যে সকল মহিলা দীর্ঘদিন ধরে যৌন শীতলতায় ভুগছেন তাদের জন্য এক আনন্দের বার্তা ঘোষণা করেছেন
গবেষকরা। গবেষকদের মতে, এক বিশেষ ধরনের তরল পদার্থ মহিলাদের যৌনাঙ্গে স্প্রে করলে তাদের যৌনাকাঙক্ষা বাড়তে পারে এবং সেই সাথে শরীরও হতে পারে চাঙ্গা। Alprostadil নামের এ ওষুধটি কিন্তু একেবারে নতুন নয়। ইতোপূর্বে এই ওষুধটি পুরুষদের যৌন সমস্যা সমাধানে ব্যবহ্নত হতো। Prostaglandin E থেকে এটি প্র‘ত করা হয়।
মূলত সেই মহিলারাই যৌন শীতলতায় ভোগেন যাদের শরীর ও মন একই সাথে যৌন ইচ্ছায় সাড়া দেয় না। সম্প্রতি আমেরিকান ইউরোলজিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সভায় এ সম্বন্ধীয় এক সমীক্ষায় রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। রজঃনিবৃত্তপ্রাপ্ত যৌন শীতলতায় ভোগা ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়স্ক মহিলাদের ওপর পরিচালিত এই সমীক্ষায় দেখা যায় যেসব মহিলা অষঢ়ৎড়ংঃধফরষ নামক তরল ওষুধটি তাদের ভগাঙ্কুর ও যোনিপথে স্প্রে করেছেন তাদের তীব্র থেকে অতি তীব্র যৌনাকাঙক্ষা সৃষ্টি হয়েছে এবং শরীর ও মন সেজন্য প্র‘ত হয়েছে। সমীক্ষায় এই ফলাফলের কারণে গবেষকরা আশাম্বিত এবং সেই সাথে যারা যৌন শীতলতা সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন তারাও আশাম্বিত হতে পারেন এই ভেবে যে, অষঢ়ৎড়ংঃধফরষ স্প্রে ব্যবহারে জীবন আবারও হতে পারে মধুময়।
জিঙ্ক খাও নিউমোনিয়া হটাও
প্রতিদিন খাবারের সাথে জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর দরিদ্র শিশুদের নিউমোনিয়ার হার শতকরা প্রায় ২৫ ভাগ কমিয়ে আনা যেতে পারে। সম্ভাবনাময় এবং চমকপ্রদ এ তথ্য প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল।
সাধারণত উন্নয়নশীল দেশগুলোর দরিদ্র শিশুরাই নিউমোনিয়াসহ শ্বাসনালীর বিভিন্ন প্রদাহে আক্রান্ত হয়ে থাকে। ‘জিঙ্ক’ এর অভাবে শিশুর ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যায় এবং এর ফলে তাদের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও কমে যায়। এ ধরনের শিশুরাই পরবর্তীতে নিউমোনিয়া ও শ্বাসনালীর প্রদাহজনিত রোগে আক্রান্ত হয়।
সম্প্রতি ভারতের নয়াদিল্লীতে ১-১০ মাস বয়সী প্রায় আড়াই হাজার শিশুর ওপর ৪ মাসব্যাপী এক গবেষণা সমীক্ষা চালানো হয়। সমীক্ষায় দেখা যায়, যে সকল শিশু জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্যগ্রহণ করেছে তাদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার জিঙ্ক গ্রহণ করছে না এমন শিশুদের চেয়ে অনেক কম। আর তাই গবেষকদের ধারণা, জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্য নিউমোনিয়া প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। অতএব আপনার শিশুকে জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্য খাওয়ান এবং নিউমোনিয়া থেকে রক্ষা করুন।
গবেষকরা। গবেষকদের মতে, এক বিশেষ ধরনের তরল পদার্থ মহিলাদের যৌনাঙ্গে স্প্রে করলে তাদের যৌনাকাঙক্ষা বাড়তে পারে এবং সেই সাথে শরীরও হতে পারে চাঙ্গা। Alprostadil নামের এ ওষুধটি কিন্তু একেবারে নতুন নয়। ইতোপূর্বে এই ওষুধটি পুরুষদের যৌন সমস্যা সমাধানে ব্যবহ্নত হতো। Prostaglandin E থেকে এটি প্র‘ত করা হয়।
মূলত সেই মহিলারাই যৌন শীতলতায় ভোগেন যাদের শরীর ও মন একই সাথে যৌন ইচ্ছায় সাড়া দেয় না। সম্প্রতি আমেরিকান ইউরোলজিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সভায় এ সম্বন্ধীয় এক সমীক্ষায় রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। রজঃনিবৃত্তপ্রাপ্ত যৌন শীতলতায় ভোগা ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়স্ক মহিলাদের ওপর পরিচালিত এই সমীক্ষায় দেখা যায় যেসব মহিলা অষঢ়ৎড়ংঃধফরষ নামক তরল ওষুধটি তাদের ভগাঙ্কুর ও যোনিপথে স্প্রে করেছেন তাদের তীব্র থেকে অতি তীব্র যৌনাকাঙক্ষা সৃষ্টি হয়েছে এবং শরীর ও মন সেজন্য প্র‘ত হয়েছে। সমীক্ষায় এই ফলাফলের কারণে গবেষকরা আশাম্বিত এবং সেই সাথে যারা যৌন শীতলতা সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন তারাও আশাম্বিত হতে পারেন এই ভেবে যে, অষঢ়ৎড়ংঃধফরষ স্প্রে ব্যবহারে জীবন আবারও হতে পারে মধুময়।
জিঙ্ক খাও নিউমোনিয়া হটাও
প্রতিদিন খাবারের সাথে জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর দরিদ্র শিশুদের নিউমোনিয়ার হার শতকরা প্রায় ২৫ ভাগ কমিয়ে আনা যেতে পারে। সম্ভাবনাময় এবং চমকপ্রদ এ তথ্য প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল।
সাধারণত উন্নয়নশীল দেশগুলোর দরিদ্র শিশুরাই নিউমোনিয়াসহ শ্বাসনালীর বিভিন্ন প্রদাহে আক্রান্ত হয়ে থাকে। ‘জিঙ্ক’ এর অভাবে শিশুর ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যায় এবং এর ফলে তাদের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও কমে যায়। এ ধরনের শিশুরাই পরবর্তীতে নিউমোনিয়া ও শ্বাসনালীর প্রদাহজনিত রোগে আক্রান্ত হয়।
সম্প্রতি ভারতের নয়াদিল্লীতে ১-১০ মাস বয়সী প্রায় আড়াই হাজার শিশুর ওপর ৪ মাসব্যাপী এক গবেষণা সমীক্ষা চালানো হয়। সমীক্ষায় দেখা যায়, যে সকল শিশু জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্যগ্রহণ করেছে তাদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার জিঙ্ক গ্রহণ করছে না এমন শিশুদের চেয়ে অনেক কম। আর তাই গবেষকদের ধারণা, জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্য নিউমোনিয়া প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। অতএব আপনার শিশুকে জিঙ্ক সম্পূরক খাদ্য খাওয়ান এবং নিউমোনিয়া থেকে রক্ষা করুন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন