ডেস্ক : মৃত্যু মানুষের কাছে এখনো এক চিরকালীন রহস্যময় জগৎ। মৃত্যু কখন কিভাবে আসবে তা কেউ জানে না। কিন্তু এবার এমন এক অ্যালার্ম ঘড়ি আবিষ্কার করেছে এক মার্কিন প্রতিষ্ঠান যা প্রতি সকালে আপনার সম্ভাব্য আয়ুর পূর্বাভাস দেবে।
একই সঙ্গে এই বিশেষ ঘড়ি প্রতি সকালে নিয়ম করে জানিয়ে দেবে আপনার বর্তমান আর্থিক অবস্থাও। তবে এর জন্য ঘড়িটিতে অ্যালার্ম দেয়ার সময় অবশ্যই জানাতে হবে আপনার প্রকৃত জন্মদিন, কিছু ব্যক্তিগত তথ্য এবং বর্তমান আর্থিক সঙ্গতির কথা।
রিট্রো-স্টাইলের লেড অ্যানিমেশন এই অ্যালার্ম ঘড়িটির উদ্ভাবকরা জানিয়েছেন, ঘড়িটিতে সময় দেখার পাশাপাশি ব্যবহারকারীরা তাদের বর্তমান ব্যাংক ব্যালেন্স সম্পর্কেও ধারণা নিতে পারবেন। একই সাথে ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে কার কতো বন্ধু রয়েছে সেটিও বলে দেবে এই ঘড়ি।
তবে এই ঘড়িটি চালানোর জন্য ব্যবহারকারীর ঘরে অবশ্যই ওয়াইফাই সংযোগ থাকতে হবে। যার মাধ্যমে ঘড়িটি যুক্ত থাকবে ব্যবহারকারীর কম্পিউটার, ফোন অথবা ট্যাবের সঙ্গে।
তবে এখনই এই ঘড়ি সম্পর্কে তীব্র আপত্তি তুলেছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা বলছে, ঈশ্বর ব্যতিত আর কেউ মৃত্যুর খবর জানে না। তবে এই ঘড়ির ডিজাইনার বলছেন, প্রতি সকালের এই মৃত্যুর পূর্বাভাস বুঝতে সাহায্য করবে আমাদের জীবন কতোটা কঠিন। তাই এর মোকাবেলা করে আমাদের প্রতিদিন বেঁচে থাকতে হবে।
এখনো এই বিশেষ ঘড়িটির বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। এখনও এর জন্য তহবিল গঠনের কাজ চলছে। আবিষ্কারকরা জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তারা ঘড়িটির উৎপাদন বাণিজ্যিকভাবে শুরু করার জন্য ৭০০০ ডলার যোগাড় করে ফেলেছেন।
একই সঙ্গে এই বিশেষ ঘড়ি প্রতি সকালে নিয়ম করে জানিয়ে দেবে আপনার বর্তমান আর্থিক অবস্থাও। তবে এর জন্য ঘড়িটিতে অ্যালার্ম দেয়ার সময় অবশ্যই জানাতে হবে আপনার প্রকৃত জন্মদিন, কিছু ব্যক্তিগত তথ্য এবং বর্তমান আর্থিক সঙ্গতির কথা।
রিট্রো-স্টাইলের লেড অ্যানিমেশন এই অ্যালার্ম ঘড়িটির উদ্ভাবকরা জানিয়েছেন, ঘড়িটিতে সময় দেখার পাশাপাশি ব্যবহারকারীরা তাদের বর্তমান ব্যাংক ব্যালেন্স সম্পর্কেও ধারণা নিতে পারবেন। একই সাথে ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে কার কতো বন্ধু রয়েছে সেটিও বলে দেবে এই ঘড়ি।
তবে এই ঘড়িটি চালানোর জন্য ব্যবহারকারীর ঘরে অবশ্যই ওয়াইফাই সংযোগ থাকতে হবে। যার মাধ্যমে ঘড়িটি যুক্ত থাকবে ব্যবহারকারীর কম্পিউটার, ফোন অথবা ট্যাবের সঙ্গে।
তবে এখনই এই ঘড়ি সম্পর্কে তীব্র আপত্তি তুলেছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। তারা বলছে, ঈশ্বর ব্যতিত আর কেউ মৃত্যুর খবর জানে না। তবে এই ঘড়ির ডিজাইনার বলছেন, প্রতি সকালের এই মৃত্যুর পূর্বাভাস বুঝতে সাহায্য করবে আমাদের জীবন কতোটা কঠিন। তাই এর মোকাবেলা করে আমাদের প্রতিদিন বেঁচে থাকতে হবে।
এখনো এই বিশেষ ঘড়িটির বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। এখনও এর জন্য তহবিল গঠনের কাজ চলছে। আবিষ্কারকরা জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তারা ঘড়িটির উৎপাদন বাণিজ্যিকভাবে শুরু করার জন্য ৭০০০ ডলার যোগাড় করে ফেলেছেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন