কারো কারো জন্যে আসলে প্রথম প্রেমটা প্রথম থাকে না, ওটাই আজীবনের হয়ে দাঁড়ায়৷ নো ম্যাটার, তিনি পরে কাকে বিয়ে করলেন, কাকে ভালবাসলেন৷ দশকের ব্যবধান কেটে গেলেও ঐ প্রথম ভালবাসার ব্যক্তিকে দেখা মাত্র তাদের মনে আতশবাজির হিড়িক লেগে যায়৷চারদিক অন্ধকার, আর ঐ একজন যেন সাক্ষাত্ লেজার রশ্মি৷ কিন্তু..? বেরসিক গবেষকরা ওসব মানতে নারাজ৷ তারা ঘেঁটেঘুটে বের করলেন এক জাতের হরমোন৷ নাম এডোলেসেন্ট হরমোন৷ মানে নাবালক হরমোন৷
ওটাই মনের ভেতর (নাকি মগজের) সব তালগোল পাকায়৷ তারচেয়েও বড় কথা হলো ঐ হরমোনের প্রভাবে প্রথম প্রেমের ডাটাবেজ মস্তিষ্কের যে অঞ্চলে থাকে, ঐ অঞ্চলেই আবার কোকেনের মতো মাদকরা এসে ঘাঁটি গাড়ে৷
প্রেমের সঙ্গে কেমন যেন মাদকাসক্তির একটা সম্পর্ক হয়ে গেল? ক্যালিফোর্নিয়ায় ১৪ বছর ধরে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেছেন ন্যান্সি কালিস৷ তার মতে, প্রথম প্রেম ঐ মাদকাসক্তির চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে৷ তবে এর পেছনে মানসিকের চেয়ে শারীরিক ব্যাপারই বেশি দায়ী৷
প্রথম প্রেমিক/প্রেমিকার সঙ্গে বহুদিন পর দেখা হলে মানসিক টানাপড়েনের সঙ্গে হরমোনাল প্রতিক্রিয়াটাই বেশি হয়৷ তবে মানুষ তা সহজে ধরতে পারে না৷
যেমনটা ঘটেছে ফ্লোরিডার রিয়েল এস্টেট এজেন্ট ৬০ বছর বয়সী জেনির ক্ষেত্রে৷ ৪০ বছর পর স্কুলের পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠানে তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল পুরনো প্রেমিক বেনের সঙ্গে৷
যার সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল ১৯৬৫ সালে৷ ট্রেনে চড়ে ভিয়েতনামের উদ্দেশ্যে যেতে যেতে বেন যেভাবে হাত নেড়েছিলেন সেই দৃশ্য কখনো ভুলতে পারেননি জেনি৷ ৪০ বছর পর বেনকে দেখে তার নিজেকে মনে হয়েছিল ৪০ বছর আগের সেই তরুণী৷
জেনিকে দেখে বেনের প্রথম কথাটি ছিল_ তোমাকে ছেড়ে যাওয়াটা ছিল আমার জীবনের কঠিনতম কাজ৷ আর জেনি? তার ভাষায় তিনি যেন গোলাপী ডানায় ভর করে উড়ছিলেন তখন৷ বেন তার স্ত্রীকে নিয়ে আবার চলে গেছেন৷ তবে এবার আর জেনি বিচ্ছিন্ন হলেন না
ইন্টারনেটে মজে গেলেন দুপ্রান্তের দুজন৷ ইমেল, টেক্সট মেসেজ, ভয়েস চ্যাট; দুজনই যেন টাইম মেশিনে চড়ে আবার সেই ‘৭০-এর দশকে ফিরে গেছেন৷ এ সম্পর্কে যতোই ‘অনুচিত’ আখ্যা আসুক না কেন, ন্যান্সির মতে, এ আবেগ অপ্রতিরোধ্য৷ এটি মাদকাসক্তির চেয়েও বেশি শক্তিশালী৷ সুতরাং লং লিভ ফার্স্ট লাভ!
ওটাই মনের ভেতর (নাকি মগজের) সব তালগোল পাকায়৷ তারচেয়েও বড় কথা হলো ঐ হরমোনের প্রভাবে প্রথম প্রেমের ডাটাবেজ মস্তিষ্কের যে অঞ্চলে থাকে, ঐ অঞ্চলেই আবার কোকেনের মতো মাদকরা এসে ঘাঁটি গাড়ে৷
প্রেমের সঙ্গে কেমন যেন মাদকাসক্তির একটা সম্পর্ক হয়ে গেল? ক্যালিফোর্নিয়ায় ১৪ বছর ধরে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেছেন ন্যান্সি কালিস৷ তার মতে, প্রথম প্রেম ঐ মাদকাসক্তির চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে৷ তবে এর পেছনে মানসিকের চেয়ে শারীরিক ব্যাপারই বেশি দায়ী৷
প্রথম প্রেমিক/প্রেমিকার সঙ্গে বহুদিন পর দেখা হলে মানসিক টানাপড়েনের সঙ্গে হরমোনাল প্রতিক্রিয়াটাই বেশি হয়৷ তবে মানুষ তা সহজে ধরতে পারে না৷
যেমনটা ঘটেছে ফ্লোরিডার রিয়েল এস্টেট এজেন্ট ৬০ বছর বয়সী জেনির ক্ষেত্রে৷ ৪০ বছর পর স্কুলের পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠানে তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল পুরনো প্রেমিক বেনের সঙ্গে৷
যার সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল ১৯৬৫ সালে৷ ট্রেনে চড়ে ভিয়েতনামের উদ্দেশ্যে যেতে যেতে বেন যেভাবে হাত নেড়েছিলেন সেই দৃশ্য কখনো ভুলতে পারেননি জেনি৷ ৪০ বছর পর বেনকে দেখে তার নিজেকে মনে হয়েছিল ৪০ বছর আগের সেই তরুণী৷
জেনিকে দেখে বেনের প্রথম কথাটি ছিল_ তোমাকে ছেড়ে যাওয়াটা ছিল আমার জীবনের কঠিনতম কাজ৷ আর জেনি? তার ভাষায় তিনি যেন গোলাপী ডানায় ভর করে উড়ছিলেন তখন৷ বেন তার স্ত্রীকে নিয়ে আবার চলে গেছেন৷ তবে এবার আর জেনি বিচ্ছিন্ন হলেন না
ইন্টারনেটে মজে গেলেন দুপ্রান্তের দুজন৷ ইমেল, টেক্সট মেসেজ, ভয়েস চ্যাট; দুজনই যেন টাইম মেশিনে চড়ে আবার সেই ‘৭০-এর দশকে ফিরে গেছেন৷ এ সম্পর্কে যতোই ‘অনুচিত’ আখ্যা আসুক না কেন, ন্যান্সির মতে, এ আবেগ অপ্রতিরোধ্য৷ এটি মাদকাসক্তির চেয়েও বেশি শক্তিশালী৷ সুতরাং লং লিভ ফার্স্ট লাভ!
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন