ফ্লোরিডার আদালতে একজন শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ১২ বছর বয়সী ছাত্রকে যৌন আবেদনময়ী পর্নোগ্রাফিক এসএমএস পাঠানোর অভিযোগ উঠার পর শিক্ষিকা দোষী প্রমানিত হয়েছে।
তবে এ অভিযোগ স্বীকার করে অভিযুক্ত শিক্ষিকা জানালেন, তিনি পড়াশুনায় মনোযোগী করতে ওই ছাত্রকে সেক্স থেরাপি প্রয়োগ করেছিলেন।
প্রথমে তিনি উত্তেজক এসএমএস পাঠান। পরে আরো গভীর সম্পর্কে জড়ান।
তিনি বলেন, আমার লক্ষ ছিল তাকে মনোযোগী করার। তবে ঠিক আমি সেটা সঠিক পথে করিনি।
ইথেল এন্ডারসন নামের ২৯ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকা আদালতে এ কথা বলেন বে নিউজ অনুসারে, বেশ কিছুদিন থেকে ওই শিক্ষিকার সঙ্গে ছাত্রের যৌন আবেদনময়ী এসএমএস আদান প্রদান হচ্ছিল।
অভিযোগ সঠিক ভাবে আদালতে প্রমাণিত হলে এন্ডারসনের সর্বোচ্ছ ৩০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
খবর হাফিংটন পোষ্টের।
প্রথমে তিনি উত্তেজক এসএমএস পাঠান। পরে আরো গভীর সম্পর্কে জড়ান।
তিনি বলেন, আমার লক্ষ ছিল তাকে মনোযোগী করার। তবে ঠিক আমি সেটা সঠিক পথে করিনি।
ইথেল এন্ডারসন নামের ২৯ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকা আদালতে এ কথা বলেন বে নিউজ অনুসারে, বেশ কিছুদিন থেকে ওই শিক্ষিকার সঙ্গে ছাত্রের যৌন আবেদনময়ী এসএমএস আদান প্রদান হচ্ছিল।
অভিযোগ সঠিক ভাবে আদালতে প্রমাণিত হলে এন্ডারসনের সর্বোচ্ছ ৩০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
খবর হাফিংটন পোষ্টের।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন