ব্যাপারটা যে কেবল বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, তা কিন্তু মোটেও নয়। অতীতেও ছিল, তবে অবশ্যই এতটা
প্রকট ভাবে দেখা যায়নি। পিতার বয়সী কিংবা তাঁর চাইতেও বেশি বয়সের পুরুষদের প্রেমে পড়াটা, কিংবা প্রেম করে বিয়ে করাটা তরুণীদের জন্য ইদানীং খুব সহজ একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে পুরুষটি হয়তো বিবাহিত, এবং তরুণীটি একপ্রকার ছলে-বলে-কৌশলে প্রেমিকের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটিয়ে নিজেকে তার স্ত্রী রূপে অধিষ্ঠিত করছে। কমবয়সী একটি মেয়ে প্রেমে হাবুডুবু খেলে বেশিরভাগ পুরুষের জন্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব একটি ব্যাপার। আবার অনেক পুরুষই সূক্ষ্ম কৌশল বাদ দিয়ে বেশ মোটা দাগেই কমবয়সী মেয়েদের পটাবার চেষ্টা করে থাকেন। পুরুষের কারণটি পরিষ্কার, একটি তরুণী নারীকে সঙ্গী হিসাবে কামনা করেন তারা। কিন্তু একটি কমবয়সী মেয়ে কেন প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী একজন পুরুষের? কী সেই কারণ গুলো?
প্রেমিকের মাঝে বাবাকে খোঁজা
বিচিত্র শোনালেও অন্যতম প্রধান কারণ এটাই যে মেয়েরা যদি নিজের বাবার খুব ভক্ত হয়ে থাকে, তবে কোনো পুরুষের মাঝে বাবার ছায়া দেখা মাত্রই প্রেমে পড়ে যায়। যেহেতু বাবা একজন মধ্যবয়সী পুরুষ, তাই স্বভাবতই এই বয়সী অন্য পুরুষদের মাঝেই বাবার ইমেজ খুঁজে পাওয়া সহজ। বাবার মতন যত্ন নেয় বা স্নেহ করে, এমন মধ্য বয়সী পুরুষদের প্রতি সহজে আকৃষ্ট হয় এক শ্রেণীর মেয়েরা। বিশেষ করে কোনো কারণে যারা বাবাকে হারিয়ে ফেলে, তারা।
আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানেই অর্থনৈতিক ভাবে তিনি যথেষ্ট স্থির ও জীবনে প্রতিষ্ঠিত। মেয়েরা সেই আর্থিক নিরাপত্তাটাই খোঁজে, বিনা পরিশ্রমে নিজের জন্য সুখ নিশ্চিত করতে চায়। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, মেয়েরা শুধু সেইসব মধ্যবয়সী পুরুষদের প্রেমেই পড়ে যারা আর্থিক ভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত।
সুখের সংসারের লোভ
পুরুষটি যদি নিজের স্ত্রী সংসারকে অনেক ভালোবেসে থাকেন ও তাঁদের নিয়ে অনেক সুখী হয়ে থাকেন, অনেক মেয়েই তাঁদের এই সুখ দেখে লোভে পড়ে যায়। বিশেষ করে পারিবারিক অশান্তি দেখে বেড়ে উঠেছে এমন মেয়েরা। তারা ভাবে পুরুষটি নিজের প্রথম স্ত্রীকে যেমন ভালোবাসছে বা যত্ন করছে, তাকেও তেমনটা করবে। সেই সুখের স্থানে নিজেকে বসাবার লোভে মেয়েরা প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী একজন পুরুষের।
নিজে কিছু করতে না পারা
অনেকে মেয়েই আছে পরাশ্রয়ী উদ্ভিদের মতন। তারা নিজেরা কিছু করতে পারে না, প্রতিটি ব্যাপারেই অন্য মানুষের সহযোগিতা চায়। তারা মনে করে যে একজন “ম্যাচিউর” পুরুষ তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে। তাই বেছে নেয় সঙ্গী হিসাবে পিতার বয়সী পুরুষকে।
যৌনতার আনন্দে-অভিজ্ঞতায়
অনেক মেয়ে মনে করে একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানে যৌনতা সম্পর্কে অনেক বেশি অভিজ্ঞ কমবয়সী একজন তরুণের তুলনায়। অনেকের আবার ভালোই লাগে মধ্যবয়সী পুরুষকে। তাছাড়া এই বয়সী পুরুষের অতি অবশ্যই একাধিক নারীর অভিজ্ঞতা হয়ে যায়। ফলে একজন কমবয়সী তরুণীকে ভালো বোঝে সে। সব মিলিয়ে তরুণীরা নিজের চাইতে অধিক বয়সের পুরুষকে সঙ্গী রূপে বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে যৌনতা বেশ একটা বড় ভূমিকা পালন করে।
তরুণ প্রেমিক থেকে আঘাত পাওয়া
নিজের প্রথম প্রেমিক যদি আঘাত দিয়ে চলে যায়, তবে অনেক মেয়েই অধিক বয়সের পুরুষদের দিকে ঝোঁকে। কারণ তাদের মনে হয় তরুণ প্রেমিকেরা ভালোবাসায় অসৎ ও অস্থির আর বয়স্ক পুরুষেরা স্থির ও নির্ভরযোগ্য।
প্রকট ভাবে দেখা যায়নি। পিতার বয়সী কিংবা তাঁর চাইতেও বেশি বয়সের পুরুষদের প্রেমে পড়াটা, কিংবা প্রেম করে বিয়ে করাটা তরুণীদের জন্য ইদানীং খুব সহজ একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে পুরুষটি হয়তো বিবাহিত, এবং তরুণীটি একপ্রকার ছলে-বলে-কৌশলে প্রেমিকের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটিয়ে নিজেকে তার স্ত্রী রূপে অধিষ্ঠিত করছে। কমবয়সী একটি মেয়ে প্রেমে হাবুডুবু খেলে বেশিরভাগ পুরুষের জন্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব একটি ব্যাপার। আবার অনেক পুরুষই সূক্ষ্ম কৌশল বাদ দিয়ে বেশ মোটা দাগেই কমবয়সী মেয়েদের পটাবার চেষ্টা করে থাকেন। পুরুষের কারণটি পরিষ্কার, একটি তরুণী নারীকে সঙ্গী হিসাবে কামনা করেন তারা। কিন্তু একটি কমবয়সী মেয়ে কেন প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী একজন পুরুষের? কী সেই কারণ গুলো?
প্রেমিকের মাঝে বাবাকে খোঁজা
বিচিত্র শোনালেও অন্যতম প্রধান কারণ এটাই যে মেয়েরা যদি নিজের বাবার খুব ভক্ত হয়ে থাকে, তবে কোনো পুরুষের মাঝে বাবার ছায়া দেখা মাত্রই প্রেমে পড়ে যায়। যেহেতু বাবা একজন মধ্যবয়সী পুরুষ, তাই স্বভাবতই এই বয়সী অন্য পুরুষদের মাঝেই বাবার ইমেজ খুঁজে পাওয়া সহজ। বাবার মতন যত্ন নেয় বা স্নেহ করে, এমন মধ্য বয়সী পুরুষদের প্রতি সহজে আকৃষ্ট হয় এক শ্রেণীর মেয়েরা। বিশেষ করে কোনো কারণে যারা বাবাকে হারিয়ে ফেলে, তারা।
আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানেই অর্থনৈতিক ভাবে তিনি যথেষ্ট স্থির ও জীবনে প্রতিষ্ঠিত। মেয়েরা সেই আর্থিক নিরাপত্তাটাই খোঁজে, বিনা পরিশ্রমে নিজের জন্য সুখ নিশ্চিত করতে চায়। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, মেয়েরা শুধু সেইসব মধ্যবয়সী পুরুষদের প্রেমেই পড়ে যারা আর্থিক ভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত।
সুখের সংসারের লোভ
পুরুষটি যদি নিজের স্ত্রী সংসারকে অনেক ভালোবেসে থাকেন ও তাঁদের নিয়ে অনেক সুখী হয়ে থাকেন, অনেক মেয়েই তাঁদের এই সুখ দেখে লোভে পড়ে যায়। বিশেষ করে পারিবারিক অশান্তি দেখে বেড়ে উঠেছে এমন মেয়েরা। তারা ভাবে পুরুষটি নিজের প্রথম স্ত্রীকে যেমন ভালোবাসছে বা যত্ন করছে, তাকেও তেমনটা করবে। সেই সুখের স্থানে নিজেকে বসাবার লোভে মেয়েরা প্রেমে পড়ে বাবার বয়সী একজন পুরুষের।
নিজে কিছু করতে না পারা
অনেকে মেয়েই আছে পরাশ্রয়ী উদ্ভিদের মতন। তারা নিজেরা কিছু করতে পারে না, প্রতিটি ব্যাপারেই অন্য মানুষের সহযোগিতা চায়। তারা মনে করে যে একজন “ম্যাচিউর” পুরুষ তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে পারবে। তাই বেছে নেয় সঙ্গী হিসাবে পিতার বয়সী পুরুষকে।
যৌনতার আনন্দে-অভিজ্ঞতায়
অনেক মেয়ে মনে করে একজন মধ্যবয়সী পুরুষ মানে যৌনতা সম্পর্কে অনেক বেশি অভিজ্ঞ কমবয়সী একজন তরুণের তুলনায়। অনেকের আবার ভালোই লাগে মধ্যবয়সী পুরুষকে। তাছাড়া এই বয়সী পুরুষের অতি অবশ্যই একাধিক নারীর অভিজ্ঞতা হয়ে যায়। ফলে একজন কমবয়সী তরুণীকে ভালো বোঝে সে। সব মিলিয়ে তরুণীরা নিজের চাইতে অধিক বয়সের পুরুষকে সঙ্গী রূপে বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে যৌনতা বেশ একটা বড় ভূমিকা পালন করে।
তরুণ প্রেমিক থেকে আঘাত পাওয়া
নিজের প্রথম প্রেমিক যদি আঘাত দিয়ে চলে যায়, তবে অনেক মেয়েই অধিক বয়সের পুরুষদের দিকে ঝোঁকে। কারণ তাদের মনে হয় তরুণ প্রেমিকেরা ভালোবাসায় অসৎ ও অস্থির আর বয়স্ক পুরুষেরা স্থির ও নির্ভরযোগ্য।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন