ধর্ষণ করা মদ্যপ অবস্থায় স্বেচ্ছ্বায় বন্ধুর সঙ্গে রাত্রিযাপন, অতঃপর গর্ভধারণ। স্বেচ্ছ্বায় শয্যাসঙ্গী হয়ে উল্টো বন্ধুকে ফাঁসাতে গিয়ে বন্ধুর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে নিজেই এখন জেল-হাজতে। রীতিমতো বেকায়দায় পড়তে পড়তে শেষ পর্যন্ত বেঁচে যান বন্ধু। প্রতারণার অভিযোগে এখন টক অব দ্য ইংলান্ডে পরিণত হয়েছে ইংলান্ডের ২৫-বছর বয়সী বহুরুপী তরুণী অ্যাশলিক লোডার।পুলিশ প্রায় একশ’ ঘন্টা তদন্তে ব্যয় করে প্রকৃত ঘটনা বের করে এনেছেন। বহুরূপী এই তরুণী প্রথমে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানায় যে রাস্তার দুজন অপরিচিত ব্যক্তি জোর করে তাকে ধর্ষণ করেছেন। পরবর্তীতে নিজের বয়ান থেকে পিছপা হয়ে লোডার বলেন, তার এক বন্ধু জোর করে তাকে শয্যাসঙ্গী করেছেন।

তবে এই নারীর অভিযোগকে মিথ্যা প্রমাণ করে পুরুষ সঙ্গীর একটি ভিডিও। মোবাইলে ওই রাতের দৃশ্য ভিডিওতে ধারণ করেছিলেন লোডারের বন্ধু। আর সেটি দেখিয়েই আদলতে রক্ষা পান বন্ধুটি।

বিচার প্রক্রিয়া শেষে প্রতারণার অভিযোগে ইংল্যান্ডের আদালত লোডারকে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছে।
 
Top