যায়ে তার স্বামী বুঝতে পারলো তার অন্য কারো সাথে সম্পর্ক আছে। তার স্বামী তার কাছ থেকে সব কিছু জানতে চাই কিন্তু সে অস্বীকার করলো। ওর স্বামী ছিল প্রবাসী। এই সব জানা জানির পরে কিছু দিনের মধ্যে ওর ভিসা করে ওরে দেশের বাহিরে নিয়ে যাই। গত ২৬ তারিখে ও দেশের বাহিরে গেছে ওর স্বামীর কাছে। যাওয়ার পরে আমাকে এই পর্যন্ত তিন বার ফোন দিছে। এইটাই তো আমার পাওয়া সে এত জামেলার মধ্যে থেকে আমাকে ফোন দেই আমার সাথে যোগাযোগ রাখে। এই কাজটাই বা কয়টা মেয়ে করে। অনেকে আমাকে বলে মেয়েটা তার স্বামীর সাথে প্রতারনা করতেছে। আমি বলি যে আমাকে ভালবাসে সে কখনো আমাকে স্বার্তপরের মত ভালবাসে না।


নির্ঘুম রাত.........

শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৩

ইরা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড

১০ম শ্রেনীতে পড়ার সময়:-
আমি বাংলা ক্লাসে বসে সামনে বেঞ্চে বসে থা
দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম । মেয়েটির
নাম ইরা । ইরা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড ।
আমি ওর দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে থাকলাম ,
মুগ্ধ হয়ে দেখলাম ওর মসৃন চুলগুলো ।
আমি ভাবতে ভালবাসি ও শুধু
আমাকে ভালবাসে ।
কিন্তু ইরা আমাকে ঐ দৃষ্টিতে দেখত
না এবং আমি সেটা জানতাম ।
ক্লাসের পরে.....
ইরার ডাকে আমার ধ্যান ভঙ্গ হল
এবং আমার কাছে ও একটি নোট চাইল।
আমি ইরাকে নোটটি দিলাম ।
ইরা আমাকে বললঃ ধন্যবাদ ।
আমি ওকে বলতে চাইলাম,
আমি ওকে জানাতে চাইলাম যে , আমি শুধুই
ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না ।
আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক
জড়তা আমার মাঝে করছিল যার
কারনে আমি বলতে পারলাম না ।
আমি জানিনা কেন!
ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ার সময়:-
একদিন ফোন বেজে উঠল । সেটা ছিল ইরার
ফোন। ও কাঁদছিল আর বিরবির করে কিছু
বলছিল , ও বলছিল ওর ভালবাসা কিভাবে ওর
মন ভেঙ্গেছে সেই গল্প ।। ইরা আমাকে ওর
কাছে যেতে বলল কারন ও
একা থাকতে পারছিল না, আমিও গেলাম।
আমি ওর পাশে বসলাম , স্থির
দৃষ্টিতে থাকিয়ে রইলাম। ইরার
চোখদুটো ভীষন মায়াবী লাগছে , মনে হচ্ছিল
ও শুধু আমার।
ওকে নিয়ে বেশ খানিকটা সময়
ঘুরলাম....একসময় ও বলল ও
বাড়ি ফিরতে চায়,আমিও না করলাম না ।
ইরা আমার দিকে তাকাল এবং বললঃ থ্যাংকস
..আমি ওকে বলতে চেয়েছিলাম,আমি ওকেজানা
যে , আমি শুধু ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না ।
আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক
জড়তা আমার মাঝে কাজ করছিল যার
কারনে ইরাকে কিছু বলতে পারলাম
নাএবং আমি জানি না কেন ।
কলেজে শেষ বর্ষেঃ
এক চমত্কার দিনে ইরা আমার কাছে আসল ।
ইরা বললঃ "আমার সাথে আমার এক বান্ধবীর
বাসায় যেতে পারবি ? কিছু প্র্যাকটিকাল
খাতা আনতে যাব ।"
আমার কোন ব্যস্ততা ছিল না , আমি ওর
সাথে গেলাম ।আমরা প্রমিস করলাম
যদি আমাদের কোন
ব্যস্ততা না থাকে তাহলে আমরা নিয়মিত
বাইরেঘুরতে যাব শুধুমাত্র ভাল বন্ধু হিসেবে ।
সেদিন আমরা ওর বান্ধবীর
বাসা থেকে বেরিয়ে অনেক জায়গায় ঘুরলাম।
সেদিন রাতে ওকে আমি বাসায় পৌছে দিলাম ।
আমি ওর সামনের দরজায় দাড়িয়ে ছিলাম ,
স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম ওর দিকে।
ইরা আমারদিকে তাকিয়ে হাসল এবং উজ্জল
চোখেআমার দিকে তাকিয়ে থাকল ।
তারপর বললঃ "অনেক ভাল সময় কাটল
তোর সাথে , থ্যাংকস"
..আমি ওকে বলতে চেয়েছিলাম,আমি ওকেজানা
যে , আমি শুধু ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না ।
আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক
জড়তা আমার মাঝে কাজ করছিল যার
কারনে ইরাকে কিছু বলতে পারলাম
নাএবং আমি জানি না কেন ।
গ্রাজুয়েশনের শেষ দিন:-
একদিন গেল , এক সপ্তাহ গেল , এক মাস
গেলে , ধীরে ধীরে ভার্সিটির শেষ দিন
চলে আসল ।
ইরাকে দেখলাম , ওকে একদম পরীর মত
লাগছিল।
আমি ওকে আমার
করে পেতে চেয়েছিলামকিন্তু ও
আমাকে ওভাবে দেখেনি কখনো ।
এবং আমি এটা জানতাম ।
সবাই বাড়ি ফেরার আগে ইরা আমার
কাছে আসল,
ও আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করল ।
আমি ওকে আমার
করে পেতে চেয়েছিলামকিন্তু ও
আমাকে ওভাবে দেখেনি কখনো ।
এবং আমি এটা জানতাম ।
সবাই বাড়ি ফেরার আগে ইরা আমার
কাছে আসল,
ও আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করল ।
তারপর আমার কাধ থেকে ওর
মাথা সরিয়ে নিল এবং বললঃ
"তুই আমার সবথেকে ভাল বন্ধু , থ্যাংকস!"
..আমি ওকে বলতে চেয়েছিলাম,আমি ওকেজানা
যে , আমি শুধু ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না ।
আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক
জড়তা আমার মাঝে কাজ করছিল যার
কারনে ইরাকে কিছু বলতে পারলাম
নাএবং আমি জানি না কেন ।
মেয়েটির বিয়ের দিন:-
সেদিন ছিল ইরার বিয়ের দিন , আমি ওর
বিয়েতে গেলাম । ইরা অন্য
একজনকে বিয়ে করে নতুন জীবন শুরু
করতে যাচ্ছে ।
আমি ওকে আমার করে পেতে চেয়েছিলাম,
কিন্তু সে আমাকে ওভাবে দেখত
না এবং আমি তা জানতাম ।
কিন্তু স্বামীর বাড়িতে চলে যাওয়ার
আগে ইরা আমার কাছে আসল ।
এবং বললঃ তুই এসেছিস ? থ্যাংক ইউদোস্ত

..আমি ওকে বলতে চেয়েছিলাম,আমি ওকেজানা
যে , আমি শুধু ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না ।
আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক
জড়তা আমার মাঝে কাজ করছিল যার
কারনে ইরাকে কিছু বলতে পারলাম
নাএবং আমি জানি না কেন ।
অনেকদিন পর:-
অনেক বছর চলে গিয়েছে, আমি ইরার
স্মৃতি নিয়ে বেচে আছি যে ছিল আমার বেস্ট
ফ্রেন্ড ।
একদিন আমি ইরাদের বাড়িতে গেলাম , ওর
রূমেও গেলাম । ওর টেবিলের
উপরএকটি ডায়রি রাখা ছিল , হাতের
লেখাদেখে বুঝলাম ওটা ইরার লেখা ডায়রি।
কয়েক পাতা উল্টাতেই আমি যা পড়লাম
তা নিম্নরূপঃ
"আমি জিহানকে(আমার নাম) আমার
করেপেতে চাই কিন্তু ও
আমাকে ওভাবে দেখে না এবং আমি এটা জানি।
..আমি ওকে বলতে চেয়েছিলাম,আমি ওকেজানা
যে , আমি শুধু ওর বন্ধু হয়ে থাকতে চাই না ।
আমি ওকে ভালবাসি কিন্তু কোন এক
জড়তা আমার মাঝে কাজ করছিল যার
কারনে জিহানকে কিছু বলতে পারলাম
না এবং আমি জানি না কেন !
যদি ও আমাকে বলত ও আমাকে ভালবাসে !
.........অথবা যদি আমিও বলতে পারতাম!!!
তাহলে হয়ত অনেক কিছুই হত, অনেক কিছু ।
স্বপ্ন সব বাস্তব হত।ভাল থাকিস জিহান..

ভালোবাসার টিপস,

‘‘পৃথিবীর সব মেয়েদের ভেতর অলৌকিক
একটা ক্ষমতা থাকে। কোন পুরুষ তার
প্রেমে পড়লে মেয়ে সঙ্গে সঙ্গে তা বুঝতে পার
এই ক্ষমতা পুরুষদের নেই। তাদের কানের
কাছে মুখ নিয়ে কোন মেয়ে যদি বলে- ‘শোন
আমার প্রচন্ড কষ্ট হচ্ছে।
আমি মরে যাচ্ছি।’
তারপরেও পুরুষ মানুষ বোঝে না।
সে ভাবে মেয়েটা বোধ হয় এ্যাপেনডিসাইটিস­
এর ব্যাথায় মরে যাচ্ছে!’’

হয়ত আমার কিছু নেই

হয়ত আমার ১ কোটি টাকার মার্সিডিজ
গাড়ি নেই বা গুলশান বারিধারায় ফুল
এসি ডুপ্লেক্স বাড়িও নেই।
নেই আমার ৮০ হাজার টাকা দামের আইফোন
বা আইপ্যাড। হয়ত আমি ডাক দিলেই কেও
সাথে সাথে ১কাপ কফি নিয়ে আসে না। হয়ত
আমি তোমাকে রেডিসন বা কোন ৫
তারা হোটেলে খাওয়াতে পারব না। আবার
আমার ওরকম নামিদামি ব্র্যান্ডের
জামাকাপড় বা পারফিউমও নেই।
তবে প্রিয়তম/প্রিয়তমা আমার এরকম এক
অমূল্য সম্পদ আছে যা তোমার নেই, আগেও
ছিল না আর ভবিষ্যতেও থাকবে না॥
.
আর সেই সম্পদটি হল আমার
HEART which is always beating for you
and only you...জানি না কেন তোমার খারাপ
কিছু এখনো শুনতে পারি না

ছোট্ট একটি প্রেমের গল্প




এক ছেলের Girlfriend খুব
কাঁন্না করতেছে...
তো সে গিয়ে তার Girlfriend এর চোখের
পানি মুছে দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরল...
.......ছেলেটি জড়িয়ে ধরার পর
...
মেয়েটি আরো জোরে জোরে কাঁদতে লাগল...
ছেলেটি অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, আবার
কাঁদছ কেন???
মেয়েটি বলল আমার প্রত্যেক
ফোঁটা চোখের
পানির
বিনিময়ে যদি তুমি আমাকে এভাবে জড়িয়ে ধর
তাহলে সারা জীবন
ধরে আমি কাঁদতে রাজি....♥
এটাই সত্যিকার ভালোবাসা ♥ ♥ ♥
(লাইক ♥ কমেন্ট ♥ শেয়ার)

জোকস,

শেক্সপিয়ার কে একজন জিজ্ঞেস
করলো "তুমি বিয়ে করেছ তোমার
চেয়ে বেশি বয়সের একটি মেয়েকে।
তোমার লজ্জা করেনা। "
শেক্সপিয়ার
তাকে একটি ক্যালেন্ডার
এনে দেখালেন আর বললেন
"আপনি বলতে পারবেন সপ্তাহের
সাতটি দিনের মধ্যে কোনটা যুবক আর
কোনটা বৃদ্ধ? "
আসলে ভালবাসার কোন বয়স
হয়না আপনি যে কাউকেই
ভালবাসতে পারেন।
(মড়াল : সবসময় জুনিয়রদের পিছনে ছুইটেন
না সিনিয়ররাও কিন্তু আপনার
জন্যে খালি আছে।)

জোকস,

পরীক্ষার আগের রাতে এক ছাত্র
পয়সা দিয়ে টস করতেসে ---
যদি শাপলা আসে তাইলে ঘুমায়া যামু
যদি মানুষ
আসে তাইলে টিভি দেখমু
যদি খারায়া থাকে তাইলে গেইমস
খেলমু
আর
যদি পয়সাটা আকাশে ভাসে তাইলে খোদার
কসম......সারা রাত পরমু:P:P
-
মজা পাইলে লাইক...
কি কইবেন এটারে কন---:পি•••

ওস্তাদ: ফেসবুকের গোলকধাঁধায় আপনাদের স্বাগতম।

ওস্তাদ: ফেসবুকের গোলকধাঁধায় আপনাদের
স্বাগতম।
চ্যালা: স্বাগতম।
ওস্তাদ: চুপ;->
এই বই পড়লে জানতে পারবেন, কোন
পেজে লাইক দিলে নাস্তা করার আগে মজার
পোস্ট পাবেন আর কোন পেজে কুলি করার
পরে ইমোশনাল পোস্ট পাবেন।
চ্যালা: আর কোন আশ্চর্য পেজ...
ওস্তাদ: বল বল তুই বল
চ্যালা: সরি ওস্তাদ
ওস্তাদ: আর কোন আশ্চর্য পেজে লাইক
দিলে এড দেখতে দেখতে মেগাবাইটের
লালবাতি জ্বলবে।
ভাইজান দেখেন তো আপনার
মোবাইলে মেগাবাইট ঠিক আছে কি না? ম্যা.....
স্মার্ট ইউজার: ফ্যান পেজের ওপর এত
PHD না করে >>>এইখানে ক্লিক করে<<<
একটা লাইক দিন।
এই প্রথম ফেসবুকের এডমুক্ত
একটি অলরাউন্ডার পেজ
যেখানে প্রতি ঘন্টায় ফ্যানদের পছন্দ
অনুযায়ী পোস্ট আপডেট করা হয় তাই আজই
লাইক দিন "চাপাবাজ পৃথিবী"।
দিন বদলের চেষ্টায় >>>চাপাবাজ পৃথিবী<<<

ভালোবাসার টিপস,

গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড যখন রাগ
করে কথা বলা বন্ধ করে দেয় তখন খারাপ
লাগে কিন্তু যখন মা রাগ করে কথা বলা বন্ধ
করে দেয়, তখন মনে হয় জান যেন বের
হয়ে যাচ্ছে। বারবার আমরা মায়ের
সামনে গিয়ে এটা নিয়ে ওটা নিয়ে কথা বলার
চেস্টা করি কিংবা সরি বলেই হোক বা দোষ
স্বীকার করেই হোক কথা বলতেই হবে।
যদি কাজ না হয় মাথায় যেন রক্ত চরে যায়,
চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে “কেন আমার
সাথে কথা বলবা না? আমার সাথে কথা বলতেই
হবে এবং এখন ই বলতে হবে” ভালবাসা এরকম
ই, অলিখিত কিছু দাবি। কথায় কথায়
বলতে হয় না ভালবাসি।

স্বপ্ন সম্পর্কিত কিছু তথ্যঃ

স্বপ্ন সম্পর্কিত কিছু তথ্যঃ

০১. সাইকলজিষ্টদের মতে রাতে অনিদ্রা হওয়ার অর্থ আপনি হয়ত অন্য কারো স্বপ্নে জীবিত।

০২. আপনি কখনই একসাথে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবেন না।

০৩. গড়ে একজন মানুষ বছরে ১৪৬০টিস্বপ্ন দেখে। অর্থাৎ প্রতি রাতেগড়ে প্রায় ৪ টি।

০৪. আমাদের মস্তিষ্ক কোন চেহারা তৈরী করতে পারে না। আমরা স্বপ্নেযে সব চেহারা দেখি তার সবগুলোই আমরা আমাদের জীবনে কখনওনা কখনও দেখেছি। আমাদের জীবনে আমরা পথে ঘাটে অসংথ্য চেহারা দেখি যা মনে রাখতে পারি না। কিন্তুআমাদের সাব কনসাস মাইন্ড(অবচেতন মন) তা ধরে রাখে এবং স্বপ্নে তা দেখায়।

০৫. প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখে।যদি আপনি মনে করেন আপনি স্বপ্ন দেখেন না তার অর্থ হয় আপনি তা মনে রাখতে পারেন না নয়ত আপনি জটিল কোন মানসিক রোগে ভুগছেন।

০৬. সাধারনত গর্ভবতী মহিলারা অন্যান্যদের চেয়ে বেশী স্বপ্ন মনে রাখতে পারে।তার কারণ, গর্ভকালীন সময়ে তাদের অতিমাত্রায় ­ ­হরমোনের পরিবর্তন হয়।

০৭. স্বপ্ন দেখার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা তার ৫০শতাংশ ভুলে যাই, ১০ মিনিটের মধ্যে ভুলে যাই প্রায় ৯০ শতাংশ।

০৮. আমরা সাধারনত প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিনিট স্বপ্ন দেখি যেখানে, গড়ে একটি স্বপ্নের স্থায়িত্ব হয় ১০ থেকে ১৫ মিনিট। সবচেয়ে লম্বা সময় স্বপ্ন দেখি সকালে যার স্থায়িত্ব ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট।

জোকস,

অবশ্যই পরবেন :)
☆☆এক কৃষক এক রুটি ওয়ালার কাছে এক
পাউন্ড মাখন
বিক্রি করেছিল।
রুটিওয়ালা মাখনটা মেপে দেখল যে, সেটি এক
পাউন্ডের চেয়েও কম। রেগে গিয়ে সে কাজীর
দরবারে নালিশ
জানালো।
কাজী কৃষককে জিজ্ঞাসা করলেন কৃষক
কোনো দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করেছে কি-না।
কৃষক জবাব
দিলো, হুজুর আমি পুরনো দিনের লোক,
আমার
দাঁড়িপাল্লা আছে কিন্তু বাটখারা নাই।
তাহলে তুমি মাখন
মাপলে কী করে? চাষী জবাব
দিলো ঘন্টা খানেক আগেই ঐ
রুটিওয়ালার কাছ থেকে একটি এক পাউন্ড
ওজনের
রুটি কিনেছিলাম। এক পাল্লায়
রুটি উঠিয়েছিলাম অন্য
পাল্লায় মাখন। এখণ মাখন যদি ওজনে কম
হয়। তাহলে ঐ
রুটিই ওজনে কম ছিলো।

এমন এক ছেলের জন্য WAIT করেন যে,

এমন এক ছেলের জন্য WAIT করেন
যে,
আপনাকে HOT না বলে BEAUTIFUL
বলবে.
যে আপনার ঘুমন্ত মুখটা দেখার জন্য
রাত
জাগবে.
WAIT করেন সে ছেলের জন্য
যে আপনার
ঠোঁটে KISS না দিয়ে কপালে KISS দেবে.
যে ছেলে তার বন্ধুর সামনে আপনার
কোমরে না ধরে, আপনার
হাতে ধরে রাখবে.
WAIT করেন সে ছেলের জন্য
যে সর্বদা নিজেকে ভাগ্যবান
মনে করবে আপনার মত এক জন
মেয়ে পেয়ে.
WAIT করেন সে ছেলের জন্য
যে তার বন্ধুদের
আপনার ছবি দেখিয়ে বলবে এই দেখ,
“এটা হল আমার রাজকন্যা”

জোকস,

তিন পাগল, পাগলা গারদ থেকে পালানোর
প্ল্যান করছে।
১ম পাগলঃ পালামু পশ্চিম দিক দিয়া।
ঐদিকের দেয়াল যদি বেশী উচু হয়
তাইলে একটা মই যোগাড় করতে হইবো।
তারপরে মই দিয়া দেয়াল ডিঙ্গায়া পালামু।
২য় পাগলঃ আর দেয়াল যদি বেশী পুরু হয়
তাইলে শাবল দিয়া গর্ত কইরা পালামু।
৩য় পাগলঃ তাইলে মনে হয় আমরা আর
পালাইতে পারুম না রে....
১ম ও ২য় পাগলঃ কেন ? (!)
৩য় পাগলঃ








↓"পশ্চিম দিকে তো কোন দেয়ালই নাই, সব
খোলা।"

আমি পূর্ণতা চাই না,

আমি পূর্ণতা চাই না,চাই তোমাকে পূর্ণ
করতে ।
আমি বিশ্বাস চাই না,চাই তোমার
বিশ্বাসী হতে ।
আমি ভালবাসা চাই না,চাই শুধু তোমায়
ভালবাসতে ।
আমি সুখ চাই না ,চাই শুধু তুমি সুখী হও।
আমি আমাকে চাই না,চাই শুধু তোমারহতে ।
যদি তুমি চাও !

••জোকস••

••জোকস••
[বুঝলে মজা পাবেন আর ভাল
নাগলে জানাবেন]
এক লোকের স্ত্রি হারিয়ে গেছে সে তার
বন্ধুর কাছে গেল ।
বন্ধু বলল :-পুলিশের কাছে যা ।
লোকটি জবাব দিল :-মাথা খারাপ পুলিশের
কাছে যাব না ।
বন্ধু :-কেন?
লোকটি জবাব দিল :-






☺গত মাসে আমার সাইকেল
হারিয়ে ছিলো পুলিশের কাছে গেছিলাম কিন্তু
তারা ১০/১৫ বার ব্যাবহার করারপর সাইকেল
ফেরত দিয়েছে ।

অবহেলায় ভরা ভালবাসায়

অবহেলায় ভরা ভালবাসায়
by- জিনিয়াস ফেলটু
প্যাট্রেসিয়া আমার হাতে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছে ।
হাতের মাঝে ওর উষ্ণ শ্বাস-প্রশ্বাস
পাচ্ছি ।একটু আগে ওর সাথে প্রচন্ড
একটা ঝগড়া হল ।
এই মেয়েটা বড়ই অদ্ভুদ ।মেয়েরা সাধারণত
ঝগড়া করে কথা বলা বন্ধ করে দেয় ।কিন্তু
এই মেয়েটা ঝগড়া করে হয় উল্টা আমাকেই
জড়িয়ে ধরে কান্নাকাটি করবে আর
বলবে আমি কতটা নিষ্ঠুর নয়তো আমার
একটা হাত টেনে নিয়ে হাতের উপর গাল
রেখে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পরবে ।
প্যাটের কান্নাকাটি বন্ধ হয়েছে ।শ্বাস-
প্রশ্বাস দীর্ঘ হয়ে এসেছে ।
ঘুমিয়ে পরেছে বোধ হয় ।
আমার হাতটাতে রক্ত চলাচল বন্ধ
হয়ে ঝিঝি ধরে গেছে ।তবু
সরাতে ইচ্ছে করছে না হাতটা ।ওর মুখের
দিকে তাকিয়ে থাকতে ভাল লাগছে ।বাচ্চাদের
মত কেঁদে কেঁদে গাল ফুলিয়ে ফেলেছে ।গালের
মাঝে শুকিয়ে যাওয়া পানির দাগ দেখা যাচ্ছে ।
রাগ ভাঙ্গাতে হলে মেয়েদেরকে কত কিছু
বলতে হয় অথচ ওকে আমি কখনোই কিছু
বলি না ।কিছুক্ষণ কথা না বলে থেকে ও আর
থাকতে পারে না ।নিজেই এসে আলাপ শুরু
করে দেয় ---
-- এই আমি রাগ করেছি তো ।
-- ভালো ।
-- কি ভালো ?
-- রাগ করা ভালো ।
-- আমার রাগ ভাঙাবা না ?
-- হুম ।
-- তুমি এমন কেন ?
-- জানি না ।
তারপর ও নিজেই আমাকে শেখায় কিভাবে রাগ
ভাঙাব ।বলে দেয় কালকে অফিস থেকে ফেরার
সময় তিনটা লাল গোলাপ কিনে আনবে আমার
জন্য ।ঝরঝরে দুইটা বড় গোলাপ আর
একটা ছোট কলি ।
-- একটা ছোট গোলাপ কেন জান ?
-- না জানিনা ।কেন ?
এই কথাটা ও কখনও বলে না ।জিজ্ঞেস
করলে হিহি করে হেসে বলে, বোকা।
তারপর যথারীতি দিন যায় ।অফিস
থেকে ফিরে আসি ।কিন্তু তিনটা গোলাপ আর
কিনে আনা হয় না ।
আমি ফিরতেই ও ছুটে আসে ।হাতের
দিকে তাকায় ।তারপর দীর্ঘশ্বাস
একটা ছাড়ে ।
এই তো এভাবেই চলছে ।অবহেলায়
ভরা ভালবাসায় .

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৩

ছ্যাকা খাওয়ার পরে ছেলেরা যা করে থাকে -

ছ্যাকা খাওয়ার পরে ছেলেরা যা করে থাকে -
১. বিড়ি চুরুট ধরা
(ছ্যাকা দিছে মেয়ে,হুদাই আকিজ বিড়ি কুম্পানির মালিক রে বড়লোক বানায়,বিড়িকুম্পানি তো চায় সব পুলাই ছ্যাক খাউক)
২. ঘুমের ঔষধ
( জীবনে ঘুমাছ নাইরে বলদ ? যে ছ্যাকা খাওনের পরে আবার ঘুমাইতে হইবো ?)
৩. হাত কাটা
( এতো কাটাকাটির শখ থাকলে ডাক্তাতি পড়তি নাইলে কসাই হিসেবে পারট টাইম জবকরো চান্দু)
৪. কান্দন
(বাংলা ছবিতে দুঃখী চরিত্রে অভিনয় করেও শাবানাও এতো কাদছে কিনা সন্দেহ আছে)
৫. নিরুদ্দেশ হওয়া
(ভাব লও না ? মেলাদিন ধইরা বেড়াও না ।সেইটা কও ,হুদাই ঊদাসি পারট লও কেন ?আর গেলে তিব্বত পাহাড়ের গুহায় যাওগা)
৬. তাবিজ,কবজ,পানি পড়া
( আরে বেক্কল পানি পড়া আর তাবিজেই যদিকাজ হৈতো তাইলে হুজুরের সাথে এঞ্জেলিনা জোলির আর পুরুতের লগে ওই ঐশ্বরিয়ার বিয়া হইতো)
৭. ক্লাস পরিহ্মা ফাঁকি
( আরে উজবুক পাশ না করলে নতুন কেলাশে উঠে নতুন মেয়ের সহিত পেরেম করবি কেম্নে ? আদু ভাইগোর সাথে কেউ প্রেম করে রে ?)
৮. বিরহের গান
(গান শুইনা মেয়েরে ইয়াদ করার দরকার কি ? কয় টাকা মোবাইল বিল দিছো আর রেস্টুরেন্ট বিল দিছো সেইটা ইয়াদ করো,দেখবা টাকার জন্য হলেও মেয়েরে সারাজীবন ইয়াদে থাকবো )
৯. মেয়ে বিদ্বেষি
(আগে তো খুব "হানি হানি" করছো, ছ্যাকার পর থেকে মেয়ে দেখলে মনে হয় চিরতার পানি। সুন্দরি মেয়ে দেখলেও মনে হয় " এতো সুন্দর কেন ? ফাইযলামি নাকি ? )
১০. ছোট ভাইদের নছিহত
(বুঝলা ছুডু ভাই,পেরেম করবা না,পেরেম মাইন্সে করে ?পেরেম করলে জীবনের লাইফটাই তেনা তেনা ।এইডা কইলাম খুব খ্রাপজিনিস। মন দিয়া লেখাপড়া করো)

খুবই সুন্দর একটি উত্তর !

খুবই সুন্দর একটি উত্তর !
মেয়েঃ তুমি কি আমাকে তোমার পরিবার থেকে বেশি ভালবাস?
ছেলেঃ না 
...
মেয়েঃ কেন!
ছেলেঃ যখন আমি হাটা শুরু করি পড়ে যাই তখন কেউ ছিলোনা আমাকে ওঠানোর জন্য!! কিন্তু আমার মা ছিল! আমি যখন ঘরের বাইরে যেতাম তখন যার হাতে পরম নির্...ভরতা খুঁজে পেতাম সে আর কেউ না আমার বাবা!
আমি যখন কাদতাম তখন তুমি আমাকে খেলনা এগিয়ে দাও নি!!
আমার ভাই বোন দিয়েছিলো!!
আমার পরিবার আমার কাছে সবচে মূল্যবান এই পৃথিবীর সব কিছুর চেয়েও!! ♥

ছ্যাকা খাওয়ার পরে ছেলেরা যা করে থাকে -

ছ্যাকা খাওয়ার পরে ছেলেরা যা করে থাকে -
১. বিড়ি চুরুট ধরা
(ছ্যাকা দিছে মেয়ে,হুদাই আকিজ বিড়ি কুম্পানির মালিক রে বড়লোক বানায়,বিড়িকুম্পানি তো চায় সব পুলাই ছ্যাক খাউক)
২. ঘুমের ঔষধ
( জীবনে ঘুমাছ নাইরে বলদ ? যে ছ্যাকা খাওনের পরে আবার ঘুমাইতে হইবো ?)
৩. হাত কাটা
( এতো কাটাকাটির শখ থাকলে ডাক্তাতি পড়তি নাইলে কসাই হিসেবে পারট টাইম জবকরো চান্দু)
৪. কান্দন
(বাংলা ছবিতে দুঃখী চরিত্রে অভিনয় করেও শাবানাও এতো কাদছে কিনা সন্দেহ আছে)
৫. নিরুদ্দেশ হওয়া
(ভাব লও না ? মেলাদিন ধইরা বেড়াও না ।সেইটা কও ,হুদাই ঊদাসি পারট লও কেন ?আর গেলে তিব্বত পাহাড়ের গুহায় যাওগা)
৬. তাবিজ,কবজ,পানি পড়া
( আরে বেক্কল পানি পড়া আর তাবিজেই যদিকাজ হৈতো তাইলে হুজুরের সাথে এঞ্জেলিনা জোলির আর পুরুতের লগে ওই ঐশ্বরিয়ার বিয়া হইতো)
৭. ক্লাস পরিহ্মা ফাঁকি
( আরে উজবুক পাশ না করলে নতুন কেলাশে উঠে নতুন মেয়ের সহিত পেরেম করবি কেম্নে ? আদু ভাইগোর সাথে কেউ প্রেম করে রে ?)
৮. বিরহের গান
(গান শুইনা মেয়েরে ইয়াদ করার দরকার কি ? কয় টাকা মোবাইল বিল দিছো আর রেস্টুরেন্ট বিল দিছো সেইটা ইয়াদ করো,দেখবা টাকার জন্য হলেও মেয়েরে সারাজীবন ইয়াদে থাকবো )
৯. মেয়ে বিদ্বেষি
(আগে তো খুব "হানি হানি" করছো, ছ্যাকার পর থেকে মেয়ে দেখলে মনে হয় চিরতার পানি। সুন্দরি মেয়ে দেখলেও মনে হয় " এতো সুন্দর কেন ? ফাইযলামি নাকি ? )
১০. ছোট ভাইদের নছিহত
(বুঝলা ছুডু ভাই,পেরেম করবা না,পেরেম মাইন্সে করে ?পেরেম করলে জীবনের লাইফটাই তেনা তেনা ।এইডা কইলাম খুব খ্রাপজিনিস। মন দিয়া লেখাপড়া করো)

হৃদয় ছোঁয়া কিছু কথা ।

হৃদয় ছোঁয়া কিছু কথা । ফোনে কথা হচ্ছে ছেলে: হ্যালো কেমন আছো? মেয়ে: এইতো ভাল , তুমি কেমন আছো ? ছেলে: তুমি আজ কলেজে আসোনি কেন? অনেক মিস করেছি তোমায়। মেয়ে: আমি ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম তাই আসতে পারিনি। ছেলে: সত্যি? কেন? কি হয়েছে তোমার? মেয়ে: তুমি চিন্তা করো না , আমার কিছু হয়নি। কয়েকটা টেস্ট করাতে গিয়েছিলাম। ছেলে:ও আচ্ছা । মেয়ে: আমি তোমাকে একটা প্রশ্ন করি? ছেলে: ঠিক আছে , করো । মেয়ে: তুমি আমাকে কতটা ভালবাসো? ছেলে: তুমি জানো না? পৃথিবীর সবকিছু থেকে আমি তোমায় বেশি ভালবাসি মেয়ে: হ্যা জানি। ছেলে: তাহলে হঠাত্ করে জিজ্ঞেস করলে যে? মেয়ে: *নিরবতা* ছেলে: কোন সমস্যা হয়েছে? মেয়ে:না ,কিছু না । উমম, তুমি আমায় কতটা কেয়ার করো? ছেলে: আমি যদি পারতাম তাহলে এক নিঃশ্বাসে এই পৃথিবীটা তোমার হাতে তুলে দিতাম। মেয়ে: তুমি পারতে? ছেলে: অবশ্যই পারতাম। *চিন্তিত হয়ে বলল* সত্যি করে বলো তোমার কিছু হয়েছে? মেয়ে: নাহ, সবকিছু ঠিক আছে। ছেলে: সত্যি বলছ? মেয়ে: হ্যা ছেলে: আমিও তাই আশা করি। মেয়ে: তুমি আমার জন্য মরতেও পারবে? ছেলে: তোমার জন্য আমি যে কোন সময় মরতে রাজি আছি। মেয়ে: সত্যি? ছেলে: যে কোন সময়। এখন সিরিয়াসলি বলো তোমার কি হয়েছে? মেয়েঃ কিছুই হয়নি, আমি ভাল আছি। তুমি ভাল আছো । আমরা ভাল আছি । সবাই এবং সবকিছু ঠিক আছে । ছেলে: হুম মেয়:আচ্ছা, এখন রাখতে হবে। কাল কলেজে দেখা হবে। ছেলে: ওকে, বাই। আই লাভ ইউ মেয়ে: আই লাভ ইউ টু। বাই পরের দিন... ছেলে: এই তুলিকে(প্রেমিকার নাম) দেখেছিস? ছেলেটির বন্ধু: নাতো ! ছেলে: ওহ ছেলেটির বন্ধু: ও তো গতকালকেও আসেনি! ছেলে: আমি জানি । গতকাল রাতে ও ফোনে আমাকে অনেক উল্টা পাল্টা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছে। ছেলেটির বন্ধু: মেয়েরা মাঝে মাঝে এমনটা করে থাকে। ছেলে: হুম, কিন্তু ও এরকম না। ছেলেটির বন্ধু: তোরে বলে কোন লাভ নাই। ছেলে: আচ্ছা আমি যাই , কলেজ ছুটির পর কথা হবে। ছেলেটির বন্ধু: আমাকেও যেতে হবে, বাই। সেদিন রাতে..... মেয়ে: হ্যালো? ছেলে: তুমি আজো কলেজে আসো নি কেন? মেয়ে: আজকেও আবার ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। ছেলে: তুমি কি অসুস্থ? মেয়ে: আম্মু ডাকতেছে , এখন ফোন রাখি। ছেলে: আমি অপেক্ষা করছি মেয়ে: একটু সময় লাগতে পারে , আমি তোমাকে পরে ফোন দিব। ছেলে: আচ্ছা। -অনেক দিন পর- মেয়ে: *অশ্রুসজল চোখে* দেখো, আমি মনে করি আমাদের ব্রেক আপ করা উচিত। ছেলে: কি?! ছেলে: এটাই আমাদের জন্য সব থেকে ভাল হবে। ছেলে: কেন? মেয়ে: আই লাভ ইউ :'( (ফোন কেটে দিল) ছেলেটি খুব কষ্ট পেল । মেয়েটি আরো তিন সপ্তাহ কলেজে আসলো না এবং কারো ফোন রিসিভ করলো না। ছেলে: কিরে কি খবর? ছেলেটির বন্ধুঃ কোন খবর নেই। আচ্ছা তুই কি কয়েকদিনের মধ্যে তুলির সাথে কথা বলেছিস? ছেলেঃ না ছেলেটির বন্ধু: তুই শুনিসনি? ছেলে: কি শুনব? ছেলেটির বন্ধু: কিভাবে বলবো তোকে! আমি বলতে পারব না … ছেলে: দোস্ত প্লিজ বল! ছেলেটির বন্ধু: এই নাম্বারে কল কর , জানতে পারবি। ০১৯১১৯৫....... ছেলে: থ্যাংক ইউ দোস্ত ছেলেটি ঐ নাম্বারে কল দিল.... একটি কন্ঠ: হ্যালো হাসপাতাল থেকে বলছি। ছেলে: ওহ,আমি বোধহয় ভুল নাম্বারে ডায়েল করেছি। আমি আমার এক বন্ধুকে কল দিয়েছি। *ছেলেটা সমস্ত তথ্য বলল* নার্স: হ্যা , আপনি ঠিক জায়গায় ফোন দিয়েছেন , আপনি যাকে ফোন দিয়েছেন সে আমাদের একজন রোগী। ছেলে: সত্যি? কেন? কি হয়েছে? ও এখন কেমন আছে? নার্স: ওনার রুম নং ৬৪৬, সিট নং ৩ ছেলে: কি হয়েছে?! নার্স: দয়া করে এখানে আসুন তাহলেই দেখতে পাবেন। গুডবাই ছেলে: আচ্ছা আমি এক্ষুনি আসছি ছেলেটি হাসপাতালে গিয়ে দেখল মেয়েটি বেডে শুয়ে আছে ছেলে: কি হয়েছে তোমার? মেয়ে: *নিরবতা* ছেলে: প্লিজ কথা বলো ! মেয়ে: আমি.... ছেলে: তুমি কি? মেয়ে: আমার ক্যান্সার হয়েছে,এখন আমাকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়েছে। ছেলে: *কান্নায় ভেঙে পড়ল* মেয়ে: আজই হয়ত আমার বেচে থাকার মেয়াদ শেষ হবে ছেলে: কেন? মেয়ে: আমি তোমাকে বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারিনি। ছেলে: তুমি আমাকে বলনি কেন? মেয়ে: আমি তোমাকে কষ্ট দিতে চাইনি ছেলে: তুমি আমাকে কষ্ট দিতে পারো না মেয়ে: আমি শুধু দেখতে চেয়েছিলাম তোমাকে আমি যতটুকু অনুভব করি ততটুকু তুমিও করো কিনা ! ছেলে: কি দেখলে? মেয়ে: আমি তোমাকে সবকিছুর থেকে বেশি ভালবাসি। আমি পারলে পুরো পৃথিবীটাকে তোমার রাজত্বে এনে দিতাম। আমি তোমার জন্য মরতেও পারি যে কোন সময়। ছেল: *কান্না* মেয়ে: দুঃখ পেও না । আমি তোমাকে ভালবাসি এবং সবসময় তোমার সাথেই থাকব। ছেলে: তাহলে আমার সাথে ব্রেক আপ কেন করেছিলে? নার্স: স্যার আপনার কথা বলার সময় শেষ , এবার যে যেতে হবে। ছেলেটি চলে গেল এবং সেদিন রাতে মেয়েটি মারা গেল কিন্তু ছেলেটি জানে না মেয়েটি তাকে ঐ প্রশ্নগুলো করেছিল কারন শেষবারের মত মেয়েটি ঐ কথাগুলো শুনতে চেয়েছিল। ছেলেটির সাথে সে ব্রেক আপ করেছিল কারন মেয়েটি জানত সে আর মাত্র তিন সপ্তাহ বাচবে , এই সময়ে মধ্যে ছেলেটি তাকে কিছুটা হলেও ভুলতে পারবে এবং কম কষ্ট পাবে। পর দিন.. ছেলে আত্মহত্যা করল এবং সে একটি চিরকুট লিখে রেখে যায়। তাতে লেখা ছিলঃ "আমি তোমাকে সবকিছুর থেকে বেশি ভালবাসি । আমি পারলে এই পৃথিবীটা তোমার হাতের মুঠোয় এনে দিতাম । আমি তোমার জন্য যে কোন সময় মরতে পারি।

শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৩

এসএমএস এসেছে রুনুর

রাত ১২টা
টুং টুং শব্দে ঘুম ভেঙে গেল। মাত্র চোখটা লেগেছিল। ভীষণ রাগ হচ্ছে। এসএমএস এসেছে রুনুর, ‘দোস্ত, আই অ্যাম ইন লাভ।’
সকাল সাতটা
ফেসবুক হয়ে গেছে তিন বেলার খাবারের মতো। সকাল, দুপুর, রাত অনলাইন হতেই হবে। যথারীতি অনলাইন হলাম। আরে! আমার কলিগ রুনু লিখেছে, ‘ইন এ রিলেশনশিপ উইথ রায়হান।’ মনে পড়ল রাতের এসএমএসের কথা। এই রায়হানটা আবার কে? দেখি, অফিসে যাই, রুনু আসুক।
সকাল নয়টা
মাত্র অফিসে ঢুকেছি, রুনু যেন উড়ে এল, ‘এই আমার এসএমএস পেয়েছিস? রায়হানকে দেখেছিস? সুন্দর না? আজ আমরা একসঙ্গে লাঞ্চ করব, তুই কিন্তু কোনো বাহানা করবি না।’ আমার ডেস্ক পর্যন্ত চলে এসেছে রুনু। আজ ওকে লাগছে অস্থির প্রজাপতির মতো, উড়ে উড়ে বেড়াচ্ছে।
দুপুর ১২টা
কাজের খুব চাপ গেছে সারাটা সকাল। ফেসবুকে ঢুঁ মারার কোনো সুযোগ হয়নি। ঢুকেই রায়হানের ছবি দেখলাম। রুনু শেয়ার করেছে। বাহ্! রায়হান তো দেখতে খুব সুদর্শন। রুনুর পাশে খুব মানাবে।
দুপুর একটা
অতিথি শুধু আমি, রুনু আর রায়হান পাশাপাশি বসেছে। আমি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মতো তাদের খুনসুটি উপভোগ করছি। ‘শোন, ও কি বলে জানিস, হানিমুন করতে নাকি প্যারিস যাবে। দেখ, এত টাকা খরচ করার কোনো দরকার আছে?’ ‘আরে! আমার বউয়ের জন্যই তো আমার সব। আপনি বলেন, আমি কি ভুল বললাম।’ রায়হানের কৃত্রিম অভিযোগ। ‘কিন্তু টুনির জন্য কিছু জমাতে হবে না?’ ‘টুনি!’ রুনুর কথার রেশ ধরে আমার বিস্ময়। ‘ও, তোকে তো বলা হয়নি, রায়হান ঠিক করেছে আমাদের প্রথম বেবির নাম টুনি রাখবে।’ রুনুর গাল লজ্জায় লাল হয়ে গেছে। লাঞ্চ শেষ, আমাকে এবার বিদায় নিতে হবে। দুজনের সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে আমি চললাম অফিসের দিকে। রায়হান আর রুনু প্রজাপতি হয়ে উড়ে গেল বিকেলটা উপভোগ করতে।
বিকেল চারটা
উফ্! এত কাজ! দুপুরে যে কি খেয়েছি, মনে করতে পারছি না। রুনু কি মজাই না করছে। তাদের ওয়ালে কমেন্ট পড়েই যাচ্ছে। শুভেচ্ছা, কেউ কেউ আবার বিয়ের দাওয়াত চাইছে। একটু হিংসা হচ্ছে। কীভাবে এত ভালো একটা বর পেয়ে গেল! হ্যাঁ! রায়হানকে তো ও বর বলেই ডাকে। আমার তো ফেসবুক আছে, কিন্তু রায়হানের মতো কোনো ফ্রেন্ড নেই।
রাত আটটা
মাত্র বাসায় পৌঁছালাম। বিধ্বস্ত। এর মধ্যে রুনুকে অনেকবার ফোন দিয়েছি, ধরেনি। এখন কি আর ওর আমার ফোন দেখার সময় আছে? প্রচণ্ড খিধে পেয়েছে। খাবার দিতে বলে ফ্রেশ হতে গেলাম।
রাত ১১টা ৩০ মিনিট
রুনু ফোন দিয়েছে। ‘কী ব্যাপার! সারাটা দিন লাপাত্তা, আজিই হানিমুন সেরে ফেললি নাকি? আমি তো...’
মুখের কথা শেষ করতে পারলাম না, রুনু কেড়ে নিয়ে বলল, ‘খবরদার, ওই ছোটলোকটার কথা বলবি না। ওর সঙ্গে সম্পর্ক রাখলে দুই দিনে আমাকে পাবনা গিয়ে ভর্তি হতে হবে, ছিঃ! জানিস, আমার আগেও কত মেয়ের সাথে..., থ্যাংকস গড, আমি আগেই জানতে পেরেছি, এসব ছেলে...’
রুনুর রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস সিঙ্গেল হয়ে গেছে। দেয়ালঘড়িতে ১২টার ঘণ্টা বাজছে।

ফর্সা ও হ্যান্ডসাম একটা ছেলের পাশে কালো ,

ফর্সা ও হ্যান্ডসাম একটা ছেলের পাশে কালো ,চাপা ভাঙ্গা একটি মেয়ে..!
কিংবা খুব সুন্দরী একটি মেয়ের সঙ্গে বোকা বোকা চেহারার একটি ছেলে..!
সবার চোখে একদম বেমানান কাপল..!
আমি কিন্তু খুব আগ্রহ নিয়ে দেখি এই ‘বেমানান’ কাপলদের..!
কি প্রবল ভালোবাসা নিয়েই না একজন আরেকজনের দিকে তাকায়..!
যেন তার সঙ্গীটিই রাজকুমার কিংবা রাজকুমারী।
পুরো দুনিয়ার কটাক্ষ তুচ্ছ করে কতো যত্নেই না সঙ্গীর হাত আঁকড়ে ধরে রাখে..!
যেন সবাই যা বলে বলুক না...!
আমি তো বলছি ‘ভালোবাসি, শুধু তোমাকেই..!’
কী যে চমৎকার লাগে...
বেমানান কাপলগুলো মনে করিয়ে দেয় যে...
পৃথিবীতে আসল ভালোবাসা বলে অবশ্যই কিছু আছে...
সব ভালোবাসা শরীর কিংবা চেহারাকে ঘিরে আবর্তিত হয় না..!!

একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে দুজন দুজনার প্রেমে পড়ল।


একদিন, একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে দুজন দুজনার প্রেমে পড়ল। কিন্তু ছেলেটি ছিল একটি দরিদ্র পরিবার থেকে । মেয়েটির বাবা মা ব্যাপারটা জানার পর থেকে খুশি হলনা । সুতরাং ছেলেটি সিদ্ধান্ত নিল মেয়েটির সাথে সাথে মেয়েটির বাবা মায়েরও মন জয় করার। এক সময়, মেয়েটির বাবা মা খেয়াল করল যে ছেলেটি অনেক ভাল ছিল এবং তারা এমন একটি ভাল ছেলের হাতেই তাদের মেয়েকে তুলে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু আরো একটি সমস্যা ছিল: ছেলেটি ছিল একজন সৈন্যদলভুক্ত যোদ্ধা । এরই মধ্যে যুদ্ধ শুরু হল এবং তাকে যুদ্ধের জন্য বাহিরে পাঠানো হল । ছেলেটি যে সপ্তাহে চলে গেল , সে মেয়েটির সামনে হাটুগেঢ়ে বসল এবং অশ্রুসিক্ত চোখে জিজ্ঞেস করল, “তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?” মেয়েটি তার অশ্রু মুছে দিল এবং বিয়েতে রাজি হল। তাদের আংটি বদল হল । ছেলেটি এক বছর পর ফিরে আসলে তাদের বিয়ে হবে এরকম স্বিদ্ধান্তে তারা দুজ্নই রাজি হল । কিন্তু দুর্ভাগ্য যেন পিছু ছাড়ে না । ছেলেটি চলে যাওয়ার কিছুদিন পর মেয়েটি একটি মারাত্মক বাস দূর্ঘটনার স্বীকার হল । ও মাথায় প্রচন্ড আঘাত পায় । যখন মেয়েটির জ্ঞান ফিরল তখন সে তার বাবা মা তার বেডের পাশে বসে কাদতে দেখল । এরই মধ্যে সে জানতে পারল তার কিছু একটা হয়েছে । পরবর্তীতে সে বুজতে পারল তার ব্রেইনে সমস্যা হয়েছে । ব্রেনের যে অংশটা মুখেমন্ডলের পেশীগুলো নিয়ন্ত্রন করে তার সে অংশটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল । তার সুন্দর মুখটি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল । সে নিজেকে আয়নায় দেখে চিত্‍কার করে কাঁদতে কাঁদতে বলল “গতকাল আমি সুন্দর ছিলাম। আজ , আমি একটি আস্বাভাবিক বা অদ্ভূত জীব।” তার শরীরও অনেকগুলো বিশ্রী ক্ষত দ্বারা আবৃত ছিল । সেখানেই এবং তারপর থেকে সে ছেলেটিকে তার দেয়া কথা ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নিল । সে জানত ছেলেটি তাকে আর চাইবে না । তাই মেয়েটি তাকে ভোলার চেষ্টা করল এবং সে কখনো ছেলেটিকে দেখতে চাচ্ছিল না । একবছরে, ছেলেটি অনেক চিঠি লিখেছে—কিন্তু মেয়েটি উত্তর দিত না ।সে মেয়েটিকে অনেকবার ফোন দিত কিন্তু মেয়েটি ফোন ধরত না। কিন্তু একবছর পর, মেয়েটির মা একদিন তার রূমে আসল এবং মেয়েটিকে বলল, “ছেলেটি যুদ্ধ থেকে ফিরেছে।” মেয়েটি চিত্‍কার করল, “না! দয়া করে ওকে আমার সম্পর্কে জানিও না। ওকে বলনা যে আমি এখানে আছি!” মেয়েটির মা বলল, “ছেলেটি বিয়ে করছে” এবং তাকে একটি বিয়ের কার্ড পাঠিয়েছে । মেয়েটি কষ্টে ভেঙ্গে পরল । সে জানত সে এখনো ছেলেটিকে ভালবাসে—কিন্তু ছেলেটিকে তার ভুলে যেতে হবে । অনেক দুঃখ নিয়ে, মেয়েটি বিয়ের কার্ডটি খুলল । এবং তারপর সে নিজের নামটি কার্ডে দেখতে পেল! সন্দেহপ্রবনভাবে সে জিজ্ঞেস করল, “এটা কি?” ঠিক এই সময় ছেলেটি মেয়েটির ঘরে একটি ফুলের তোড়া নিয়ে প্রবেশ করল। সে মেয়েটির পাশে হাটুগেড়ে বসল এবং জিজ্ঞেস করল , “তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?” মেয়েটি হাত দিয়ে নিজের মুখ চেপে ধরল এবং বলল, “আমি দেখতে অসুন্দর!” ছেলেটি বলতে শুরু করল, “তোমার অনুমতি ছাড়াই, তোমার মা তোমার ছবিগুলো আমাকে পাঠিয়েছিল। যখন আমি তোমার ছবিগুলো দেখলাম, আমি উপলব্ধি করলাম কিছুই পরিবর্তন হয়নি। তুমি এখনো সেই মেয়েটি যার প্রেমে আমি হাবুডুবু খাচ্ছি । তুমি চিরকালের সুন্দরী থাকবে কারন আমি তোমাকে ভালবাসি!” মোড়ালঃ মুখ থেকে নয় মন থেকে ভালবাসুন।

দেখা দাও আমায়

দেখা দাও আমায়
জীবনের শেষ কোথায় ?
তুমি কি বলতে পার আমায় ?
তুমি কি চাও বলনা আমায় 
আমি সব দিতে রাজি আছি তোমায় 
মাঝে মাঝে মনে হয়
তোমার হাত ধরে চিৎকার করে বলি 
তুমি আমার ,শুধুই আমার
একবার দেখা দাও ও প্রেম
শুধু একবার দেখা দাও ।
এই মন আর যে থাকে না যে ঘরে
ও প্রেম শুধু একবার দেখা দাও
আর কতকাল রব তোমারি অপেক্ষায়
ও প্রেম তুমি বল না আমায়
ও প্রেম শুধু একবার দেখা দাও ও প্রেম ...

শুক্রবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৩

কবিতা : অভিমান..♥


অভিমান চলে যায় অভিমান করে
বুকের ভেতরে আরেকটা মানুষ কেবলই কেঁদে চলে
বাল্যকালের জীবন কেবলই পুতুলের জন্য

বার বার কেও নির্জন দুপুরে
একাকী ঘরে ভালবাসা চায়
অন্যজন চুপচাপ
ভেতরে শুধুই অফুরন্ত প্রদাহ

স্বপ্নালু চোখে নেমে আসে বরিষণ
ভালবাসা তুমি কি এখন অন্য কারো ?
না কি ভ্রমনে বেরিয়েছ ?
বুকে কেবলই ঘন মেঘ জমে থাকে।।

রসের হাড়ি..:) :)


এলো শীত ফিরে

রসের হাড়ি নিয়ে
গ্রাম-বাংলার চিরচেনা
মধুর ছবি নিয়ে।
এসো বন্ধু আমার বাড়ি
খেতে দিবো রসের ক্ষির-
মিষ্টি-মধুর রসের কথায়
করিবো সমাদর

Photo: রসের হাড়ি..:) :)

এলো শীত ফিরে
রসের হাড়ি নিয়ে
গ্রাম-বাংলার চিরচেনা
মধুর ছবি নিয়ে।
এসো বন্ধু আমার বাড়ি
খেতে দিবো রসের ক্ষির-
মিষ্টি-মধুর রসের কথায়
করিবো সমাদর