বিদ্যালয়ে ফের সম্ভ্রমহানি ছাত্রীর৷ গাইঘাটার বেড়িগোপালপুর আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের পর এ বার উত্তর চব্বিশ পরগনারই গোপালনগরের গিরিবালা বালিকা বিদ্যালয়েও ছাত্রীকে শাস্তি দেওয়ার নামে সম্মানহানির অভিযোগ উঠল৷ এক ছাত্রীর টাকা হারানোয় স্কুলের মধ্যে অন্য ছাত্রীর পোশাক খুলে তল্লাশির চালানো হল বলে অভিযোগ৷
কিছুদিন আগেই জেলার বনগাঁ মহকুমার গাইঘাটার বেড়িগোপালপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে সঠিক ইউনিফর্ম পরে না আসায়, কো এড স্কুলে ক্লাসের মধ্যেই ছাত্রদের সামনে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর পোশাক খুলে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ৷ এই ঘটনায় অভিযোগ ওঠে স্কুলের শিক্ষিকা বিপাশা ঠাকুরের বিরুদ্ধে৷
এর জের কাটতে না কাটতেই এবার গোপালনগর গিরিবালা বালিকা বিদ্যালয়ে ছাত্রী নিগ্রহের ঘটনা ঘটল ৷ বুধবার স্কুলের এক অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীর পঞ্চাশ টাকা হারিয়ে যায়৷ স্কুলের শারীরশিক্ষার শিক্ষিকা রূপালী দে বিষয়টি জেনে অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করেন৷ অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর দাবি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই শিক্ষিকা কমনরুমে ডেকে পাঠান৷ অভিযোগ, এরপর তার পোশাক খুলে দেহ তল্লাশি করা হয়৷
শিক্ষিকা রূপালী দে অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ মানতে নারাজ৷ স্কুল কর্তৃপক্ষেরও দাবি, পুরোটাই অপপ্রচার৷
এদিন ওই ছাত্রীর পরিবারের তরফে গোপালনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়৷ ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে সম্মানহানি করার অভিযোগে মামলা শুরু করেছে পুলিশ৷
প্রশ্ন উঠছে, অভিযোগের তল্লাশি নেওয়ার জন্য কি অন্য কোনও উপায় ছিল না? কেন পোশাক খুলে ছাত্রীর দেহ তল্লাশির অভিযোগ? ছাত্রীরা সম্ভ্রম শিখবে যাঁদের কাছে তাঁরাই যদি সম্ভ্রম হানি করেন, তাহলে কেন তাঁরা শাস্তি পাবেন না?
কিছুদিন আগেই জেলার বনগাঁ মহকুমার গাইঘাটার বেড়িগোপালপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে সঠিক ইউনিফর্ম পরে না আসায়, কো এড স্কুলে ক্লাসের মধ্যেই ছাত্রদের সামনে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীর পোশাক খুলে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ৷ এই ঘটনায় অভিযোগ ওঠে স্কুলের শিক্ষিকা বিপাশা ঠাকুরের বিরুদ্ধে৷
এর জের কাটতে না কাটতেই এবার গোপালনগর গিরিবালা বালিকা বিদ্যালয়ে ছাত্রী নিগ্রহের ঘটনা ঘটল ৷ বুধবার স্কুলের এক অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীর পঞ্চাশ টাকা হারিয়ে যায়৷ স্কুলের শারীরশিক্ষার শিক্ষিকা রূপালী দে বিষয়টি জেনে অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করেন৷ অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর দাবি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই শিক্ষিকা কমনরুমে ডেকে পাঠান৷ অভিযোগ, এরপর তার পোশাক খুলে দেহ তল্লাশি করা হয়৷
শিক্ষিকা রূপালী দে অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ মানতে নারাজ৷ স্কুল কর্তৃপক্ষেরও দাবি, পুরোটাই অপপ্রচার৷
এদিন ওই ছাত্রীর পরিবারের তরফে গোপালনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়৷ ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে সম্মানহানি করার অভিযোগে মামলা শুরু করেছে পুলিশ৷
প্রশ্ন উঠছে, অভিযোগের তল্লাশি নেওয়ার জন্য কি অন্য কোনও উপায় ছিল না? কেন পোশাক খুলে ছাত্রীর দেহ তল্লাশির অভিযোগ? ছাত্রীরা সম্ভ্রম শিখবে যাঁদের কাছে তাঁরাই যদি সম্ভ্রম হানি করেন, তাহলে কেন তাঁরা শাস্তি পাবেন না?
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন