একটি কমেডি ধাঁচের রোমান্টিক গল্প । সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নেই)
আমার একটা ফ্রেন্ড আছে । নিক নেম অর্ন্বেষা । অনেক সুন্দর একটা নাম । কিন্তু সমস্যা তার মূল নামে ! নিক নেমের মতই মডার্ণ এই মেয়ের ভাল নাম সোহাগী খাতুন ! এইডা কিছু হইল ?
তার নাম নিয়ে আমার একটা নিজস্ব ধারণা আছে । আমার ধারণা তার প্রকৃত নাম ছিল সোহাগী খাতুন কুলসুম টাইপ কিছু একটা । যেহেতু নিক নেম সার্টিফিকেটে উল্লেখ নেই তাই আকীকা ছাড়াই কুলসুম পাল্টে নিজে নিজেই অর্ন্বষা রেখে দিয়েছে !
তবে ভাল নাম নিয়ে ভালই বিব্রত সে ! আর সুযোগ পেলে নাম নিয়ে তাকে ক্ষেপানোর সুযোগ কিছুতেই ছাড়ি না আমি- বিশেষ করে মনে যখন গুঁতুগুঁতু ভাব থাকে !!
আমার একটা মারাত্মক সমস্যা আছে । আমার মনে মাঝে মাঝে গুঁতুগুঁতু ভাবের উদয় হয় ! আর তখন কুতুকুতু টাইপের এমন কিছু কাজ করি যার স্বাভাবিক কোন ব্যাখ্যা নেই ! যাদের মনে মাঝে মাঝে আমার মতই গুঁতুগুঁতু ভাবের উদয় হয় কেবল তারাই এ সমস্যাটা বুঝতে পারবেন, বাকিরা নয় !!
তো একদিনের কথা । বসে বসে কমেডি মুভি দেখছিলাম । এমন সময় হঠাত্ গুঁতুগুঁতু ভাবের উদয় হল ! কি করা যায় কি করা যায় ভাবতে ভাবতে কিছু না ভেবেই ফোন লাগালাম অর্ন্বষাকে ! কন্ঠ যথাসম্ভব গম্ভীর ছিল ।
:- হ্যালো, সোহাগী বলছ ?
:- ইঁইঁইঁইঁ ! I will kill you !! (:@)
:- চুপ বেডী ! তোর লাইগ্যা আঁর হোলা খাবা দাবা বন্ধ করি মইরবের অবস্থা ! তুই কি জাদুটোনা করসছ শয়তান বেডী ? আঁর হোলারে অবনো ঠিক করি দে কইলাম ! নইলে তুই যেট্টে হলাবি হলা, তোরে হেট্টে আই মাইরালামু !!
:- ইয়ে......... কে....কে...কে বলছেন ?
:- কে কইতাছেন ? আই মিথুনের আব্বা কইতাছি ! তুই অবনো আঁর..............
:- কোঁত্ ! কোঁত্ ! কোঁত্ !
লাইন কেটে গেল । মনে মনে এক চোট হেসে নিলাম । বেচারী মনে হয় একটু বেশীই ঘাবড়ে গিয়েছিল ! তা না হলে আমার আর আমার আব্বার কন্ঠের পার্থক্যটুকু অবশ্যই ধরতে পারত !!
এমন একটা কুতুকুতু কাজ করার পর মনের গুঁতুগুঁতু ভাবটা কিছুটা উপশম হল ! বসে বসে আবার মুভি দেখতে লাগলাম ! তখনও কি জানতাম যে পরের দুই ঘন্টায় আমার জীবনের সবচেয়ে লুতুপুতু কান্ডটি ঘটে যাবে !?
দুই ঘন্টা পরের কথা । মুভিতে মশগুল হঠাত্ মোবাইলটা ঘ্যোঁত্ ঘ্যোঁত্ শব্দে ভাইব্রেট করে উঠল । হাতে নিয়ে দেখলাম অর্ন্বেষার মেসেজ- Mithun, tui jodi ai msg ti peye thakos, ai muhurte reply de. It's urgent !!
মনে মনে ঝাড়ি খাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে মেসেজের রিপ্লে দিলাম- Msg to paichi. Kintu hotat urgent tolob ! Kahini ki mam ?
সাথে সাথেই ফোন ! ভয়ই পেলাম । মেয়ে এত ক্ষেপছে কে জানত ?
:- হ্যালো মিথুন........
ওর ফোন দেখে ভয় পেয়েছিলাম ! কিন্তু ওর কন্ঠস্বর শুনে ভয়টা দুশ্চিন্তায় রূপ নিল ! ঝাড়ি খেয়ে মেয়ে হার্ট অ্যাটাক করে নাই তো আবার ! তাইলে যে আমার খবর আছে !!!
আমরা যখন কাউকে আদুরে গলায় ফিসফিস করে ডাকি, ফিসফিস করে কথা বলি, ঠিক সেভাবেই সে বলল- হ্যালো মিথুন......
:- কি রে ? কি হইছে ? এভাবে কথা বলছস ক্যান ?
:- তুই নাকি খাওয়া দাওয়া সব বন্ধ করে দেবদাস হয়ে যাচ্ছস ?
:- কে বলছে তোরে ?
:- কে বলছে সেটা বড় কথা না ! সত্যি কিনা সেটা বল ?
:- না । মিথ্যা কথা !
:- চুপ গাধু ! এখনো তো ঠিক করে মিথ্যা বলাও শিখস নাই !
:- কি বললি তুই ?
:- বলছি তুই একটা গাধু !
:- ঐ ? তুই ঠিক আছস তো ! হইছে টা কি তোর ?
:- আমার কিছু হয় নাই ! তোর কি হইছে সেটাই ভাবতেছি ! আচ্ছা তুই এত বোকা ক্যান রে ?
:- আরে আজিব ! কি হইছে সেটা তো বলবি ?
:- তুই আমারে এত পছন্দ করছ, এত ভালবাসছ সেটা তুই বলবি না ? কিন্তু আমারে কিছু বলার বদলে তুই খাওয়া দাওয়া ছেড়ে একেবারে দেবদাস হয়ে যাইতেছস ! ভাগ্যিস আঙ্কেলে ফোন দিয়ে আমারে বলছিল ?
:- কোন আঙ্কেল ? কখন ফোন দিছিল ? কি বলছিল !?
:- তোর আব্বা ! গাধু ! তুই আমাকে ভালবাসছ এটা তুই আমাকে বললেই পারতি ! আমিও তো তোকে প্রথম থেকেই একটু একটু পছন্দ করতাম ! আর তুই গাধু কিনা.........
মনে মনে বললাম- ধরণী, দ্বিধা হও । তোমার ভিতরে হান্দানো (!) ছাড়া আমার আর কোন গতি নাই !!
কিন্তু ধরণী দ্বিধা হল না ! অগ্যতা মুখ খুলতেই হল !
:- অর্ন্বেষা, শোন । তুই আমার কথাগুলো একটু বুঝার চেষ্টা কর । আসলে........
:- শোন, আমার বুঝাবুঝির কোন দরকার নাই ! যা বুঝার আমি তা বুঝে গেছি ! এখন তুই আমার কথা মন দিয়ে শোন । আমি রিফিউজ করবো- এই ভয়েই তো তুই খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিছস !? এখন তো জানলি যে আমিও তোকে ভালবাসি ! এখন এসব ভান্ডামি বাদ দিয়ে ঠিকমত খাওয়া দাওয়া কর । নইলে আঙ্কেল আবার আমাকে ঝাড়া শুরু করবে !
:- তুই একটু আমার কথা শুনবি ? আসলে ছোট্ট একটা মিস আন্ডারেস্টিং হচ্ছে !
:- কোন মিস আন্ডারেস্টিং হচ্ছে না । বরং এতদিন পর ঠিক আন্ডারেস্টিংটাই হচ্ছে ! জানিস, আমি সবসময়ই ভাবতাম যে তুই রাজপুত্রের মত এসে আমাকে প্রপোজ করবি ! কিন্তু তুই যে এরকম একটা গাধার মত কাজ করবি সেটা কখনো ভাবি নাই ! যাই হোক, গাধামি অনেক হইছে । আর না । এখন ফোন রেখেই খেতে যাবি । ঠিক আছে ?
আমি জানতাম ! আমি আগে থেকেই জানতাম যে একদিন এই গুঁতুগুঁতু কাজকর্মের কারণে অনেক বড় ভেজালে জড়িয়ে পড়বো ! তবে এমন লুতুপুতু ঝামেলায় পড়ব সেটা ভাবিনি ! যাই হোক, এখন আর তাকে কিছু বলতে চেষ্টা করে লাভ হবে না ! যা হবার তা হয়েই গেছে । অগ্যতা কন্ঠ মেলালাম !
:- হ্যাঁ ঠিক আছে !
:- কাল ক্যাম্পাসে আসবি কিন্তু ।
:- আচ্ছা আসবো ।
:- অনেক কথা বলার আছে তোকে ! কাল প্রাণ খুলে দুজন কথা বলব ।
:- আচ্ছা ।
:- আচ্ছা ঠিক আছে । এখন রাখি । শরীরে যত্ন নিস তুই ।
:- আচ্ছা নিবো ।
:- যা ! খেতে যা....
:- যাই !
:- বাই ।
:- বাই !
কি ভুলটাই না বুঝল মেয়েটা ! ওর ভুল ভাঙ্গানোর দরকার ছিল । বলা উচিত ছিল- মেয়ে ! আমি মোটেও তোর প্রেমে পড়ি নাই ! ওটাতো জাস্ট একটা ফান ছিল !!
কিন্তু আমি কিছুই করি নি ! বাংলালিংক দামে ভালবাসা পাইছি ! এসব বলে তা কি আর হাতছাড়া করবো ? আমি বোকা হলেও এত বোকা না।
আমার একটা ফ্রেন্ড আছে । নিক নেম অর্ন্বেষা । অনেক সুন্দর একটা নাম । কিন্তু সমস্যা তার মূল নামে ! নিক নেমের মতই মডার্ণ এই মেয়ের ভাল নাম সোহাগী খাতুন ! এইডা কিছু হইল ?
তার নাম নিয়ে আমার একটা নিজস্ব ধারণা আছে । আমার ধারণা তার প্রকৃত নাম ছিল সোহাগী খাতুন কুলসুম টাইপ কিছু একটা । যেহেতু নিক নেম সার্টিফিকেটে উল্লেখ নেই তাই আকীকা ছাড়াই কুলসুম পাল্টে নিজে নিজেই অর্ন্বষা রেখে দিয়েছে !
তবে ভাল নাম নিয়ে ভালই বিব্রত সে ! আর সুযোগ পেলে নাম নিয়ে তাকে ক্ষেপানোর সুযোগ কিছুতেই ছাড়ি না আমি- বিশেষ করে মনে যখন গুঁতুগুঁতু ভাব থাকে !!
আমার একটা মারাত্মক সমস্যা আছে । আমার মনে মাঝে মাঝে গুঁতুগুঁতু ভাবের উদয় হয় ! আর তখন কুতুকুতু টাইপের এমন কিছু কাজ করি যার স্বাভাবিক কোন ব্যাখ্যা নেই ! যাদের মনে মাঝে মাঝে আমার মতই গুঁতুগুঁতু ভাবের উদয় হয় কেবল তারাই এ সমস্যাটা বুঝতে পারবেন, বাকিরা নয় !!
তো একদিনের কথা । বসে বসে কমেডি মুভি দেখছিলাম । এমন সময় হঠাত্ গুঁতুগুঁতু ভাবের উদয় হল ! কি করা যায় কি করা যায় ভাবতে ভাবতে কিছু না ভেবেই ফোন লাগালাম অর্ন্বষাকে ! কন্ঠ যথাসম্ভব গম্ভীর ছিল ।
:- হ্যালো, সোহাগী বলছ ?
:- ইঁইঁইঁইঁ ! I will kill you !! (:@)
:- চুপ বেডী ! তোর লাইগ্যা আঁর হোলা খাবা দাবা বন্ধ করি মইরবের অবস্থা ! তুই কি জাদুটোনা করসছ শয়তান বেডী ? আঁর হোলারে অবনো ঠিক করি দে কইলাম ! নইলে তুই যেট্টে হলাবি হলা, তোরে হেট্টে আই মাইরালামু !!
:- ইয়ে......... কে....কে...কে বলছেন ?
:- কে কইতাছেন ? আই মিথুনের আব্বা কইতাছি ! তুই অবনো আঁর..............
:- কোঁত্ ! কোঁত্ ! কোঁত্ !
লাইন কেটে গেল । মনে মনে এক চোট হেসে নিলাম । বেচারী মনে হয় একটু বেশীই ঘাবড়ে গিয়েছিল ! তা না হলে আমার আর আমার আব্বার কন্ঠের পার্থক্যটুকু অবশ্যই ধরতে পারত !!
এমন একটা কুতুকুতু কাজ করার পর মনের গুঁতুগুঁতু ভাবটা কিছুটা উপশম হল ! বসে বসে আবার মুভি দেখতে লাগলাম ! তখনও কি জানতাম যে পরের দুই ঘন্টায় আমার জীবনের সবচেয়ে লুতুপুতু কান্ডটি ঘটে যাবে !?
দুই ঘন্টা পরের কথা । মুভিতে মশগুল হঠাত্ মোবাইলটা ঘ্যোঁত্ ঘ্যোঁত্ শব্দে ভাইব্রেট করে উঠল । হাতে নিয়ে দেখলাম অর্ন্বেষার মেসেজ- Mithun, tui jodi ai msg ti peye thakos, ai muhurte reply de. It's urgent !!
মনে মনে ঝাড়ি খাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে মেসেজের রিপ্লে দিলাম- Msg to paichi. Kintu hotat urgent tolob ! Kahini ki mam ?
সাথে সাথেই ফোন ! ভয়ই পেলাম । মেয়ে এত ক্ষেপছে কে জানত ?
:- হ্যালো মিথুন........
ওর ফোন দেখে ভয় পেয়েছিলাম ! কিন্তু ওর কন্ঠস্বর শুনে ভয়টা দুশ্চিন্তায় রূপ নিল ! ঝাড়ি খেয়ে মেয়ে হার্ট অ্যাটাক করে নাই তো আবার ! তাইলে যে আমার খবর আছে !!!
আমরা যখন কাউকে আদুরে গলায় ফিসফিস করে ডাকি, ফিসফিস করে কথা বলি, ঠিক সেভাবেই সে বলল- হ্যালো মিথুন......
:- কি রে ? কি হইছে ? এভাবে কথা বলছস ক্যান ?
:- তুই নাকি খাওয়া দাওয়া সব বন্ধ করে দেবদাস হয়ে যাচ্ছস ?
:- কে বলছে তোরে ?
:- কে বলছে সেটা বড় কথা না ! সত্যি কিনা সেটা বল ?
:- না । মিথ্যা কথা !
:- চুপ গাধু ! এখনো তো ঠিক করে মিথ্যা বলাও শিখস নাই !
:- কি বললি তুই ?
:- বলছি তুই একটা গাধু !
:- ঐ ? তুই ঠিক আছস তো ! হইছে টা কি তোর ?
:- আমার কিছু হয় নাই ! তোর কি হইছে সেটাই ভাবতেছি ! আচ্ছা তুই এত বোকা ক্যান রে ?
:- আরে আজিব ! কি হইছে সেটা তো বলবি ?
:- তুই আমারে এত পছন্দ করছ, এত ভালবাসছ সেটা তুই বলবি না ? কিন্তু আমারে কিছু বলার বদলে তুই খাওয়া দাওয়া ছেড়ে একেবারে দেবদাস হয়ে যাইতেছস ! ভাগ্যিস আঙ্কেলে ফোন দিয়ে আমারে বলছিল ?
:- কোন আঙ্কেল ? কখন ফোন দিছিল ? কি বলছিল !?
:- তোর আব্বা ! গাধু ! তুই আমাকে ভালবাসছ এটা তুই আমাকে বললেই পারতি ! আমিও তো তোকে প্রথম থেকেই একটু একটু পছন্দ করতাম ! আর তুই গাধু কিনা.........
মনে মনে বললাম- ধরণী, দ্বিধা হও । তোমার ভিতরে হান্দানো (!) ছাড়া আমার আর কোন গতি নাই !!
কিন্তু ধরণী দ্বিধা হল না ! অগ্যতা মুখ খুলতেই হল !
:- অর্ন্বেষা, শোন । তুই আমার কথাগুলো একটু বুঝার চেষ্টা কর । আসলে........
:- শোন, আমার বুঝাবুঝির কোন দরকার নাই ! যা বুঝার আমি তা বুঝে গেছি ! এখন তুই আমার কথা মন দিয়ে শোন । আমি রিফিউজ করবো- এই ভয়েই তো তুই খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিছস !? এখন তো জানলি যে আমিও তোকে ভালবাসি ! এখন এসব ভান্ডামি বাদ দিয়ে ঠিকমত খাওয়া দাওয়া কর । নইলে আঙ্কেল আবার আমাকে ঝাড়া শুরু করবে !
:- তুই একটু আমার কথা শুনবি ? আসলে ছোট্ট একটা মিস আন্ডারেস্টিং হচ্ছে !
:- কোন মিস আন্ডারেস্টিং হচ্ছে না । বরং এতদিন পর ঠিক আন্ডারেস্টিংটাই হচ্ছে ! জানিস, আমি সবসময়ই ভাবতাম যে তুই রাজপুত্রের মত এসে আমাকে প্রপোজ করবি ! কিন্তু তুই যে এরকম একটা গাধার মত কাজ করবি সেটা কখনো ভাবি নাই ! যাই হোক, গাধামি অনেক হইছে । আর না । এখন ফোন রেখেই খেতে যাবি । ঠিক আছে ?
আমি জানতাম ! আমি আগে থেকেই জানতাম যে একদিন এই গুঁতুগুঁতু কাজকর্মের কারণে অনেক বড় ভেজালে জড়িয়ে পড়বো ! তবে এমন লুতুপুতু ঝামেলায় পড়ব সেটা ভাবিনি ! যাই হোক, এখন আর তাকে কিছু বলতে চেষ্টা করে লাভ হবে না ! যা হবার তা হয়েই গেছে । অগ্যতা কন্ঠ মেলালাম !
:- হ্যাঁ ঠিক আছে !
:- কাল ক্যাম্পাসে আসবি কিন্তু ।
:- আচ্ছা আসবো ।
:- অনেক কথা বলার আছে তোকে ! কাল প্রাণ খুলে দুজন কথা বলব ।
:- আচ্ছা ।
:- আচ্ছা ঠিক আছে । এখন রাখি । শরীরে যত্ন নিস তুই ।
:- আচ্ছা নিবো ।
:- যা ! খেতে যা....
:- যাই !
:- বাই ।
:- বাই !
কি ভুলটাই না বুঝল মেয়েটা ! ওর ভুল ভাঙ্গানোর দরকার ছিল । বলা উচিত ছিল- মেয়ে ! আমি মোটেও তোর প্রেমে পড়ি নাই ! ওটাতো জাস্ট একটা ফান ছিল !!
কিন্তু আমি কিছুই করি নি ! বাংলালিংক দামে ভালবাসা পাইছি ! এসব বলে তা কি আর হাতছাড়া করবো ? আমি বোকা হলেও এত বোকা না।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন