আপুদের জন্য একটি দরকারী পোস্ট
বর্তমান সময়ে হিডেন ক্যামেরা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন অনেকেই। থাকারই কথা। কারন, হিডেন ক্যামেরার মাধ্যমে নষ্ট হতে পারে আপনার প্রাইভেসি। তাই জেনে নিন হিডেন ক্যামেরা সনাক্ত করার কিছু উপায়:
১) খুব সহজে নির্নয় করা যায় রুমে গোপন ক্যামেরার অস্তিত্ব আছে কিনা। এজন্য আপনার যা লাগবে তাহল একটি মোবাইল ফোন (অবশ্যই সিম এক্টিভ করা থাকতে হবে) যেখান থেকে কল করা যায়। এবার ট্রায়াল রুমে (যেখানে পোষাক পাল্টাবেন বা ফিটিং ঠিকঠাক আছে কিনা দেখবেন) ঢুকে আপনার মোবাইল থেকে কাউকে কল করার চেষ্টা করুন। যদি কল করা যায় ও নেটওয়ার্ক থাকে- তাহলে রুমে হিডেন
ক্যামেরা নেই বলে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যায়। আর যদি কল করা না যায় ও নেটওয়ার্ক হঠাৎ করে ডাউন হয়ে যায়- তাহলে বুঝবেন সেখানে গোপন ক্যামেরা পেতে রাখা আছে। গোপন ক্যামেরার সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে। সিগন্যাল ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফেয়ারেন্স হতে থাকে। যার কারনে মোবাইলের নেটওয়ার্ক ঠিকমত কাজ করেনা।
২) শপিংমলের ড্রেসিং/ ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চেক করে) সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক! প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না। এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু বুঝতেও পারবেন না যে অন্যপাশে কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা আয়নার অন্য পাশে লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন গোপন ক্যামেরা। আপনার হাতের একটি আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন। যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগ যায় অর্থাৎ মাঝে যদি ফাঁকার সৃষ্টি হয় তাহলে আয়না আসল। আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তাহলে আয়না নকল! একটা দ্বিমুখী আয়না! যার অন্যপাশে থেকে আপনাকে দেখতে পাবে কেউ, কিন্তু আপনি দেখতে পাবেন না তাকে। মানে অন্যপাশ থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে!
আসল আয়নায় সিলভার প্রলেপ আয়নার পিছনে থাকে, যে কারনে আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য। আর নকল বা দ্বিমুখী আয়নার ক্ষেত্রে সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যে কারনে আঙ্গুলের ছাপ আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে। কারন মাঝখানে কোনো বাধা থাকে না।
বর্তমান সময়ে হিডেন ক্যামেরা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন অনেকেই। থাকারই কথা। কারন, হিডেন ক্যামেরার মাধ্যমে নষ্ট হতে পারে আপনার প্রাইভেসি। তাই জেনে নিন হিডেন ক্যামেরা সনাক্ত করার কিছু উপায়:
১) খুব সহজে নির্নয় করা যায় রুমে গোপন ক্যামেরার অস্তিত্ব আছে কিনা। এজন্য আপনার যা লাগবে তাহল একটি মোবাইল ফোন (অবশ্যই সিম এক্টিভ করা থাকতে হবে) যেখান থেকে কল করা যায়। এবার ট্রায়াল রুমে (যেখানে পোষাক পাল্টাবেন বা ফিটিং ঠিকঠাক আছে কিনা দেখবেন) ঢুকে আপনার মোবাইল থেকে কাউকে কল করার চেষ্টা করুন। যদি কল করা যায় ও নেটওয়ার্ক থাকে- তাহলে রুমে হিডেন
ক্যামেরা নেই বলে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যায়। আর যদি কল করা না যায় ও নেটওয়ার্ক হঠাৎ করে ডাউন হয়ে যায়- তাহলে বুঝবেন সেখানে গোপন ক্যামেরা পেতে রাখা আছে। গোপন ক্যামেরার সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে। সিগন্যাল ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফেয়ারেন্স হতে থাকে। যার কারনে মোবাইলের নেটওয়ার্ক ঠিকমত কাজ করেনা।
২) শপিংমলের ড্রেসিং/ ট্রায়াল রুমে (যেখানে মেয়েরা কাপড় পাল্টায় বা ফিটিং চেক করে) সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক! প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না। এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু বুঝতেও পারবেন না যে অন্যপাশে কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা আয়নার অন্য পাশে লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন গোপন ক্যামেরা। আপনার হাতের একটি আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন। যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগ যায় অর্থাৎ মাঝে যদি ফাঁকার সৃষ্টি হয় তাহলে আয়না আসল। আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তাহলে আয়না নকল! একটা দ্বিমুখী আয়না! যার অন্যপাশে থেকে আপনাকে দেখতে পাবে কেউ, কিন্তু আপনি দেখতে পাবেন না তাকে। মানে অন্যপাশ থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে!
আসল আয়নায় সিলভার প্রলেপ আয়নার পিছনে থাকে, যে কারনে আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য। আর নকল বা দ্বিমুখী আয়নার ক্ষেত্রে সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যে কারনে আঙ্গুলের ছাপ আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে। কারন মাঝখানে কোনো বাধা থাকে না।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন