মেয়েদের ব্যবহারের জন্য কন্ডোম হয় নরম কিন্তু কঠিন, স্বচ্ছ আচ্ছাদন।মেয়েদের শরীরের ভিতরে এটি
রাখতে হয়।তার ফলে শুক্রাণু ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না,বাধার সৃষ্টি করে। অবশ্য আরও একটা উপকারে লাগে এবং তা হল সেক্সুয়ালি সংক্রামিত অসুখগুলি থেকে রক্ষা করে।এই আচ্ছাদনটি সিলিকন দিয়ে আগেই পিচ্ছিল করে রাখা হয়।একটিমাত্র কন্ডোম একবারই ব্যবহারযোগ্য, সব বয়সে ব্যবহার করা যায়।পুরুষেরা যেখানে কন্ডোম ব্যবহার করতে চান না বা গর্ভনিরোধক বড়ি যদি মহিলার সহ্য হচ্ছে না দেখা যায়,তাহলে মহিলাদের জন্য তৈরি কন্ডোম ব্যবহার করা যেতে পারে।এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পলি ইউরেথেন দিয়ে তৈরি,সেইভাবে কোনও অ্যালার্জির খবর পাওয়া যায়নি।
পৃথিবীর ৩০টিরও বেশি দেশে এই ফিমেল কন্ডোম নিয়ে পড়াশোনা হয়েছে। ভারতেও HIV AIDS নিয়ে যত প্রোগ্রাম হয়েছে তাতে এই কন্ডোমের কথা আলোচিত হয়েছে।সমস্যা একটাই — আমাদের দেশে মেয়েদের ওপর আর কত বোঝা চাপানো হবে? আর নিজেদের জন্য নিত্যনতুন ব্যবস্থার কথা ভাবার সময় আজকের মেয়েদের কি আছে? তবে পশ্চিমবঙ্গে ফিমেল কন্ডোমের ব্যবহার তেমন নেই বা এ নিয়ে তেমন হৈ চৈ কিছু হয়নি। তার তুলনায় অন্য ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয় বেশি। যেহেতু জরায়ুর মুখ (Cervix) আর প্রসবদ্বারের সংক্রমণ মেয়েদের জননস্বাস্থ্যের ওপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করে, সেহেতু বিশেষজ্ঞকে দিয়ে চেক-আপ করিয়ে তবে এই পদ্ধতি নেওয়া দরকার।
কন্ডোমের সুবিধা
১) সহজলভ্য
২) নিরাপদ ও স্বল্পমূল্যের
৩) সহজে ব্যবহার করা যায়
৪) ডাক্তারি উপদেশ ও তত্ত্ববধান লাগে না
৫) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই
৬) হালকা, ছোট ও সহজে ফেলে দেওয়া যায়
৭) HIV AIDS থেকে সুরক্ষা দেয়
কন্ডোমের অসুবিধা
১) ঠিকমত ব্যবহার না করতে পারলে ছিঁড়ে গিয়ে বিপদ ঘটতে পারে
২) শারীরিক মিলনে কারও কারও অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ হতে পারে
কন্ডোম ভারতে তৈরি হয় চেন্নায় এবং তিরুঅনন্তপুরমে।
ডায়াফ্রাম
ডায়াফ্রাম মহিলাদের প্রসবদ্বারে বাধা হিসাবে কাজ করে,যার ফলে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন ঘততে পারে না। ১৮৮২ সালে এক জার্মান চিকিৎসক এটি আবিষ্কার করেন।ডায়াফ্রাম একটি অগভীর পেয়ালার মত দেখতে,তৈরি হয় কৃত্রিম রবার বা প্লাসটিক দিয়ে।এর ব্যাস হয় ৫ থেকে ১০ সেন্টিমিটার,এর নিচের দিকে একটি নমনীয় স্প্রিং জাতীয় জিনিস লাগানো থাকে।বিভিন্ন মহিলার ডায়াফ্রাম হবে বিভিন্ন সাইজের, সাইজটি মহিলাকে পরীক্ষা করে নির্ণয় করতে হয়।শারীরিক মিলনের ঠিক আগে মহিলাকে ডায়াফ্রাম পরে নিতে হবে এবং তারপরেও আরও ৬ ঘণ্টা পরে থাকতে হবে। ডায়াফ্রামের সঙ্গে সব সময় ব্যবহার করতে হয় স্পার্মিসাই(শুক্রাণুনাশক) জেলি।এর মুশকিল হল এটি কেমন করে পরতে হবে তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য প্রথমে একজন স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ দরকার।তা ছাড়া পরা,খোলা,রাখা ইত্যাদি ঝামেলার জন্য আমাদের দেশের মহিলাদের মধ্যে এর জনপ্রিয়তা একেবারেই নেই।
স্পঞ্জ
কয়েকশো বছর আগে নারীশরীরে ভিনিগার বা অলিভ অয়েলে ভেজানো স্পঞ্জ রেখে সন্তানসম্ভাবনা আটকাবার চেষ্টা করা হত।কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তা সাফল্য লাভ করত না।পরে এই পদ্ধতিকে ভিত্তি করে আমেরিকায় Today নাম দিয়ে এক ধরনের গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা চালু হয়।একটি ৫ সেন্টিমিটার x ২.৫ সেন্টিমিটার পলি ইউরেথেন ফোম ভেজানো থাকে নোনো জাইনল-নাইন নামক স্পারমিসাইডাল দিয়ে।এই পদ্ধতি যে ১০০ ভাগ কার্যকরী তা মোটেই বলা যায় না।তবে একথা অনস্বীকার্য,যে কোনও জন্মনিয়ান্ত্রণ ব্যবস্থাই না নেওয়ার থেকে যা হোক কিছু ব্যবহারেরও কিছু সুফল আছে।
কেমিক্যাল মেথড
১৯৬০ সালের আগে,যখন ওরাল পিল ও লুপ বা কপার-টির এত বহুল ব্যবহার প্রচলিত হয়নি,তখন ভ্যাজাইনাল কেমিক্যাল কন্ট্রাসেপটিভের খুব চল ছিল।এগুলিও স্পারমিসাইভাল,অর্থাৎ শুক্রাণুকে মেরে ফেলাই এদের কাজ।এগুলি নানাভাবে ব্যবহৃত হত যেমন ফোম,ক্রিম,জেলি, পেস্ট,সাপোজি,সলিউবল ফিল্ম ইত্যাদি।এই পদ্ধতির কিছু অসুবিধা আছে যেমন অসাফল্যের হার খুব বেশি। শারীরিক সম্পর্কের অব্যবহিত আগে ব্যবহার করতে হবে,ব্যবহাএ বিশেষ সতর্কতা দরকার।কারও কারও একটু জ্বালা বা অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ হতে পারে।এইসব কারণে এর ব্যবহার আজকাল উঠে গেছে,বিশেষজ্ঞরাও আর স্পারমিসাইভালের পরামর্শ আজকাল দেন না।
লুপ, কপার-টি CU-T)
(ইউটেরাসের আভ্যন্তর গর্ভনিরোধক)
১৯২৮ সালে জার্মানিতে ভন গ্রাফেনবার্গ জরায়ুর মধ্যে রুপোর রিং লাগিয়ে গর্ভনিরোধের চেষ্টা করেন্।কিন্তু তাতে ইউটেরাসে প্রদাহ ও অন্য নানারকম উপসর্গ দেখা গিয়েছিল।পরে প্লাস্টিক শিল্পের খুবই অগ্রগতির কারণে উন্নত মানের পলিথিন রিং ব্যবহার করা যায় কিনা এই নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়।১৯৫৯ সালে ডা:মারগুইলি একটি খুব সরু পলিথিনের সাহায্যে একটি ছোট্ট প্লাস্টিকের রিং জরায়ুতে ঢুকিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করেন।১৯৬২ সালে আমেরিকা থেকে ডা:লিপ্পি একটি পলিথিনের লুপ জাতীয় জিনিস আবিষ্কার করেন যার নিচে খুব সরু চুলের মত দুটো ল্যাজ জারায়ুর মুখ থেকে বেরিয়ে থাকে।এই উপকরণ যতদিন জরায়ুর মধ্যে দেওয়া থাকবে ততদিন গর্ভসঞ্চার হবে না। তবে এ কথা মানতেই হবে যে,এই পলিথিনের লুপ ঠিক কিভাবে গর্ভ নিরোধ করে তা নিয়ে একাধিক থিওরি আছে।বলা যেতে পারে‚ এইটি জরায়ুর ঝিল্লিতে বা মাংসপেশিতে এমন কিছু বদল আনে যে উর্বর ডিম্বাণু (fertilised ovum) জারায়ুতে এলেও স্থাপিত হয়ে বাসা বাঁধতে পারে না।লুপের চেয়ে আরও উন্নততর ব্যবস্থা হল কপার-টি।
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ
সুপারিনটেনডেন্ট, কলকাতা পুরসভা হাসপাতাল
ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট – ফ্যামিলি প্ল্যানিং অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া
রাখতে হয়।তার ফলে শুক্রাণু ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না,বাধার সৃষ্টি করে। অবশ্য আরও একটা উপকারে লাগে এবং তা হল সেক্সুয়ালি সংক্রামিত অসুখগুলি থেকে রক্ষা করে।এই আচ্ছাদনটি সিলিকন দিয়ে আগেই পিচ্ছিল করে রাখা হয়।একটিমাত্র কন্ডোম একবারই ব্যবহারযোগ্য, সব বয়সে ব্যবহার করা যায়।পুরুষেরা যেখানে কন্ডোম ব্যবহার করতে চান না বা গর্ভনিরোধক বড়ি যদি মহিলার সহ্য হচ্ছে না দেখা যায়,তাহলে মহিলাদের জন্য তৈরি কন্ডোম ব্যবহার করা যেতে পারে।এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পলি ইউরেথেন দিয়ে তৈরি,সেইভাবে কোনও অ্যালার্জির খবর পাওয়া যায়নি।
পৃথিবীর ৩০টিরও বেশি দেশে এই ফিমেল কন্ডোম নিয়ে পড়াশোনা হয়েছে। ভারতেও HIV AIDS নিয়ে যত প্রোগ্রাম হয়েছে তাতে এই কন্ডোমের কথা আলোচিত হয়েছে।সমস্যা একটাই — আমাদের দেশে মেয়েদের ওপর আর কত বোঝা চাপানো হবে? আর নিজেদের জন্য নিত্যনতুন ব্যবস্থার কথা ভাবার সময় আজকের মেয়েদের কি আছে? তবে পশ্চিমবঙ্গে ফিমেল কন্ডোমের ব্যবহার তেমন নেই বা এ নিয়ে তেমন হৈ চৈ কিছু হয়নি। তার তুলনায় অন্য ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয় বেশি। যেহেতু জরায়ুর মুখ (Cervix) আর প্রসবদ্বারের সংক্রমণ মেয়েদের জননস্বাস্থ্যের ওপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করে, সেহেতু বিশেষজ্ঞকে দিয়ে চেক-আপ করিয়ে তবে এই পদ্ধতি নেওয়া দরকার।
কন্ডোমের সুবিধা
১) সহজলভ্য
২) নিরাপদ ও স্বল্পমূল্যের
৩) সহজে ব্যবহার করা যায়
৪) ডাক্তারি উপদেশ ও তত্ত্ববধান লাগে না
৫) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই
৬) হালকা, ছোট ও সহজে ফেলে দেওয়া যায়
৭) HIV AIDS থেকে সুরক্ষা দেয়
কন্ডোমের অসুবিধা
১) ঠিকমত ব্যবহার না করতে পারলে ছিঁড়ে গিয়ে বিপদ ঘটতে পারে
২) শারীরিক মিলনে কারও কারও অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ হতে পারে
কন্ডোম ভারতে তৈরি হয় চেন্নায় এবং তিরুঅনন্তপুরমে।
ডায়াফ্রাম
ডায়াফ্রাম মহিলাদের প্রসবদ্বারে বাধা হিসাবে কাজ করে,যার ফলে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন ঘততে পারে না। ১৮৮২ সালে এক জার্মান চিকিৎসক এটি আবিষ্কার করেন।ডায়াফ্রাম একটি অগভীর পেয়ালার মত দেখতে,তৈরি হয় কৃত্রিম রবার বা প্লাসটিক দিয়ে।এর ব্যাস হয় ৫ থেকে ১০ সেন্টিমিটার,এর নিচের দিকে একটি নমনীয় স্প্রিং জাতীয় জিনিস লাগানো থাকে।বিভিন্ন মহিলার ডায়াফ্রাম হবে বিভিন্ন সাইজের, সাইজটি মহিলাকে পরীক্ষা করে নির্ণয় করতে হয়।শারীরিক মিলনের ঠিক আগে মহিলাকে ডায়াফ্রাম পরে নিতে হবে এবং তারপরেও আরও ৬ ঘণ্টা পরে থাকতে হবে। ডায়াফ্রামের সঙ্গে সব সময় ব্যবহার করতে হয় স্পার্মিসাই(শুক্রাণুনাশক) জেলি।এর মুশকিল হল এটি কেমন করে পরতে হবে তা দেখিয়ে দেওয়ার জন্য প্রথমে একজন স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ দরকার।তা ছাড়া পরা,খোলা,রাখা ইত্যাদি ঝামেলার জন্য আমাদের দেশের মহিলাদের মধ্যে এর জনপ্রিয়তা একেবারেই নেই।
স্পঞ্জ
কয়েকশো বছর আগে নারীশরীরে ভিনিগার বা অলিভ অয়েলে ভেজানো স্পঞ্জ রেখে সন্তানসম্ভাবনা আটকাবার চেষ্টা করা হত।কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তা সাফল্য লাভ করত না।পরে এই পদ্ধতিকে ভিত্তি করে আমেরিকায় Today নাম দিয়ে এক ধরনের গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা চালু হয়।একটি ৫ সেন্টিমিটার x ২.৫ সেন্টিমিটার পলি ইউরেথেন ফোম ভেজানো থাকে নোনো জাইনল-নাইন নামক স্পারমিসাইডাল দিয়ে।এই পদ্ধতি যে ১০০ ভাগ কার্যকরী তা মোটেই বলা যায় না।তবে একথা অনস্বীকার্য,যে কোনও জন্মনিয়ান্ত্রণ ব্যবস্থাই না নেওয়ার থেকে যা হোক কিছু ব্যবহারেরও কিছু সুফল আছে।
কেমিক্যাল মেথড
১৯৬০ সালের আগে,যখন ওরাল পিল ও লুপ বা কপার-টির এত বহুল ব্যবহার প্রচলিত হয়নি,তখন ভ্যাজাইনাল কেমিক্যাল কন্ট্রাসেপটিভের খুব চল ছিল।এগুলিও স্পারমিসাইভাল,অর্থাৎ শুক্রাণুকে মেরে ফেলাই এদের কাজ।এগুলি নানাভাবে ব্যবহৃত হত যেমন ফোম,ক্রিম,জেলি, পেস্ট,সাপোজি,সলিউবল ফিল্ম ইত্যাদি।এই পদ্ধতির কিছু অসুবিধা আছে যেমন অসাফল্যের হার খুব বেশি। শারীরিক সম্পর্কের অব্যবহিত আগে ব্যবহার করতে হবে,ব্যবহাএ বিশেষ সতর্কতা দরকার।কারও কারও একটু জ্বালা বা অস্বাচ্ছন্দ্যবোধ হতে পারে।এইসব কারণে এর ব্যবহার আজকাল উঠে গেছে,বিশেষজ্ঞরাও আর স্পারমিসাইভালের পরামর্শ আজকাল দেন না।
লুপ, কপার-টি CU-T)
(ইউটেরাসের আভ্যন্তর গর্ভনিরোধক)
১৯২৮ সালে জার্মানিতে ভন গ্রাফেনবার্গ জরায়ুর মধ্যে রুপোর রিং লাগিয়ে গর্ভনিরোধের চেষ্টা করেন্।কিন্তু তাতে ইউটেরাসে প্রদাহ ও অন্য নানারকম উপসর্গ দেখা গিয়েছিল।পরে প্লাস্টিক শিল্পের খুবই অগ্রগতির কারণে উন্নত মানের পলিথিন রিং ব্যবহার করা যায় কিনা এই নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়।১৯৫৯ সালে ডা:মারগুইলি একটি খুব সরু পলিথিনের সাহায্যে একটি ছোট্ট প্লাস্টিকের রিং জরায়ুতে ঢুকিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করেন।১৯৬২ সালে আমেরিকা থেকে ডা:লিপ্পি একটি পলিথিনের লুপ জাতীয় জিনিস আবিষ্কার করেন যার নিচে খুব সরু চুলের মত দুটো ল্যাজ জারায়ুর মুখ থেকে বেরিয়ে থাকে।এই উপকরণ যতদিন জরায়ুর মধ্যে দেওয়া থাকবে ততদিন গর্ভসঞ্চার হবে না। তবে এ কথা মানতেই হবে যে,এই পলিথিনের লুপ ঠিক কিভাবে গর্ভ নিরোধ করে তা নিয়ে একাধিক থিওরি আছে।বলা যেতে পারে‚ এইটি জরায়ুর ঝিল্লিতে বা মাংসপেশিতে এমন কিছু বদল আনে যে উর্বর ডিম্বাণু (fertilised ovum) জারায়ুতে এলেও স্থাপিত হয়ে বাসা বাঁধতে পারে না।লুপের চেয়ে আরও উন্নততর ব্যবস্থা হল কপার-টি।
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ
সুপারিনটেনডেন্ট, কলকাতা পুরসভা হাসপাতাল
ন্যাশনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট – ফ্যামিলি প্ল্যানিং অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন