পর্নোগ্রাফির দুনিয়ায় নয়া সংযোজন ওয়ান ওমেন সেক্স শো আর ক্যাম মডেল। আর এই সংযোজন পাল্টে দিয়েছে নীল-বিনোদনের সংজ্ঞাও আমেরিকা জুড়ে রমরমিয়ে চলছে এই ব্যবসা। যেখানে সাধারণত থাকেন একজন মডেল। বেশিরভাগ সময়ে নিজের বাড়ি থেকেই শো চালান তিনি। কখনও কখনও দরকার পড়লে অবশ্য অন্যত্রও যেতে হয়। মডেলের ল্যাপটপে লাগানো থাকে ক্যামেরা। লেন্সের সামনে ‘সেক্স শো’তে অবতীর্ণ হন তিনি। আর সেটা সরাসরি দেখা যায় নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে।
প্রযুক্তি আরও জোরদার এবং সস্তা হওয়ার ফলে আরও বাড়বাড়ন্ত দেখা দিয়েছে ক্যাম বিজনেস-এ। সোনায় সোহাগা নীল ছবির কারবারিদেরও।
কারণ এতে লাভ অনেক বেশি, সুবিধেও বহু। কারণ এই লাইভ ক্যাম শো জাল করা শক্ত। আর সবথেকে বড় কথা, ওয়েবসাইটে এই সরাসরি শো দেখার চাহিদা অনেক বেশি।
পরিসংখ্যান বলছে,কয়েকশো মডেল দিনের যেকোনও সময়ে অনলাইন থাকেন। কেউ কেউ অবশ্য ‘প্রাইভেট শো’-ও করেন। অনলাইনে তাঁদের একসঙ্গে দেখেন কয়েক হাজার দর্শক।
নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে সাবসক্রিপশন অথবা পে পার ভিউ মারফত টাকা দিতে হয়। এমনকী দর্শক চাইলে পছন্দসই মডেলকে দিতে পারেন টিপসও। পাশাপাশি কথাও বলতে পারেন মডেকের সঙ্গে। অবশ্যই ভার্চুয়ালি।
টাইপ করে জানাতে পারেন তিনি কীভাবে দেখতে চান ওই মডেলকে এবং ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে সবসময় সব কিছু মসৃণ হয় না। সুরক্ষার বন্ধনও শিথিল হয়ে যায় এবং ক্যাম-মডেলদের কছে আসে হুমকি। তাঁদের পরিচয় পরিচিত মহলে ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি।
বেশিরভাগ মডেল লুকিয়ে লুকিয়ে এই কাজ করেন। তাঁদের বাড়িতে বা পরিচিত মহলে জানে না তাঁদের আসল পেশা। এই শাসানি হুমকির ফলে চাপে পড়তে বাধ্য হন তাঁরা।
প্রযুক্তি আরও জোরদার এবং সস্তা হওয়ার ফলে আরও বাড়বাড়ন্ত দেখা দিয়েছে ক্যাম বিজনেস-এ। সোনায় সোহাগা নীল ছবির কারবারিদেরও।
কারণ এতে লাভ অনেক বেশি, সুবিধেও বহু। কারণ এই লাইভ ক্যাম শো জাল করা শক্ত। আর সবথেকে বড় কথা, ওয়েবসাইটে এই সরাসরি শো দেখার চাহিদা অনেক বেশি।
পরিসংখ্যান বলছে,কয়েকশো মডেল দিনের যেকোনও সময়ে অনলাইন থাকেন। কেউ কেউ অবশ্য ‘প্রাইভেট শো’-ও করেন। অনলাইনে তাঁদের একসঙ্গে দেখেন কয়েক হাজার দর্শক।
নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে সাবসক্রিপশন অথবা পে পার ভিউ মারফত টাকা দিতে হয়। এমনকী দর্শক চাইলে পছন্দসই মডেলকে দিতে পারেন টিপসও। পাশাপাশি কথাও বলতে পারেন মডেকের সঙ্গে। অবশ্যই ভার্চুয়ালি।
টাইপ করে জানাতে পারেন তিনি কীভাবে দেখতে চান ওই মডেলকে এবং ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে সবসময় সব কিছু মসৃণ হয় না। সুরক্ষার বন্ধনও শিথিল হয়ে যায় এবং ক্যাম-মডেলদের কছে আসে হুমকি। তাঁদের পরিচয় পরিচিত মহলে ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি।
বেশিরভাগ মডেল লুকিয়ে লুকিয়ে এই কাজ করেন। তাঁদের বাড়িতে বা পরিচিত মহলে জানে না তাঁদের আসল পেশা। এই শাসানি হুমকির ফলে চাপে পড়তে বাধ্য হন তাঁরা।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন