কচুয়ায় এক কলেজছাত্রীকে (১৭) ফুঁসলিয়ে ধর্ষণের পর নগ্ন ভিডিও মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে
মেহেদি শিকদার (১৮) নামক এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় ওই কলেজছাত্রীর মা বাদি হয়ে কচুয়া থানায় বুধবার রাতে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাতেই উপজেলার ভাসা বাজার থেকে তাকে আটক করে।
আটককৃত মেহেদি শিকদার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বক্তারকাঠি গ্রামের মাহফুজ শিকদারের ছেলে ও কচুয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি ২য় বর্ষের ছাত্র। মেয়েটিও একই কলেজের ছাত্রী।
কচুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জি.জি বিশ্বাস জানান, মেয়েটির মা তাসলিমা বেগম বাদি হয়ে ২৬ জুন রাতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২০০৩ এর সংশোধনী ৯ (১) ধারা ও পর্ণো গ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ এর ৮ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর অভিযান চালিয়ে আসামি মেহেদি শিকদারকে আটক করা হয়। একই সাথে মেয়েটির নগ্ন ভিডিও রাখা একটি কম্পিউটার জব্দ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেদিকে বাগেরহাট আদালতে এবং মেয়েটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালে পাটিয়েছে।
কচুয়া থানার এস আই শিয়াবুর রহমান জানান, চলতি বছরের ৫ মে সকাল ৯ টায় কচুয়া ডিগ্রি কলেজের শহীদ মিনারের পিছনে মেয়েটিকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে ধর্ষণ করে। তখন মান সম্মানের ভয়ে সে বিষয়টি কাউকে জানায় নি। এরপর মেহেদি মেয়েটির নগ্ন ভিডিও কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন কম্পিউটারে ছড়িয়ে দেয়। কম্পিউটার থেকে তা মোবাইলে মোবাইলে ছাড়িয়ে যায়। ঘটনা ছড়িয়ে পড়ার পরে ২৬ জুন মেয়েটি জানতে পেরে তার মাকে জানালে তিনি থানায় এসে মামলা দায়ের করেন।
মেহেদি শিকদার (১৮) নামক এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় ওই কলেজছাত্রীর মা বাদি হয়ে কচুয়া থানায় বুধবার রাতে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাতেই উপজেলার ভাসা বাজার থেকে তাকে আটক করে।
আটককৃত মেহেদি শিকদার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বক্তারকাঠি গ্রামের মাহফুজ শিকদারের ছেলে ও কচুয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি ২য় বর্ষের ছাত্র। মেয়েটিও একই কলেজের ছাত্রী।
কচুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জি.জি বিশ্বাস জানান, মেয়েটির মা তাসলিমা বেগম বাদি হয়ে ২৬ জুন রাতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২০০৩ এর সংশোধনী ৯ (১) ধারা ও পর্ণো গ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ এর ৮ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর অভিযান চালিয়ে আসামি মেহেদি শিকদারকে আটক করা হয়। একই সাথে মেয়েটির নগ্ন ভিডিও রাখা একটি কম্পিউটার জব্দ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেদিকে বাগেরহাট আদালতে এবং মেয়েটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতালে পাটিয়েছে।
কচুয়া থানার এস আই শিয়াবুর রহমান জানান, চলতি বছরের ৫ মে সকাল ৯ টায় কচুয়া ডিগ্রি কলেজের শহীদ মিনারের পিছনে মেয়েটিকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে ধর্ষণ করে। তখন মান সম্মানের ভয়ে সে বিষয়টি কাউকে জানায় নি। এরপর মেহেদি মেয়েটির নগ্ন ভিডিও কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন কম্পিউটারে ছড়িয়ে দেয়। কম্পিউটার থেকে তা মোবাইলে মোবাইলে ছাড়িয়ে যায়। ঘটনা ছড়িয়ে পড়ার পরে ২৬ জুন মেয়েটি জানতে পেরে তার মাকে জানালে তিনি থানায় এসে মামলা দায়ের করেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন