১
এখন মাঝরাত,ঝি ঝি পোকার শব্দ ক্রমশ বাড়ছে । লাইট টা বন্ধ । ঘরে তামাটে গন্ধ ।
অজানা সংশয়ে মুঠোফোনে হাতে তুলে নিলাম । পরিচিত এক ছোটভাই কে ফোন দিলাম খুব কাছের মানুষের খবর জানতে।
ওপাশের কণ্ঠ স্তিমিত মনে হল। অজানা সংশয়ে বুকটা কেঁপে উঠলো।
অতঃপর জানতে পারলাম,সে নতুন কারো হাত ধরে সুখ স্বর্গে পদার্পণ করতে যাচ্ছে।
হঠাৎ কেমন জানি এক শূন্যতা অনুভব করলাম, বুকের ভেতরটা হু হু করে কেঁদে উঠল। আগের দিন গুলি জলজ্যান্ত প্রতিকৃতির মত চোখের সামনে ভেসে উঠল।
২
তাঁকে প্রথম দেখার তারিখ মনে নেই।
তবে আজ থেকে আড়াই বছর আগের শীতের স্নিগ্ধ কোন সকাল, সে সেদিন সাদা সোয়েটার পড়া ছিলে। আমি কোচিংএর ক্লাসে নিতান্তই গর্ধবের মতো সবার পড়ে উপস্থিত হয়ে তার পেছনের বেঞ্চে বসেছিলাম।
তাঁর চুলের এক মিষ্টি সুবাস পাচ্ছিলাম। সেই থেকে এক মোহ, ভাললাগা, ভালোবাসা!
এভাবেই তাঁকে দেখতে দেখতে একটা বছর কেটে গেল, পিছে ঘোরা ছাড়া আর কিছুই করতে পারলাম না।
কিছু করতে পারলাম না বললে ভুল হবে। হৃদয়ের অন্তঃস্থলে মণিকোঠায় ঠায় দিয়েছি। ক্লাস টেস্ট সহ অন্যান্য পরিক্ষার খাতায় শূন্য পর্যন্ত পেয়েছি। শীত ,রোদ, বৃষ্টি উপেক্ষা করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে থেকেছি তাঁকে একটি বার দেখার জন্য।
একবার স্কুল ছুটির পর বৃষ্টিতে দাড়িয়ে থেকে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর বাঁধিয়েছিলাম। তবুও দমে জায়নি। তারপরের দিন জ্বর নিয়ে আবারও বৃষ্টিতে ভিজে দাড়িয়ে ছিলাম তাঁকে দেখার জন্য। একটা কথা বলে রাখা ভালো আমার পরিবারের জীবন যাত্রার মান তখন এতটাই ব্যায়বহুল ছিল যে,একটা ছাতা সে সময় আমার কপালে জোটাতে পারিনি ।
এরমধ্যেই আমাদের স্কুলে ২য় সাময়িক পরীক্ষা শুরু হয়।
সেবার আমাদের স্কুল এর পরীক্ষা শুরুর সময় ওদের পরীক্ষার সময়ের ৩০ মিনিট এগিয়ে দেওয়া হয় । কিন্তু ওকে না দেখে তো থাকা যাবে না,কোচিং বন্ধ,আর ওকে দেখার একমাত্র রাস্তা হল,ও হলে যাবার আগে দাড়িয়ে থাকা।
তো আমি চিন্তা করলাম ভালোবাসার জন্য মানুষ কত কিছু করে,আমি আধ ঘণ্টা পরে পরীক্ষার হলে গেলে মহাভারত শুদ্ধ হবে না।
প্রতিটা পরীক্ষা দিতে পরীক্ষা শুরুর আধ ঘণ্টা পরে যেতাম,উদ্দেশ্য এতটুকুই তাঁকে একটিবার দেখা।
৩।
ইতিমধ্যেই সুধী মহলের বড় ভাইয়েদের কানে আমার মাত্রাতিরিক্ত অবনতির কথা কানে গেলে ,তারা আমাকে নানা রকম কানপরা দিতে লাগলেন।আমিও ছিলাম দুই লাইন বেশি বোঝা পাবলিক, শুনলে তো!
৪।
অনেক চেষ্টা,বিভিন্ন শ্রেণির দালাল ফড়িয়াদের সরনাপন্ন হয়ে (দালাল ফড়িয়া বলতে সহপাঠীদের বুঝান হয়েছে) শেষমেশ মনে হয় একটা হিল্লে হল।
প্রতীক্ষার প্রহর এর অবসান হল।মুঠোফোনে এলো বন্ধুত্বের বার্তা (৯।৪।২০১২ সন্ধ্যা ৬টা ৫৬মি.)।
ঘটনার আকস্মিকতা সামাল দিতে গিয়ে আমাকে দুর্ঘটনার কবলে পরতে হয়েছিল,যার ঘা শূকতে বেশ সময় লেগেছিল।
৫।
শুরু হল মুঠোফোনে নিয়মিত কথোপকথন এবং ক্ষুদে বার্তা বিনিময়।
মাঝে মাঝে মনে হতো আমি ওর অনেক কাছের মানুষ।আবার মনে হতো ওর আমার মাঝে অনেকখানি ফারাক।
ইতিমধ্যে উপঢৌকন প্রেরণ শুরু হয়ে গেল।
কৈশোরের আবেগ,ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের জন্য হাত কেটে রক্ত ঝরাতাম। সে এক পৈশাচিক আনন্দ! রাজকন্যার মনে খানিকটা জায়গা দখল করাও ছিল এর অন্যতম উদ্দেশ্য।
৬।
একটা কথা শুনেছিলাম,"সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে",এই কথাটার এতটা প্রভাব আমার জিবনে এভাবে পড়বে তা কখনো ভাবিনি।
নতুন সঙ্গের প্রভাবে,দিন দিন সে বদলাতে শুরু করে।বেশি সময় বাড়ির বাইরে থাকা,পূর্বাপেক্ষা বেশি কথা বলা,ছেলে বন্ধুর সংখ্যা বৃদ্ধি,দিনের বেশির ভাগ সময় নুতুন ছেলে বন্ধুদের দেওয়া ইত্যাদি।
উল্লেখ্য কিছুদিন আগে তার মেয়ে বন্ধুই খুব কম ছিল।আর স্কুল বা কোচিং সময় ছাড়া বাইরে দেখা যেতই না।এমন কি আগে তার মুখে বোম মারলেও কথা বের হতো না।
এর মাঝেই উক্ত বিষয় গুলো হতে বিরত থাকতে বলি।সে তার মতই চলবে। মাঝে মাঝে খুব রাগ হতো,কিন্তু রাগ করে থাকতে পারতাম না।
নানা ঘটনা,হাসি,অভিমানের মাঝেই দিন চলতে থাকে।
৭।
ওর জন্মদিনের আগে ওর সাথে মনমানিন্য হয় ।তবুও অদৃশ্য এক টানে তার জন্য কিছু উপহার সমগ্রী কিনে তার কাছে পাঠাই।কিন্তু দুর্ভাগ্য! সে আমার উপহার ফেরত পাঠায়।পরে জানি তার এক ছেলে বন্ধুর বাসায় সে তার সেই জন্মদিন উজ্জাপন করেছিল ।
কষ্টে,অপমানে,ক্ষোভে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
তাঁকে খুব দেখতে ইচ্ছে হলে দূর থেকে দেখতাম ।গলা শুনতে ইচ্ছে হলে অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন দিয়ে গলা শুনতাম।
৮।
আজ উন্মোচিত হল সত্য।সব সময় মনে করতাম আমার জন্য সামান্য হলেও তার মনে জায়গা আছে।তার সবটাই আজ ভুল প্রমাণিত হল।সে আজ অন্য কাওকে নিয়ে সুখ স্বর্গের স্বপ্ন দেখছে।জানিনা আমার ভালোবাসায় কিসের কমতি ছিল।
হয়ত কমতি ছিল,পশুর মতো নিঃস্বার্থ নিষ্পাপ ভালোবাসা।
পরিশিষ্ট
১।
মেয়েটা সত্যিই অনেক মিষ্টি। কোন বিষাদ তাঁকে স্পর্শ করবে না । মনের ক্যানভাসে সে এক পবিত্র আভা। যতদিন আমার রক্তের অনুচক্রিয়ার কিলবিল অব্যাহত থাকবে ততদিন তার প্রতি আমার ভালোবাসার অনুভূতি বিরাজমান থাকবে।
এটা হয়ত এক দীর্ঘ অনুভূতি,এতে কোন যৌনতা নেই,নেই মিথ্যে হস্তক্ষেপ শুধুই পবিত্রতার শ্বার্শত অনুভূতি।
২।
অতঃপর অন্ধকারে বিচরণ করি।গঙ্গার পবিত্র স্রোতের মতো অশ্রুধারা বেয়ে পড়ে। জোছনার সন্ধান করি। গাঁ ভেজাই জোছনায়। হঠাৎ প্রবল শান্তির পরশে হাসতে শুরু করি। দেখি দূরের চাঁদ,তারকারাজি,ডাহুক পাখি,রাতের নিস্তব্ধতা সবাই হাসতে শুরু করছে।
হাসির মাঝে অশ্রুধারার গতি লক্ষণীয়।
রাত প্রায় শেষ। জোছনাও শেষ। ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে..
এখন মাঝরাত,ঝি ঝি পোকার শব্দ ক্রমশ বাড়ছে । লাইট টা বন্ধ । ঘরে তামাটে গন্ধ ।
অজানা সংশয়ে মুঠোফোনে হাতে তুলে নিলাম । পরিচিত এক ছোটভাই কে ফোন দিলাম খুব কাছের মানুষের খবর জানতে।
ওপাশের কণ্ঠ স্তিমিত মনে হল। অজানা সংশয়ে বুকটা কেঁপে উঠলো।
অতঃপর জানতে পারলাম,সে নতুন কারো হাত ধরে সুখ স্বর্গে পদার্পণ করতে যাচ্ছে।
হঠাৎ কেমন জানি এক শূন্যতা অনুভব করলাম, বুকের ভেতরটা হু হু করে কেঁদে উঠল। আগের দিন গুলি জলজ্যান্ত প্রতিকৃতির মত চোখের সামনে ভেসে উঠল।
২
তাঁকে প্রথম দেখার তারিখ মনে নেই।
তবে আজ থেকে আড়াই বছর আগের শীতের স্নিগ্ধ কোন সকাল, সে সেদিন সাদা সোয়েটার পড়া ছিলে। আমি কোচিংএর ক্লাসে নিতান্তই গর্ধবের মতো সবার পড়ে উপস্থিত হয়ে তার পেছনের বেঞ্চে বসেছিলাম।
তাঁর চুলের এক মিষ্টি সুবাস পাচ্ছিলাম। সেই থেকে এক মোহ, ভাললাগা, ভালোবাসা!
এভাবেই তাঁকে দেখতে দেখতে একটা বছর কেটে গেল, পিছে ঘোরা ছাড়া আর কিছুই করতে পারলাম না।
কিছু করতে পারলাম না বললে ভুল হবে। হৃদয়ের অন্তঃস্থলে মণিকোঠায় ঠায় দিয়েছি। ক্লাস টেস্ট সহ অন্যান্য পরিক্ষার খাতায় শূন্য পর্যন্ত পেয়েছি। শীত ,রোদ, বৃষ্টি উপেক্ষা করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে থেকেছি তাঁকে একটি বার দেখার জন্য।
একবার স্কুল ছুটির পর বৃষ্টিতে দাড়িয়ে থেকে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর বাঁধিয়েছিলাম। তবুও দমে জায়নি। তারপরের দিন জ্বর নিয়ে আবারও বৃষ্টিতে ভিজে দাড়িয়ে ছিলাম তাঁকে দেখার জন্য। একটা কথা বলে রাখা ভালো আমার পরিবারের জীবন যাত্রার মান তখন এতটাই ব্যায়বহুল ছিল যে,একটা ছাতা সে সময় আমার কপালে জোটাতে পারিনি ।
এরমধ্যেই আমাদের স্কুলে ২য় সাময়িক পরীক্ষা শুরু হয়।
সেবার আমাদের স্কুল এর পরীক্ষা শুরুর সময় ওদের পরীক্ষার সময়ের ৩০ মিনিট এগিয়ে দেওয়া হয় । কিন্তু ওকে না দেখে তো থাকা যাবে না,কোচিং বন্ধ,আর ওকে দেখার একমাত্র রাস্তা হল,ও হলে যাবার আগে দাড়িয়ে থাকা।
তো আমি চিন্তা করলাম ভালোবাসার জন্য মানুষ কত কিছু করে,আমি আধ ঘণ্টা পরে পরীক্ষার হলে গেলে মহাভারত শুদ্ধ হবে না।
প্রতিটা পরীক্ষা দিতে পরীক্ষা শুরুর আধ ঘণ্টা পরে যেতাম,উদ্দেশ্য এতটুকুই তাঁকে একটিবার দেখা।
৩।
ইতিমধ্যেই সুধী মহলের বড় ভাইয়েদের কানে আমার মাত্রাতিরিক্ত অবনতির কথা কানে গেলে ,তারা আমাকে নানা রকম কানপরা দিতে লাগলেন।আমিও ছিলাম দুই লাইন বেশি বোঝা পাবলিক, শুনলে তো!
৪।
অনেক চেষ্টা,বিভিন্ন শ্রেণির দালাল ফড়িয়াদের সরনাপন্ন হয়ে (দালাল ফড়িয়া বলতে সহপাঠীদের বুঝান হয়েছে) শেষমেশ মনে হয় একটা হিল্লে হল।
প্রতীক্ষার প্রহর এর অবসান হল।মুঠোফোনে এলো বন্ধুত্বের বার্তা (৯।৪।২০১২ সন্ধ্যা ৬টা ৫৬মি.)।
ঘটনার আকস্মিকতা সামাল দিতে গিয়ে আমাকে দুর্ঘটনার কবলে পরতে হয়েছিল,যার ঘা শূকতে বেশ সময় লেগেছিল।
৫।
শুরু হল মুঠোফোনে নিয়মিত কথোপকথন এবং ক্ষুদে বার্তা বিনিময়।
মাঝে মাঝে মনে হতো আমি ওর অনেক কাছের মানুষ।আবার মনে হতো ওর আমার মাঝে অনেকখানি ফারাক।
ইতিমধ্যে উপঢৌকন প্রেরণ শুরু হয়ে গেল।
কৈশোরের আবেগ,ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের জন্য হাত কেটে রক্ত ঝরাতাম। সে এক পৈশাচিক আনন্দ! রাজকন্যার মনে খানিকটা জায়গা দখল করাও ছিল এর অন্যতম উদ্দেশ্য।
৬।
একটা কথা শুনেছিলাম,"সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে",এই কথাটার এতটা প্রভাব আমার জিবনে এভাবে পড়বে তা কখনো ভাবিনি।
নতুন সঙ্গের প্রভাবে,দিন দিন সে বদলাতে শুরু করে।বেশি সময় বাড়ির বাইরে থাকা,পূর্বাপেক্ষা বেশি কথা বলা,ছেলে বন্ধুর সংখ্যা বৃদ্ধি,দিনের বেশির ভাগ সময় নুতুন ছেলে বন্ধুদের দেওয়া ইত্যাদি।
উল্লেখ্য কিছুদিন আগে তার মেয়ে বন্ধুই খুব কম ছিল।আর স্কুল বা কোচিং সময় ছাড়া বাইরে দেখা যেতই না।এমন কি আগে তার মুখে বোম মারলেও কথা বের হতো না।
এর মাঝেই উক্ত বিষয় গুলো হতে বিরত থাকতে বলি।সে তার মতই চলবে। মাঝে মাঝে খুব রাগ হতো,কিন্তু রাগ করে থাকতে পারতাম না।
নানা ঘটনা,হাসি,অভিমানের মাঝেই দিন চলতে থাকে।
৭।
ওর জন্মদিনের আগে ওর সাথে মনমানিন্য হয় ।তবুও অদৃশ্য এক টানে তার জন্য কিছু উপহার সমগ্রী কিনে তার কাছে পাঠাই।কিন্তু দুর্ভাগ্য! সে আমার উপহার ফেরত পাঠায়।পরে জানি তার এক ছেলে বন্ধুর বাসায় সে তার সেই জন্মদিন উজ্জাপন করেছিল ।
কষ্টে,অপমানে,ক্ষোভে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
তাঁকে খুব দেখতে ইচ্ছে হলে দূর থেকে দেখতাম ।গলা শুনতে ইচ্ছে হলে অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন দিয়ে গলা শুনতাম।
৮।
আজ উন্মোচিত হল সত্য।সব সময় মনে করতাম আমার জন্য সামান্য হলেও তার মনে জায়গা আছে।তার সবটাই আজ ভুল প্রমাণিত হল।সে আজ অন্য কাওকে নিয়ে সুখ স্বর্গের স্বপ্ন দেখছে।জানিনা আমার ভালোবাসায় কিসের কমতি ছিল।
হয়ত কমতি ছিল,পশুর মতো নিঃস্বার্থ নিষ্পাপ ভালোবাসা।
পরিশিষ্ট
১।
মেয়েটা সত্যিই অনেক মিষ্টি। কোন বিষাদ তাঁকে স্পর্শ করবে না । মনের ক্যানভাসে সে এক পবিত্র আভা। যতদিন আমার রক্তের অনুচক্রিয়ার কিলবিল অব্যাহত থাকবে ততদিন তার প্রতি আমার ভালোবাসার অনুভূতি বিরাজমান থাকবে।
এটা হয়ত এক দীর্ঘ অনুভূতি,এতে কোন যৌনতা নেই,নেই মিথ্যে হস্তক্ষেপ শুধুই পবিত্রতার শ্বার্শত অনুভূতি।
২।
অতঃপর অন্ধকারে বিচরণ করি।গঙ্গার পবিত্র স্রোতের মতো অশ্রুধারা বেয়ে পড়ে। জোছনার সন্ধান করি। গাঁ ভেজাই জোছনায়। হঠাৎ প্রবল শান্তির পরশে হাসতে শুরু করি। দেখি দূরের চাঁদ,তারকারাজি,ডাহুক পাখি,রাতের নিস্তব্ধতা সবাই হাসতে শুরু করছে।
হাসির মাঝে অশ্রুধারার গতি লক্ষণীয়।
রাত প্রায় শেষ। জোছনাও শেষ। ভোরের আলো ফুটতে শুরু করেছে..
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন