সাধারণত সব শ্রেণীর মানুষের মধ্যে এমন ধারণা বিদ্যমান যে, মোটা সঙ্গীর সাথে যৌন সঙ্গম করা অসম্ভব সুখপ্রদ নয়। আসলে এক্ষেত্রে শরীরের মেদের চেয়ে মানসিক উৎকণ্ঠাই সঙ্গমের আনন্দকে বেশি ব্যাহত
করে। প্রত্যাখ্যানের ভয়, যৌনসঙ্গীর যৌন চাহিদা মেটাতে অক্ষম বা যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম এমন ধরনের কিছু সাধারণ দুশ্চিন্তাই যৌনসুখকে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত করে। পাশাপাশি যৌন সঙ্গমের ঠিক কৌশল সম্পর্কে অজ্ঞতা, সঙ্গমের পুর্বে সঠিকভাবে উত্তেজিত করতে না জানা, যৌন উত্তেজক স্থানসমূহ না চেনা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে সঙ্গমের চূড়ান্ত সুখ লাভ করা সম্ভব হয় না। আসলে মোটা লোকদের সম্পর্কে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি অনেকাংশেই নেতিবাচক। ডায়েটিং করা বা দীর্ঘদিন ধরে আংশিক উপোস করার কারণে মোটা লোকদের যৌন বাসনা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি যেসব মহিলাদের ওজন কমতে শুরু করে, তাদের স্বাভাবিক মাসিকচক্রও অস্বাভাবিক হয়ে যেতে পারে। মোটা বা মেদবহুল মহিলারা সাধারণত এমন ধারণা পোষন করে থাকে যে, তাদের পক্ষে কোনো পুরুষকে যৌনসুখ দেয়া সম্ভব নয় বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করে না। ফলে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়। এই ধরনের আত্মবিশ্বাসহীনতা তাদের যৌনজীবনকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করে।মোটা পুরুষদের বেলায়ও এ ধরনের সমস্যা দেখা যায়। প্রত্যাখ্যান হবার ভয়, যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম, বা সঙ্গিণীকে যৌনতৃপ্তি দানে অক্ষম বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করে না এমন ধরনের ধারণা তাদেরকে যৌনসঙ্গম থেকে বিরত রাখে। এ ধরনের মানসিক দুশ্চিন্ত ও সামাজিক দৃষ্টভঙ্গি বা সুযোগের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে দীর্ঘদিন ধরে যৌনসঙ্গম থেকে বিরত থাকলে তারা যৌন সঙ্গমে অক্ষম হয়ে যেতে পারে। আসলে এটি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এ বিষয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক গবেষণাও হয়েছে। গবেষণায় কিছু ফলাফল উল্লেখ করা হলো-
মোটা মানুষের বেলায় শারীরিক যৌন চাহিদা স্বাভাবিক পর্যায়ে থাকে। তবে সঙ্গমের বেলায় অতিরিক্ত মোটা হওয়ার কারণে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অবিবাহিত মোটা লোকদের বেলায়ও দেখা যায় তাদের স্বাভাবিক যৌন বাসনা রয়েছে। তবে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে অর্থাৎ তাদের সাথে কেউ যৌনসঙ্গম করতে পছন্দ করে না এমন ধারনা তাদের যৌনজীবনকে বাধাগ্রস্ত করে।
মোটা লোকদের যারা যৌনসঙ্গী খুঁজে পায় না তারা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে।
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় মোটা লোকেরা যৌন সঙ্গমে অধিক পারদর্শী এবং তাদের যৌনবাসনাও বেশি।
মোটা লোকদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো-তারা সঙ্গমের ক্ষেত্রে কোন আসনে যৌনসঙ্গম করলে তাদের জন্য সুবিধাজনক হবে তা নির্ধারন করতে পারে না। তবে সঠিক আসন বেছে নিয়ে যৌনসঙ্গম করলে তারাও স্বাভাবিক আনন্দ লাভ করতে পারবে।
আসলে মোটা মানুষের ক্ষেত্রে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে পারলে মোটা লোকদের স্বাভাবিক আত্মবিশ্বাস থাকলে তাদের যৌন জীবনের অনেক সমস্যাই কেটে যাবে।
যৌন সঙ্গমের কিছু আসন
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, মোটা লোকেরা তাদের যৌন সঙ্গমের ক্ষেত্রে সঠিক আসন বেছে নিতে পারে না। মনে রাখা প্রয়োজন, মানুষের শরীর মোটা হলে বা শরীরের বিভিন্ন স্থানে মেদ জমলেও যোনিপথ বন্ধ হয়ে যায় না বা পুরুষাঙ্গ অতিরিক্ত মোটা হয়ে যায় না। আসলে মোটা হলেও প্রকৃতিগতভাবেই সব যৌনসঙ্গমের জন্য উপযুক্ত। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা জানা দরকার তা হলো- সঙ্গমের উপযুক্ত আসন বা কৌশল। প্রয়োজন মনে করলে আপনি এক্ষেত্রে একজন যৌন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।
নিুে প্রয়োজনীয় কিছু যৌন আসনের কৌশল উল্লেখ করা হলো-
পুরুষপ্রধান আসন
এই আসনটিকে সাধারণত মিশনারি আন বলা হয়ে থাকে। সাধারণত মহিলাটি তার পুরুষ সঙ্গীর চেয়ে মোটা হলে এ ধরনের আসন বেশি কার্যকর হয়। এক্ষেত্রে মহিলাটি চিৎ হয়ে শুয়ে দুই পা কটির দিকে বাঁকিয়ে রাখবে এবং হাঁটু সম্পূর্ণ বাঁকিয়ে দুই উরু যতটা সম্ভব ফাঁক করে ধরবে। এতে করে তার যোনিমুখ সম্পূর্ণভাবে সঙ্গম উপযোগী হবে। তার ভুড়ি খুব বড় হলে এ সময় সে দুই হাতে যোনিমুখ থেকে তা ওপরের দিকে টেনে ধরতে পারে। অন্ততপক্ষে পুরুষ সঙ্গীটি তার উরুর মধ্যে সঙ্গম উপযোগী আসন নেয়ার আগ পর্যন্ত এমনটি করা যেতে পারে। এতেও যদি সঙ্গম করা কষ্টকর হয় তবে মহিলাটি একটি বা একাধিক বালিশ তার নিতম্ব বা পাছার নিচে রাখতে পারে। এক্ষেত্রে সঙ্গম করা সহজতর হয় কারণ এতে করে যোনিমুখ ওপরে উঠে আসে। নিতম্বের নিচে একাধিক বালিশ স্থাপন করলে শুধু সঙ্গম করাই সহজ হয় না বরং সঙ্গমের ক্ষেত্রে ভিন্নতাও আসে। সঙ্গমকালে পা দুটি বিভিন্ন উচ্চতায় উঠালে সঙ্গমের ভিন্ন রকম স্বাদ পাওয়া যায়। যৌন বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন মাত্র তিন ইঞ্চি পরিমাণ উচু নিচু করলে যৌন সঙ্গমের অনেক পরিবর্তন আসতে পারে। এই আসনটিকে মেইল আপারেইট আসন ও বলা যেতে পারে। প্রয়োজন মনে করলে সঙ্গমের সময় পুরুষটি তার নিতম্বের ওপর বসে নিতে পারে। এক্ষেত্রে দুই হাত দিয়ে শরীরের উত্তেজক অংশগুলোতে শৃঙ্গার করতে পারে।
এই আসনের মাধ্যমে সঙ্গম করার সময় পুরুষটি মোটা হলে কতগুলো সাধারণত নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। সঙ্গমের পূর্বে সে তার শরীর ওপরে তুলে ধরবে এবং দুই হাতে ভুড়ি ওপিরে টেনে ধরবে, এতে করে মহিলাটি তার সঙ্গীটির পুরুষাঙ্গ সহজে তার যোনিপথে প্রবেশ করাতে পারবে। এক্ষেত্রেও মহিলাটি তার নিতম্বের নিচে বালিশ দিয়ে নিতে পারে। এসময় প্রথমেই মহিলাটির ওপর তার শরীরের সম্পূর্ণ ওজন ছেড়ে দেয়া উচিত নয়। দ্ ুহাতের ওপরে শরীরের ভর রেখে, আস্তে আস্তে চাপ প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়। তবে মজার ব্যাপার হলো- উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে একজন চিকন বা শুকনো মহিলাও অনেক মোটা শরীরের চাপ সহজেই সহ্য করতে পারে।
আরেকটি বিষয় এখানে মনে রাখা প্রয়োজন তাহলো, মোটা পুরুষের ক্ষেত্রে কিভাবে সে তার শরীরের ওজন মহিলা সঙ্গীটির ওপর প্রয়োগ করবে, তা আসলে নিজেরাই পারস্পরিক বোঝা পড়ার মাধ্যমে ঠিক করে নিতে পারে। যদিও যৌনসঙ্গমের সময় যোনিপথে পুরুষাঙ্গ চাপ দিতে শরীরের ওজন প্রয়োগ করা জরুরি নয় তবে অনেক সময় দেখা যায় শরীরের ওজন কৌশলে কেন্দ্রীভূত করে শুধু যৌনাঙ্গের ওপর প্রয়োগ করলে অধিক আনন্দ পাওয়া যায়। -যৌন বিশেষজ্ঞ...সুত্রেঃহ্যালো টুডে
করে। প্রত্যাখ্যানের ভয়, যৌনসঙ্গীর যৌন চাহিদা মেটাতে অক্ষম বা যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম এমন ধরনের কিছু সাধারণ দুশ্চিন্তাই যৌনসুখকে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত করে। পাশাপাশি যৌন সঙ্গমের ঠিক কৌশল সম্পর্কে অজ্ঞতা, সঙ্গমের পুর্বে সঠিকভাবে উত্তেজিত করতে না জানা, যৌন উত্তেজক স্থানসমূহ না চেনা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে সঙ্গমের চূড়ান্ত সুখ লাভ করা সম্ভব হয় না। আসলে মোটা লোকদের সম্পর্কে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি অনেকাংশেই নেতিবাচক। ডায়েটিং করা বা দীর্ঘদিন ধরে আংশিক উপোস করার কারণে মোটা লোকদের যৌন বাসনা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি যেসব মহিলাদের ওজন কমতে শুরু করে, তাদের স্বাভাবিক মাসিকচক্রও অস্বাভাবিক হয়ে যেতে পারে। মোটা বা মেদবহুল মহিলারা সাধারণত এমন ধারণা পোষন করে থাকে যে, তাদের পক্ষে কোনো পুরুষকে যৌনসুখ দেয়া সম্ভব নয় বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করে না। ফলে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়। এই ধরনের আত্মবিশ্বাসহীনতা তাদের যৌনজীবনকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করে।মোটা পুরুষদের বেলায়ও এ ধরনের সমস্যা দেখা যায়। প্রত্যাখ্যান হবার ভয়, যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম, বা সঙ্গিণীকে যৌনতৃপ্তি দানে অক্ষম বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করে না এমন ধরনের ধারণা তাদেরকে যৌনসঙ্গম থেকে বিরত রাখে। এ ধরনের মানসিক দুশ্চিন্ত ও সামাজিক দৃষ্টভঙ্গি বা সুযোগের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে দীর্ঘদিন ধরে যৌনসঙ্গম থেকে বিরত থাকলে তারা যৌন সঙ্গমে অক্ষম হয়ে যেতে পারে। আসলে এটি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এ বিষয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক গবেষণাও হয়েছে। গবেষণায় কিছু ফলাফল উল্লেখ করা হলো-
মোটা মানুষের বেলায় শারীরিক যৌন চাহিদা স্বাভাবিক পর্যায়ে থাকে। তবে সঙ্গমের বেলায় অতিরিক্ত মোটা হওয়ার কারণে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অবিবাহিত মোটা লোকদের বেলায়ও দেখা যায় তাদের স্বাভাবিক যৌন বাসনা রয়েছে। তবে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে অর্থাৎ তাদের সাথে কেউ যৌনসঙ্গম করতে পছন্দ করে না এমন ধারনা তাদের যৌনজীবনকে বাধাগ্রস্ত করে।
মোটা লোকদের যারা যৌনসঙ্গী খুঁজে পায় না তারা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে।
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় মোটা লোকেরা যৌন সঙ্গমে অধিক পারদর্শী এবং তাদের যৌনবাসনাও বেশি।
মোটা লোকদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো-তারা সঙ্গমের ক্ষেত্রে কোন আসনে যৌনসঙ্গম করলে তাদের জন্য সুবিধাজনক হবে তা নির্ধারন করতে পারে না। তবে সঠিক আসন বেছে নিয়ে যৌনসঙ্গম করলে তারাও স্বাভাবিক আনন্দ লাভ করতে পারবে।
আসলে মোটা মানুষের ক্ষেত্রে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে পারলে মোটা লোকদের স্বাভাবিক আত্মবিশ্বাস থাকলে তাদের যৌন জীবনের অনেক সমস্যাই কেটে যাবে।
যৌন সঙ্গমের কিছু আসন
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, মোটা লোকেরা তাদের যৌন সঙ্গমের ক্ষেত্রে সঠিক আসন বেছে নিতে পারে না। মনে রাখা প্রয়োজন, মানুষের শরীর মোটা হলে বা শরীরের বিভিন্ন স্থানে মেদ জমলেও যোনিপথ বন্ধ হয়ে যায় না বা পুরুষাঙ্গ অতিরিক্ত মোটা হয়ে যায় না। আসলে মোটা হলেও প্রকৃতিগতভাবেই সব যৌনসঙ্গমের জন্য উপযুক্ত। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা জানা দরকার তা হলো- সঙ্গমের উপযুক্ত আসন বা কৌশল। প্রয়োজন মনে করলে আপনি এক্ষেত্রে একজন যৌন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।
নিুে প্রয়োজনীয় কিছু যৌন আসনের কৌশল উল্লেখ করা হলো-
পুরুষপ্রধান আসন
এই আসনটিকে সাধারণত মিশনারি আন বলা হয়ে থাকে। সাধারণত মহিলাটি তার পুরুষ সঙ্গীর চেয়ে মোটা হলে এ ধরনের আসন বেশি কার্যকর হয়। এক্ষেত্রে মহিলাটি চিৎ হয়ে শুয়ে দুই পা কটির দিকে বাঁকিয়ে রাখবে এবং হাঁটু সম্পূর্ণ বাঁকিয়ে দুই উরু যতটা সম্ভব ফাঁক করে ধরবে। এতে করে তার যোনিমুখ সম্পূর্ণভাবে সঙ্গম উপযোগী হবে। তার ভুড়ি খুব বড় হলে এ সময় সে দুই হাতে যোনিমুখ থেকে তা ওপরের দিকে টেনে ধরতে পারে। অন্ততপক্ষে পুরুষ সঙ্গীটি তার উরুর মধ্যে সঙ্গম উপযোগী আসন নেয়ার আগ পর্যন্ত এমনটি করা যেতে পারে। এতেও যদি সঙ্গম করা কষ্টকর হয় তবে মহিলাটি একটি বা একাধিক বালিশ তার নিতম্ব বা পাছার নিচে রাখতে পারে। এক্ষেত্রে সঙ্গম করা সহজতর হয় কারণ এতে করে যোনিমুখ ওপরে উঠে আসে। নিতম্বের নিচে একাধিক বালিশ স্থাপন করলে শুধু সঙ্গম করাই সহজ হয় না বরং সঙ্গমের ক্ষেত্রে ভিন্নতাও আসে। সঙ্গমকালে পা দুটি বিভিন্ন উচ্চতায় উঠালে সঙ্গমের ভিন্ন রকম স্বাদ পাওয়া যায়। যৌন বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন মাত্র তিন ইঞ্চি পরিমাণ উচু নিচু করলে যৌন সঙ্গমের অনেক পরিবর্তন আসতে পারে। এই আসনটিকে মেইল আপারেইট আসন ও বলা যেতে পারে। প্রয়োজন মনে করলে সঙ্গমের সময় পুরুষটি তার নিতম্বের ওপর বসে নিতে পারে। এক্ষেত্রে দুই হাত দিয়ে শরীরের উত্তেজক অংশগুলোতে শৃঙ্গার করতে পারে।
এই আসনের মাধ্যমে সঙ্গম করার সময় পুরুষটি মোটা হলে কতগুলো সাধারণত নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। সঙ্গমের পূর্বে সে তার শরীর ওপরে তুলে ধরবে এবং দুই হাতে ভুড়ি ওপিরে টেনে ধরবে, এতে করে মহিলাটি তার সঙ্গীটির পুরুষাঙ্গ সহজে তার যোনিপথে প্রবেশ করাতে পারবে। এক্ষেত্রেও মহিলাটি তার নিতম্বের নিচে বালিশ দিয়ে নিতে পারে। এসময় প্রথমেই মহিলাটির ওপর তার শরীরের সম্পূর্ণ ওজন ছেড়ে দেয়া উচিত নয়। দ্ ুহাতের ওপরে শরীরের ভর রেখে, আস্তে আস্তে চাপ প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়। তবে মজার ব্যাপার হলো- উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে একজন চিকন বা শুকনো মহিলাও অনেক মোটা শরীরের চাপ সহজেই সহ্য করতে পারে।
আরেকটি বিষয় এখানে মনে রাখা প্রয়োজন তাহলো, মোটা পুরুষের ক্ষেত্রে কিভাবে সে তার শরীরের ওজন মহিলা সঙ্গীটির ওপর প্রয়োগ করবে, তা আসলে নিজেরাই পারস্পরিক বোঝা পড়ার মাধ্যমে ঠিক করে নিতে পারে। যদিও যৌনসঙ্গমের সময় যোনিপথে পুরুষাঙ্গ চাপ দিতে শরীরের ওজন প্রয়োগ করা জরুরি নয় তবে অনেক সময় দেখা যায় শরীরের ওজন কৌশলে কেন্দ্রীভূত করে শুধু যৌনাঙ্গের ওপর প্রয়োগ করলে অধিক আনন্দ পাওয়া যায়। -যৌন বিশেষজ্ঞ...সুত্রেঃহ্যালো টুডে
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন