Community
মেয়েদের সকল ধরনের সমস্যার সমাধান এখানে
About–Suggest an Edit
Photos
3,722
Likes
Highlights
Post
Photo / Video

Recent Posts by OthersSee All

Rume Jamil
Like this
January 30 at 12:03am

Rume Jamil
All
January 29 at 11:51pm

Rekha Chauhan
Unlike
January 29 at 11:38pm

তোমাই নিয়ে লেখা
এখানে তিনটি জিনিষের পোস্ট পাবেন, তাহলোঃ ভালোবাসা, ভালোবাসা আর ভালোবাসা!!!
January 23 at 4:36pm
More Posts

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 31
ধরে রাখুন তারুণ্য

সেদিন শান্তা নামের একজনের সঙ্গে কথা বলে রীতিমত অবাক হলাম। তার বয়স ৩৫ পেরিয়ে গেছে। দেখে বোঝার উপায় নেই। মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি এখনও পার হননি। কিন্তু এই তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য কী, বিজ্ঞপনের ক্রিম মেখে না অন্য কি...See More
Photo: ধরে রাখুন তারুণ্য

সেদিন শান্তা নামের একজনের সঙ্গে কথা বলে রীতিমত অবাক হলাম। তার বয়স ৩৫ পেরিয়ে গেছে। দেখে বোঝার উপায় নেই। মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি এখনও পার হননি। কিন্তু এই তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য কী, বিজ্ঞপনের ক্রিম মেখে না অন্য কিছু।

আমাদের প্রতিদিনের জীবন ধারণের পদ্ধতি দেহে এবং চেহরায় বয়সের প্রভাব ফেলে। আমাদের জীবন যাপনে নিয়ন্ত্রণ এবং কিছু বিষয় মেনে চললে আমাদের বহুদিন তারুণ্য ধরে রাখা অসম্ভব কিছুই নয়। চেষ্টা করেই দেখুন:

*খাবারের তালিকায় টমেটো রাখুন। নিয়মিত টমেটো খাওয়ার অভ্যাস বর্তমান বয়স থেকে কম বয়সী দেখায়

*সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক এবং মানসিক সুসম্পর্ক থাকলে বয়স অনেক কম দেখায়

*প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন

*চকলেট পছন্দ করেন? প্রতিদিন চকলেট খেলে বয়স কম দেখাবে

*মন খুলে হাসতে পারলে আয়ু বাড়ে

*প্রতিদিন ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন

*প্রচুর পানি পান করতে হবে

*সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন

*ভিটামিন জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমাণে খেলে বয়স কম দেথায়

*সকালে নিয়মিত সকালের নাস্তা খান

*রাতে খুব ভালো ঘুম আয়ু বাড়িয়ে দিতে পারে

*নিয়মিত যে কোনো ধরনের বাদাম আমাদের ত্বক সজীব রাখে

*দুশ্চিন্তা এবং হতাশা আমাদের জীবনী শক্তি কমিয়ে দেয়। আর বয়সের তুলনায় আমাদের বুড়ো দেখায়। দুশিন্তামুক্ত থেকে সুস্থ জীবন যাপনে অভ্যস্ত হোন দীর্ঘদিন ধরে রাখুন তারুণ্য।

ভালো লাগলে Like ও Share করে পেজে এক্টিভ থাকুন।
1Like ·  · Share
Top Comments
Tïpøñ Ðhär, Sovan Bose, Pritama De and 47 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Nazrul Islam Khokan thanks
Like · Reply · January 31 at 8:13pm

Amit Biswas
Amit Biswas's photo.
Like · Reply · January 31 at 9:43am
LikesSee All

Like
অনলাইন ডাক্টার । Online Doctor
Community

Like
।। ভয়ঙ্কর রোমহর্ষক ও শ্বাসরুদ্ধকর ভূতের গল্প ।।
Magazine

Like
ღ_অতৃপ্ত - ভালোবাসা_ღ
Community

Like
⌠ জীবনের অনুপ্রেরণা ۞ Inspiration of Life ⌡
Community

Like
• তারকাদের ছবি ও অপ্রকাশিত সংবাদ •
Magazine

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 29
বিউটি টিপস -

ত্বক ফর্সা বা কালো হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে মেলানিনের উপর । এর আধিক্য বেশি হলে গায়ের রঙ কালো আর কম হলে ফর্সা হয়ে থাকে । তবে প্রাকৃতিক কিছু উপাদানে রয়েছে এনজাইম ও হরমোন যা ত্বকের কোষ সুস্থ করে ত্বককে করে উজ্জ্বল । ত্বকের রঙ...See More
Photo: বিউটি টিপস -

ত্বক ফর্সা বা কালো হওয়ার বিষয়টি নির্ভর করে মেলানিনের উপর । এর আধিক্য বেশি হলে গায়ের রঙ কালো আর কম হলে ফর্সা হয়ে থাকে । তবে প্রাকৃতিক কিছু উপাদানে রয়েছে এনজাইম ও হরমোন যা ত্বকের কোষ সুস্থ করে ত্বককে করে উজ্জ্বল । ত্বকের রঙ ফর্সা করতে মুখে নিয়মিত ব্যাবহার করতে হবে ।

* মুখে দই লাগাতে পারেন । ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন । সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এই ভাবে লাগাতে হবে ।

* নিয়মিত দুধ দিয়ে মুখ মুছলেও ত্বক ফর্সা হয় ।

* অয়েলি স্কিনের জন্য লেবুর রস ও ডিমের সাদা অংশ সমপরিমাণে মিশিয়ে মুখে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন । ত্বক উজ্জ্বল না হয়ে পারেই না ।

* সারা গায়ের রঙ উজ্জ্বল করতে বেসন , দই আর সামান্য হলুদ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন । গোসলের সময় সাবানের পরিবর্তে এটি নিয়মিত ব্যাবহার করুন ।

*কচি শসা ব্লেন্ড করে মুখে লাগিয়ে রেখে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক ভালো পরিষ্কার হবে।

*পাকা টমেটো ও ত্বক পরিচ্ছন্নতায় উপকারী।

* আপেলের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগান। এরপর টক দইয়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হবে।

লাইক দিলে আমরা অনুপ্রানিত হই। আপনি নিজেও যদি লাইক না দেন তাহলে কয়েকদিন পর পরবর্তী পোস্টগুলো আর দেখতে পাবেন না।তাই লাইক আর শেয়ার দিন। একটিভ থাকুন।
2Like ·  · Share
Top Comments
Pradip Kumar Mitra, Pritama De, Salwinder Singh Mann and 63 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Konika Jahan Gd
Like · Reply · January 29 at 3:42pm

Farhanaaktar Shworna 10x
Like · Reply · January 29 at 12:19pm
View 1 more comment

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 25
হোয়াইটহেডস কখনো টিপে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে ত্বকে স্থায়ী দাগ বা
ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে।
ত্বক থেকে হোয়াইটহেডস বের করতে চাইলে প্রথমে গরম পানির ভাপ নিন তারপর বের করুন।
এতে ত্বকের বদ্ধ রোপকূপ খুলে যাবে।

...See More
Photo: হোয়াইটহেডস কখনো টিপে বের করার চেষ্টা করবেন না। এতে ত্বকে স্থায়ী দাগ বা
ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে।
ত্বক থেকে হোয়াইটহেডস বের করতে চাইলে প্রথমে গরম পানির ভাপ নিন তারপর বের করুন।
এতে ত্বকের বদ্ধ রোপকূপ খুলে যাবে।


আমাদের ছোটখাট টিপসগুলোকে অবহেলা করবেননা। লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন।

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।
4Like ·  · Share
Top Comments
Pritama De, Iqbal Hossain, Marsia Rahman and 46 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Nasir Uddin Sohel R8....
Like · Reply · January 26 at 6:15pm

Rezwana Sultana Zhuma thanks
Like · Reply · January 25 at 11:20pm
View 1 more comment

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 24
মুখের সঙ্গে মানানসই ভ্রুঃ

চোখের সৌন্দর্যের অনেকটাই নির্ভর করে চোখের ওপর বসে থাকা ভ্রু জোড়ার ওপর। তাই ভ্রু জোড়া হতে হবে মুখের সঙ্গে মানানসই। আপনার মুখের ও চোখের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভ্রু তুলুন।

*যাঁদের মুখের আকৃতি গোলগাল, তাঁরা ইউ-আকৃতির ভ্রু রাখতে পারেন।

*যাঁদের মুখের আকৃতি ডিম্বাকৃতি বা লম্বাটে, তাঁদের ভি-আকৃতিতে ভালো দেখাবে।

*যাঁদের জোড়া ভ্রু মানিয়ে যায়, তাঁরা জোড়া ভ্রুও রাখতে পারেন।

*ভ্রু যাঁদের পাতলা, তারা চেষ্টা করুন একটু দেরি করে ভ্রু তুলতে।
Like ·  · Share
Pritama De, Suma Sharmin, Faysel Adnan Rafi and 10 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 23
জেনে নিন প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রন সম্পর্কে …….

প্রতি মাসিক ঋতুচক্রে মাত্র একবার ডিম্বকোষ (Ovum) নিঃসরণ হয়ে থাকে। অতএব ঋতুচক্রের বিশেষ সময় মহিলা সন্তান ধারণের তথা গর্ভধারণের অক্ষম থাকে। এই সমটাকে “নিরাপদ সময়” হিসাবে ধরা হয়।

মাসিক ঋতুচক্রে...See More
Photo: জেনে নিন প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রন সম্পর্কে …….

প্রতি মাসিক ঋতুচক্রে মাত্র একবার ডিম্বকোষ (Ovum) নিঃসরণ হয়ে থাকে। অতএব ঋতুচক্রের বিশেষ সময় মহিলা সন্তান ধারণের তথা গর্ভধারণের অক্ষম থাকে। এই সমটাকে “নিরাপদ সময়” হিসাবে ধরা হয়।

মাসিক ঋতুচক্রের মাঝামাঝি (অর্থাৎ ১৪ দিনের মাথায়) লুটিনাইজিং হরমোন (LH) ক্ষরণের ৩৬-৩৮ ঘন্টার মধ্যে ডিম্বকোষ (Ovum) নির্গত হয়। এই বেরুনর পর ডিম্বকোষ যদি ৩৬ ঘন্টার মধ্যে উপযুক্ত সংখ্যক শুক্রকোষ পায় তবে তার একটির সাথে মিলিত হয়ে সন্তান দিতে পারে। তবে ডিম্বকোষটি জীবিত থাকে আরো প্রায় ৩৬ ঘন্টা অর্থাৎ ডিম্বকোষের আয়ু সর্বমোট ৭২ ঘন্টা বা তিনদিন। অন্যদিকে যৌনমিলনের পর জরায়ু তথা ডিম্বনালীতে প্রবেশের পর শুক্রকোষও (spermatorza) জীবিত থাকতে পারে সর্বাধিক ৭২ ঘন্টা। তাই ২৮ দিনের মাসিক ঋতুচক্রের মাঝামাঝি মোট প্রায় ১২০ ঘন্টা (৫দিন) হচ্ছে উর্বর সময়,–এই সময় যৌনমিলন হলে সন্তানের জন্ম হতে পারে। মোটামুটি মাসিকের ১৪ দিনের মাথায় ডিম্বকোষ হচ্ছে ধরে নিয়ে তার ২-৩ দিন আগে ও ২-৩ দিন পরে হচ্ছে এই “উর্বর সময়”।

তবে যারা সন্তান নিতে চান না, তাদের এটিও জেনে রাখা দরকার যে, এই ডিম্বকোষের নির্গমনের (ovalution) দিনটি প্রচণ্ড পালটায়। তাই এর সঙ্গে আগে ও পরে আরো দু’একদিন যোগ করা ভাল।

তবু মাসিক ঋতুচক্রের ৯ম দিনের আগের ও ২০শ দিনের পরেকার সময়কে মোটামুটি নিরাপদ সময় বলে ধরা যায়। এই সময় যৌনমিলন ঘটলে তার থেকে সন্তান ধারণের তথা গর্ভবতী হওয়ার সম্বাবনা থাকে না, কারণ এই সময় ডিম্বকোষ বেরোয়ই না।

কিন্তু বিরল হলেও এটিও দেখা গেছে যে, মাসিক চক্রের যে কোনওদিন (তথাকথিত ঐ নিরাপদ সময়ের দিনগুলিসহ) মাত্র একবারের যৌনমিলনেও নারী গর্ভবতী হতে পারে অর্থাৎ বিরল ক্ষেত্রের মাসিক চক্রের যে কোন সময়ই ডিম্বকোষ বেরুতে পারে।
তাই এই হিসাবে তথাকথিত নিরাপদ সময় বলে কিছু নেই। তবে এটি নেহাৎই ব্যতিক্রম।
সাধারণভাবে ৯ম দিনের আগে ও ২০শ দিনের পরের সময়টি নিরাপদ সময় এবং ৯ম-২০শ দিনের মধ্যকার সময়টিকে উর্বর সময় হিসাবে ধরা যায়, আর এর মধ্যেও দ্বাদশ থেকে ষোড়শ (মতান্তরে ১৩ম থেকে ১৭ম) দিনটি উর্বরতম সময়।

ভালো লাগলে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন। নিজে জানুন আর অন্যকে জানাতে শেয়ার করুন।
1Like ·  · Share
Md Farhad, Sohidul Islam and 32 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Tahmina Akther Thank you.
Like · Reply · January 26 at 1:32pm

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 22
যেসব অভ্যাসে ওজন বাড়ে

কিছু কিছু অভ্যাসে ওজন বাড়ে। যেসব অভ্যাসে ওজন বাড়ে —

আবেগপ্রবণতা:
আবেগপ্রবণতা ওজন বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যেমন ১৯৭২ সালে বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় কিছু শিশুর লোভ দেখান যে, এখনই যারা খেতে চাও, তারা একটা মিঠাই পাবে আর ১৫ ...See More
Photo: যেসব অভ্যাসে ওজন বাড়ে

কিছু কিছু অভ্যাসে ওজন বাড়ে। যেসব অভ্যাসে ওজন বাড়ে —

আবেগপ্রবণতা:
আবেগপ্রবণতা ওজন বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যেমন ১৯৭২ সালে বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় কিছু শিশুর লোভ দেখান যে, এখনই যারা খেতে চাও, তারা একটা মিঠাই পাবে আর ১৫ মিনিট পর যারা খাবে, তারা দুটা মিঠাই পাবে। যেসব শিশু তাদের আবেগকে আর সংবরণ করতে পারেনি, তারা পরবর্তী জীবনে বেশি সফলতা পায়নি এবং তাদের ওজন বেড়ে গিয়েছিল। আর যারা ১৫ মিনিট দেরি করেছিল, তারা পরবর্তী জীবনে অধিক সফল হয়েছিল। এমনকি তারা সঠিক মাপের শরীরের অধিকারী হয়েছিল।
আর্ট মার্কম্যান নামের আমেরিকার টেক্সাস ইউনিভার্সিটির এক বিজ্ঞানী বলেন, দেরিতে বাসনা পূরণ হয়— এমন ব্যক্তিত্ব ওজন কমাতে সহায়ক। তিনি আরো বলেন, আবেগপ্রবণতা থেকে যদি ওজন কমাতে চান, তবে অবশ্যই আপনাকে ছোটখাটো প্রলোভন পরিত্যাগ করতে হবে, বাজে খাবার (জাংকফুড) ছাড়তে হবে। আর দেরিতে নাশতা করলেও খাবার পাওয়া যাবে, এমন সুবিধা থাকে তবে একটু দেরিতে নাশতা করা ভালো, এতে শরীর মেদমুক্ত হতে সহায়ক হয়। তবে খুব দেরিতে কিন্তু নয়।

নির্ভরশীলতা:
সময় বা বইয়ের নিয়ম তথা কোনো নির্দিষ্ট নিয়মের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিরা অনেক সচেতন হয়। বিজ্ঞানী মার্কম্যান বলেন, এমন ব্যক্তিত্ব খাওয়া-দাওয়া এবং শরীরের সুস্থতার দিকে যত্ন নিতে সহায়ক হয়। তবে খেয়াল করতে হবে, এ নিয়মগুলো ব্যক্তির জন্য উপযুক্ত কিনা। কেননা সব নিয়ম সব ব্যক্তির ক্ষেত্রে সবসময় ইতিবাচক নাও হতে পারে, এটা স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে মার্ক বিশেষ পরিকল্পনার বিরোধী। তিনি বলেন, সবকিছু বিবেচনায় পরিকল্পনা করতে হবে। যেমন তিনি বলেন, যদি পরিকল্পনা থাকে প্রতিদিন সন্তানকে স্কুলে গাড়িতে করে দিয়ে আসা অথচ একদিন দেখলেন সময় আছে, তখন নিয়ম ভেঙে সন্তানের সঙ্গে আপনিও হাঁটুন। এতে শরীর ভালো থাকতে সহায়ক হবে।

দোদুল্যমানতা:
এমন মানুষকে জীবনে ভালো করতে চাইলে আবেগ পরিহার করতে হবে। আবেগপ্রবণ হয়ে উত্তেজিত হওয়া যাবে না কোনো খুব খারাপ বা ভালো বিষয়ে। তাহলে জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে ঝামেলা পোহাতে হবে বলে মন্তব্য করেন গবেষক মার্কম্যান। এমন মানুষ মোটা হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে। কিছু মানুষ আছে, যারা আবেগপ্রবণ হয়েই বেশি খায়। এদের ক্ষেত্রে মার্কম্যান পরামর্শ দেন, নিজের স্বাস্থ্যের উত্থান-পতনের দিকে যত্নবান হতে হবে এবং জীবনে সব পদক্ষেপে স্বাস্থ্যকর দিকটায় প্রাধান্য দিতে হবে।

নীরব স্বভাব:
নীরব প্রকৃতির মানুষের কম ওজন হয়। এরা আত্মকেন্দ্রিক হয়। চিন্তাশীল হয় এবং ভেবেচিন্তে কাজ করে। আবেগপ্রবণতা এদের মাঝে থাকে না বললেই হয়। আর এ বৈশিষ্ট্যগুলো তাকে নিজের পছন্দ বাছাইয়ে সহায়ক ভূমিকা রাখে বলে মন্তব্য করেন গবেষক হেইডি হান্না। এরা ডায়েট কন্ট্রোল সহায়ক খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা করতে সক্ষম। তাই নিজ স্বাস্থ্য সম্পর্কে যত্নবান হন। তবে এক্ষেত্রে নীরব প্রকৃতির অনেক মানুষ বহিঃকেন্দ্রিকও হতে পারে, সেক্ষেত্রে তারা নিজ স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকেন না।

দাওয়াতপ্রিয়:
দাওয়াতপ্রিয় লোকরা হতাশা কাটানোর জন্য নিয়মিত হয়ে মেজবান খেয়ে থাকেন বলে গবেষণায় জানা যায়। তারা নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি চরম অবহেলা করেন। খাবারের স্বাস্থ্যমানের দিকে তাদের খেয়াল থাকে না। তারা এনার্জি ড্রিংক, অ্যালকোহল, উচ্চ ফ্যাট জাতীয়, উচ্চ ক্যালরিজাতীয় খাবার বেশি খান। বলতে গেলে এ ব্যক্তিত্বের লোকরা মোটা হয়ে থাকেন। তবে আনন্দ করার জন্য অনিয়মিতভাবে পার্টিতে যাওয়া ভিন্ন কথা। তার পরও গবেষক মার্কম্যান সব ক্ষেত্রে ফ্যাটজাতীয় খাবার পরিহার করতে পরামর্শ দেন। এমনকি সামাজিকতা রক্ষার্থে অনেক ক্ষেত্রে ফ্যাট খাবার খেতে বাধ্য হতে হয়, এমন পরিস্থিতিও এড়িয়ে চলার সুপারিশ করেন মার্কম্যান।

অমনোযোগী:
নিজের প্রতি অমনোযোগী, নিজেকে অবহেলা করেন এমন মানুষ অধিক পরিমাণে ভুল করেন। আর এ ব্যক্তিত্বের মানুষ অনেক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হয়। এমন ব্যক্তিরা অতিরিক্ত খাবার খান। মোটা হয়ে যায় বলে মন্তব্য করেন গবেষক মার্কম্যান। এমন লোকদের সব কাজে নিজের ভালোটাকে বিবেচনায় নিয়ে নিজেকে নিজের ভালো বন্ধু রূপে দেখার পরামর্শ দেন মার্কম্যান।

নিশাচর:
অধিক রাত যাপন মারাত্মক ক্ষতিরত্। পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তাদের গবেষণায় যারা রাত ৪টা পর্যন্ত জেগে থাকেন, তারা অতিরিক্ত ৫৫০ ক্যালরি খান বলে পেয়েছেন। আর রাত জাগার কারণে যে খাবারগুলো তারা খান, তা অধিকাংশই ফ্যাটজাতীয় খাবার। সেক্ষেত্রে দেখা যায় এমন ব্যক্তি মোটা হয়ে থাকেন।

ঘুম থেকে জাগা:
অস্ট্রেলিয়ার এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠেন, নিশাচরদের তুলনায় অনেক কম ওজনসম্পন্ন হন তারা। যদিও দুই রকম মানুষই একই পরিমাণ ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় ঘুমায়, কিন্তু সকাল সকাল ওঠার কারণেই এ সুবিধা লক্ষ করা যায়। বেশি ঘুম ভালো, তবে সেক্ষেত্রে তাড়াতাড়িই ঘুমাতে যেতে হবে এবং সকাল সকাল উঠতে হবে। তওফিগ নামের জনৈক বিজ্ঞানী সুপারিশ করেন, বয়স্কদের রাতে নিয়মিত ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো ভালো।

আত্মকেন্দ্রিকতা:
আত্মকেন্দ্রিক মানুষ নিজের জন্য ভালোটাকে সবক্ষেত্রে প্রাধান্য দেয়। যেটা তার শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করে। আর বহিঃকেন্দ্রিক মানুষ অন্যের ভালোর জন্য নিজের ভালোটাকে ত্যাগ করে। ফলে দেখা যাচ্ছে, শরীরের দিকে যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে আত্মকেন্দ্রিক মানুষই বেশি সচেতন হয়। তবে এ আত্মকেন্দ্রিকতার অতিরিক্ত চর্চা আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি করতে পারে। এক্ষেত্রে কৌশলী হওয়ার বিকল্প নেই।

ধীরগতি:
ক্ষ্যাপাটে লোকদের থেকে ধীরগতিসম্পন্নরা অধিক স্নায়বিক শক্তি অর্জনে সক্ষম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম হতে পারে বলে মন্তব্য করেন গবেষক মার্কম্যান। যারা অনেক সহনশীল, তারা মানুষকে না বলতে পারে খুব কমই। আর তারা অন্যজন বিফল হলে তাতে হতাশ হয়। এমন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষের ওজন কম হয়।
1Like ·  · Share
Pritama De, Marowa Rahman, Suma Sharmin and 21 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Nazrul Islam Khokan thanks
Like · Reply · January 22 at 11:08pm

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 21
ভাত খাবার পর’ যা করতে মানা?

পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত ৷ বাংলাদেশীদেরও প্রধান খাবারও এই ভাত। স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর কিছু কাজ হতে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। নিজেকে সুস্থ্য রাখতে মেনে চলুন ওই পাঁচ প...See More
Photo: ভাত খাবার পর’ যা করতে মানা?

পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত ৷ বাংলাদেশীদেরও প্রধান খাবারও এই ভাত। স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর কিছু কাজ হতে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। নিজেকে সুস্থ্য রাখতে মেনে চলুন ওই পাঁচ পরামর্শ।

১. খাবার শেষের পর পরই তাৎক্ষণিকভাবে কোন ফল খাবেন না। এতে গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে। ভাত খাওয়ার এক থেকে দুই ঘন্টা পর, কিংবা এক ঘন্টা আগে ফল খাবেন।

২. ধুমপান করবেন না। আপনি সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলেও যতটুকু না ক্ষতি হয়, ভাত খাবার পর একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করবে আপনার শরীরের। ভাত খাবার পর একটা সিগারেট খাওয়া আর সার্বিকভাবে দশটা সিগারেট খাওয়া ক্ষতির বিবেচনায় সমান বলে মত দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

৩. চা খাবেন না। চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে।

৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না। খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে। এ ধরণের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই কোমরের বাধন লুজ করে নিতে পারেন।

৫. স্নান বা গোসল করবেন না। ভাত খাবার পরপরই স্নান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।

জানি লাইক দিবেন না। কারন আমাদের লিখার কোন মূল্য নেই আপনাদের কাছে। লাইক দেন বা নাই দেন আপনারা আমাদের পোস্টগুলো পড়ে উপকৃত হলেই আমাদের লিখা স্বার্থক। কারন আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।
3Like ·  · Share
Top Comments
Pritama De, Salwinder Singh Mann, Real Valobasa and 71 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Faysel Adnan Rafi Thanks
Like · Reply · January 26 at 7:05am

Nazrul Islam Khokan thanks
Like · Reply · January 22 at 12:00pm
View 2 more comments

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 21
°°° যে সকল সমস্যায় কালোজিরা বিশেষ ভাবে কার্যকর °°°

১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।
২. রক্তের শর্করা কমায়ঃ কালোজিরা ডায়াবে...See More
Photo: °°° যে সকল সমস্যায় কালোজিরা বিশেষ ভাবে কার্যকর °°°

১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে।
২. রক্তের শর্করা কমায়ঃ কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে।
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনঃ কালোজিরা নিন্ম রক্তচাপকে বৃদ্ধি এবং উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাসের মাধ্যমে শরীরে রক্তচাপ এর স্বাভাবিক মাত্রা সুনিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
৪. যৌন ক্ষমতাঃ কালোজিরা নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। এবং কালোজিরা সেবনে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, ফলশ্রুতিতে পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সমূহ সম্ভাবনা সৃষ্টি করে।
৫. স্মরণ শক্তি উন্নয়নঃ কালোজিরা মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তলতে সাহায্য করে।
৬. হাঁপানীঃ কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা সমাধনে সহায়তা করে।
৭. চুল পড়া বন্ধ করেঃ কালোজিরা চুলের গোড়ায় পুষ্টি পৌছে দিয়ে চুলপড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৮. রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যাথাঃ কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৯. মায়ের দুধ বৃদ্ধিঃ কালোজিরা মায়েদের বুকের দুধের প্রবাহ এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
১০. শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিঃ কালোজিরা শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করে।
১১. দেহের সাধারণ উন্নতিঃ নিয়মিত কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।

পোস্টে নিয়মিত লাইক না দিলে আমরা আপনার ওয়াল থেকে হারিয়ে যাবো। নতুন কিছু জানলে লাইক দিন। শেয়ার করে বন্ধুদের দেখান। নিজে জানুন, অন্যকেও জানান। আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের
কাম্য। ধন্যবাদ।
6Like ·  · Share
Top Comments
Pritama De, Salwinder Singh Mann, Marowa Rahman and 28 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Rokstar Shahel Tnx
Like · Reply · 1 · January 21 at 6:21pm

Yana Chowdhury Tnxx
Like · Reply · January 21 at 5:59pm
View 2 more comments

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 21
ত্বক উজ্জল করতেঃ

ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য এক কাপ ফুটানো দুধে আধ খানা লেবুর রস দিন। এতে আধা চা-চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। রাতে শোয়ার আগে এটি মুখে ও হাতে পায়ে মেখে নিন।
২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন Iএতে ত্বকে জেল্লা ফুটবে।
Photo: ত্বক উজ্জল করতেঃ

ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য এক কাপ ফুটানো দুধে আধ খানা লেবুর রস দিন। এতে আধা চা-চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। রাতে শোয়ার আগে এটি মুখে ও হাতে পায়ে মেখে নিন।
২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন Iএতে ত্বকে জেল্লা ফুটবে।
1Like ·  · Share
Top Comments
Marowa Rahman, Shanto Mondal, Firoz Miya and 35 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Bangladesh male escort service Need high professional male escort in Bangladesh?? Just inbox us. We will ensure ur privacy and high happiness of romance
Like · Reply · January 21 at 4:41pm
View 9 more comments

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 20
রূপচর্চাঃ

১.কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে ।

২.কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে ।
...See More
Photo: রূপচর্চাঃ

১.কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে ।

২.কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে ।

৩.ব্রনের উপর রসুনের কোঁয়া ঘষে নিন ,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে ।গ্যারান্টি ।

৪.পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার কাছে ঝামেলা লাগে ?আরে আমি আছি না ?আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই আপেলের খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন ।ফর্সা হবে পরিস্কার হবে

৫.পায়ের গোড়ালী ফাটলে ,পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন ।ক্রীম কিংবা স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা ।

৬.প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় ?ব্যাপার না ,নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস নিয়মিত দুই কোঁয়া করে কমলালেবু খান ।

নিজে জানুন আর অন্যকে জানতে দিন।
1Like ·  · Share
Hera Samadder, Mitu Samadder, Suriya Sultana and 42 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Bangladesh male escort service Need high professional male escort in Bangladesh?? Just inbox us. We will ensure ur privacy and high happiness of romance
Like · Reply · January 21 at 4:44pm

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 20
অসাধারণ ১৯ টি টিপস দেরী না করে দেখে নিন।
১. ঠোটেঁ কালো ছোপ
পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবে এটি নিয়ম
করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।
২. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ
মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।
৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ
হয়ে যায়। এজন্য
বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু
মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম...See More
Like ·  · Share
Real Valobasa, Snigdha Aaria, Md Reyaz and 27 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 20
জেনে নিন (মাসিকের সময় খুব বেশী ব্যথা হলে করনীয়)

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা কমন ব্যাপার। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়।মনে রাখতে হবে পৃথিবীর সকল মেয়েরি মাসিকের সময় কম বেশী ব্যথা হয়।সামান্য ব্যথা হওয়া...See More
Photo: জেনে নিন (মাসিকের সময় খুব বেশী ব্যথা হলে করনীয়)

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা কমন ব্যাপার। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়।মনে রাখতে হবে পৃথিবীর সকল মেয়েরি মাসিকের সময় কম বেশী ব্যথা হয়।সামান্য ব্যথা হওয়াটা স্বাভাবিক।ব্যথা বেশী হলেই নিচের পদ্ধতি গুলো ফলো করতে পারেন।প্রাথমিক ভাবে ডাক্তারের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই।

১/কোন বোতলে গরম পানি ভরে বা কাপড় গরম করে তলপেটে ২০/২৫ মিনিট ছ্যাক লাগাতে হবে। এটা সপ্তাহে টানা ৩/৪ দিন করে করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মাসিকের সময় ব্যাথা কমে যাবে।

২/এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ। ৩ মিনিট গরম পানিতে কোমর ডুবিয়ে বসে থাকতে হবে। পরের ২/১ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে। এভাবে ২০/২৫ মিনিট সিজ বাথ নিতে হবে। এটাও সপ্তাহে টানা ৩/৪দিন নিতে হবে। শুধু পানি বা পানিতে কিছু লবন, বেকিং সোডা বা ভিনেগারও ব্যবহার করা যায়।

৩/আরেকটা পদ্ধতি আছে- কেজেল ব্যায়াম। এটাও খুব উপকারী।
এগুলো করলে যোনি মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে আবার ঠিকঠাক হয়ে যাবে, ব্যাথাও কমে যাবে।

আমাদের দেশের অনেক মেয়েদেরই শারীরিক ফিটনেস ভালো নয় বলে এরকম সমস্যা বেশি হয়। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত পরবর্তিতে আলোচনা করার ইচ্ছা রইল।
1Like ·  · Share
Top Comments
Rumana Suma, Marsia Rahman and 22 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Pradip Mondal R 6ela ra ki korbe??
Like · Reply · January 20 at 3:26pm

Esha Karmakar Thanks 4 tips
Like · Reply · January 21 at 12:54am
View 3 more comments

Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 20
জানেন কি?

পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো ক্লিনজিং-দুধ। ত্বকের
ময়লা পরিস্কার করতে কাঁচা দুধের জুড়ি নেই।
দুধে তুলা ভিজিয়ে ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন।
ত্বকের ময়লা দূর হবে। উজ্জ্বল হবে ত্বক।

মিনি পোস্ট গুলো অবহেলা করবেন না। লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন।
Like ·  · Share
Mitu Samadder, Dipali Akhter Mou, Tocky Khan and 30 others like this.
তোমাই নিয়ে লেখা



Girls Care Center । মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা
January 19
ব্রণ সমস্যায়

ব্রণ থেকে ত্বকে দাগ হয় এবং দেখতে খারাপ লাগে। ব্রণের জন্য অনেকে হীনমন্যতায় ভোগেন। এ সমস্যার সমাধানে আমরা যা করতে পারি:

*বাইরে থেকে ফিরে অয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিস্কার করতে হবে
*ভাজা ও তেলযুক্ত খাবার কম খান
মেয়েদের ব্রন *নিয়মিত দুইবার গোসল করুন
*বারবার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন
*ব্রণ যে স্থানে ওঠে, সেখানে বরফ ঘষলে উপকার পাবেন
*ব্রণের দাগ হালকা করতে ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুতে পারেন
*প্রচুর পানি ও ফলের জুস খান
*প্রতিদিন কমপক্ষে একটি ফল খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন
*খাবারে বেশি বেশি টাটকা শাক-সবজি রাখুন
*রোদে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
*ব্যাগে ছাতা রাখুন
*রান্না করার পর অবশ্যই ত্বক ভালো করে পরিস্কার করবেন
*মসুর ডাল আর চাল ভিজিয়ে ব্লেন্ড করা পেস্ট ত্বকে লাগান
*মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়া এবং দুধের প্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে নিন।
*ব্রণ হলে কখনোই নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না।

নিয়মিত ত্বক পরিস্কার রেখে খাবারে সচেতন হলে ত্বকের ব্রণের সমস্যার তো সমাধান হবেই সেই সঙ্গে ত্বক হবে আরও উজ্জ্বল ও কোমল।


পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়ে পেজে একটিভ থাকুন।
 
Top