এই প্রশ্নের উত্তর এক কথায় হ্যাঁ বা না দেয়া যায় না। এই সময় মা ও শিশু দুজনেরই শরীরে পুষ্টির প্রয়োজন হয়। তাই এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার গর্ভকালীন সময়ের স্বাস্থ্যের উপর। যদি প্রথম ৩ মাস কোন স্বাস্থ্য সমস্যা না থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শে আপনি রোজা রাখতে পারেন। তবে খেয়াল
রাখতে হবে রোজা রাখাকালীন সময়ে আপনার নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে,
-মাথা ব্যথা
-ক্লান্তি ও অবসাদগ্রস্থতা
-অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
-মাথা ঘোরা
-অ্যাসিডটি ও হজমের গন্ডগোল
-কোষ্ঠকাঠিন্য
উপরোক্ত সমস্যাগুলো থাকলে বা নতুন করে রোজা রাখার কারণে দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের মতামত ও পরামর্শে রোজা রাখবেন।
যেহেতু দিনের একটি বড় অংশ পানি না খেয়ে কাটাতে হয় তাই গর্ভবতী মায়ের পানিশূণ্যতা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে যা মা ও শিশুর জন্য মোটেও ভাল নয়।
চিকিৎসক যদি রোজা রাখার অনুমতি দেন তাহলে করণীয়:
- খাদ্যতালিকায় তাজা ফলমূল ও শাকসবজি বেশি পরিমাণে রাখুন। এতে আপনার দেহে আয়রনের যে বাড়তি চাহিদা তা পূরণ হবে।
-অতিরিক্ত চিনি দেয়া পানীয় যেমন, সফট ড্রিঙ্ক, চা, কফি ইত্যাদি সম্পূর্ণ পরিহার করুন।
-গরম আবহাওয়ায় দিনের বেলা ঘরের বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
-রোজা রেখে কোন প্রকার পরিশ্রম ও ভারি কাজ করবেন না।
-রোজা রাখার কারণে খাবার হজম হবার প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, তাই ইফতারে একসাথে অনেক খাবার খাবেন না। প্রথমে অল্প একটু পানি খান, একটু পরে আরও একটু পানি ও খাবার খান। এভাবে ধীরে ধীরে ইফতার করুন।
-সেহরি ও ইফতারে তেল চর্বি ভাজা পোড়া খাবার পরিহার করুন। আঁশ যুক্ত খাবার বেশি করে খাবেন। এতে পায়খানা শক্ত হবার ঝুঁকি কমবে।
-আপনার যদি রোজা রাখার সময় অতিরিক্ত ক্লান্ত লাগে বা মাথা ঘোরে বা শরীর খারাপ লাগে, রোজা রাখবেন না এবং আপনার চিকিৎসকের সাথে অবিলম্বে যোগাযোগ করুন।
পরিশেষে মনে রাখবেন গর্ভাবস্থায় আপনি শুধু আপনার নিজের জীবন নয় আরেকটি জীবনকেও ধারণ করছেন। কাজেই আপনার শিশুর ভাল মন্দের দায়ভার আপনার উপর। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় নিজের ও নিজের শিশুর জীবন বিপন্ন করে রোজা রাখতে যাবেন না। আল্লাহ এতটা নির্দয় বা অন্ধ বা অবুঝ না যে আপনার সমস্যা বুঝবেন না। কাজেই এমন বোকামী করা থেকে বিরত থাকুন। সবাইকে ধন্যবাদ।
রাখতে হবে রোজা রাখাকালীন সময়ে আপনার নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে,
-মাথা ব্যথা
-ক্লান্তি ও অবসাদগ্রস্থতা
-অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
-মাথা ঘোরা
-অ্যাসিডটি ও হজমের গন্ডগোল
-কোষ্ঠকাঠিন্য
উপরোক্ত সমস্যাগুলো থাকলে বা নতুন করে রোজা রাখার কারণে দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের মতামত ও পরামর্শে রোজা রাখবেন।
যেহেতু দিনের একটি বড় অংশ পানি না খেয়ে কাটাতে হয় তাই গর্ভবতী মায়ের পানিশূণ্যতা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে যা মা ও শিশুর জন্য মোটেও ভাল নয়।
চিকিৎসক যদি রোজা রাখার অনুমতি দেন তাহলে করণীয়:
- খাদ্যতালিকায় তাজা ফলমূল ও শাকসবজি বেশি পরিমাণে রাখুন। এতে আপনার দেহে আয়রনের যে বাড়তি চাহিদা তা পূরণ হবে।
-অতিরিক্ত চিনি দেয়া পানীয় যেমন, সফট ড্রিঙ্ক, চা, কফি ইত্যাদি সম্পূর্ণ পরিহার করুন।
-গরম আবহাওয়ায় দিনের বেলা ঘরের বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
-রোজা রেখে কোন প্রকার পরিশ্রম ও ভারি কাজ করবেন না।
-রোজা রাখার কারণে খাবার হজম হবার প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, তাই ইফতারে একসাথে অনেক খাবার খাবেন না। প্রথমে অল্প একটু পানি খান, একটু পরে আরও একটু পানি ও খাবার খান। এভাবে ধীরে ধীরে ইফতার করুন।
-সেহরি ও ইফতারে তেল চর্বি ভাজা পোড়া খাবার পরিহার করুন। আঁশ যুক্ত খাবার বেশি করে খাবেন। এতে পায়খানা শক্ত হবার ঝুঁকি কমবে।
-আপনার যদি রোজা রাখার সময় অতিরিক্ত ক্লান্ত লাগে বা মাথা ঘোরে বা শরীর খারাপ লাগে, রোজা রাখবেন না এবং আপনার চিকিৎসকের সাথে অবিলম্বে যোগাযোগ করুন।
পরিশেষে মনে রাখবেন গর্ভাবস্থায় আপনি শুধু আপনার নিজের জীবন নয় আরেকটি জীবনকেও ধারণ করছেন। কাজেই আপনার শিশুর ভাল মন্দের দায়ভার আপনার উপর। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় নিজের ও নিজের শিশুর জীবন বিপন্ন করে রোজা রাখতে যাবেন না। আল্লাহ এতটা নির্দয় বা অন্ধ বা অবুঝ না যে আপনার সমস্যা বুঝবেন না। কাজেই এমন বোকামী করা থেকে বিরত থাকুন। সবাইকে ধন্যবাদ।
1 comments:
ভালো কিছু যান লাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন