কারাগারে কেমন আছেন মডেল কন্যা রেজওয়ানা খালিদ ইমা। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মহিলা ওয়ার্ডে মডেল কন্যা ইমাকে তৃতীয় শ্রেণীর বন্দির মর্যদা দেয়া হয়েছে।অন্য বন্দির মতোই তার সঙ্গে আচারণ করছে কারা কর্তৃপক্ষ। কারা বিধি অনুযায়ী পরিবারের লোকজন তার সঙ্গে সাক্ষাত করার সুযোগ পেয়ে
থাকে। তবে একজন তৃতীয় শ্রেণীর হাজতিকে নিয়ে তেমন মাথা ঘামায় না কারা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
গত ১০ জুন সোমবার গুলশান থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলায় রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ইমাকে।এরপর তার বিরুদ্ধে রাজধানীর ওয়ারি ও রামপুরা থানায় আরো পৃথক দুটি মামলা হয়েছে।
কারা তত্ত্বাবধায়ক ফরমান আলি জানান, ইমা কারাগারে একজন তৃতীয় শ্রেণীর মহিলা হাজতি হিসেবে বন্দি রয়েছেন। তার সঙ্গে কারাবিধি মোতাবেক আচারণ করা হয়ে থাকে। তার পরিবারের সদস্যরা নিয়মানুযায়ী তার সঙ্গে স্বাক্ষাত করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। তবে একজন তৃতীয় শ্রেণীর হাজতিকে নিয়ে আমাদের তেমন মাথা ব্যাথা নেই।
ওয়ারি থানায় করা প্রতারণার মামলার বিষয়ে মডেল ইমা সাংবাদিকদের জানান, আমার ভাই তানভীর খালেদের সঙ্গে মামলার বাদী মনিরুজ্জামানের পরিচয় হয়। মনিরুজ্জামানকে ভিওআইপি লাইসেন্স দিবে বলে আমার ভাই খালেদ এগার লাখ টাকা নেয়। ভিওআইপির সেই লাইসেন্স সে করে দিতে না পারায় মনিরুজ্জামানকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা পরিশোধ করে দিয়েছে। আমার সঙ্গে মনিরুজ্জামানের কোনো চুক্তি হয়নি। আমাকে ষড়যন্ত্র করে এ মামলার আসামি করা হয়েছে।
মডেল ইমা বলেন, আব্দুল করিম মজুমদার শুভ্র’র কারণে আমি আজ জেলে। ষড়যন্ত্র করে আমাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। শুভ্র একজন ইয়াবাখোর। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। ঢাকার ধানমন্ডির জিগাতলায় থাকে সে।
শুভ্রর বিষয়ে মডেল ইমা সাংবাদিকদের জানান, শুভ্র আমার সাবেক প্রেমিক। কয়েকমাস থেকে তার সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। সম্পর্কের অবনতি হওয়ার পর থেকে সে আমাকে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র করে।
গুলশান থানার মামলায় ইমার বিরুদ্ধে অন্যের গাড়ি বিক্রির অভিযোগ আনা হয়। প্রতারণা করে সে অন্যের গাড়ি দীপঙ্কর দিপু নামের এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ইমার ওই গাড়ির কাগজপত্র নিজের নামে করে নিয়েছিলেন। মূলত এ মামলাতেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইমার প্রথম স্বামী মইন আহম্মেদ। মডেল ইমা সাংবাদিকদের জানান, ২০০৫ সালের মইনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। প্রেম করেই বিয়ে করেছিলেন। তার সাবেক স্বামী মইন তখন গ্রামীণ ফোনের উচ্চপদে চাকরি করতেন।
গ্রামীণফোনের এক নারীর সঙ্গে মইনের সম্পর্ক হয়। ওই মেয়ের নাম হিবু চৌধুরী। যিনি বর্তমানে মইনের স্ত্রী। মইনের সঙ্গে হিবুর এ অবৈধ সম্পর্কের কথা ইমাকে জানান শুভ্র। স্বামীর পরকীয়ার কারণে ২০০৭ সালে মইনের সঙ্গে ইমার ডিভোর্স হয়। তখন থেকে শুভ্রর সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠে। শুভ্র ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল। লেখাপড়া শেষ করতে পারেনি।
মডেল ইমার বাবার নাম আলমগীর খালেদ। গ্রামের বাড়ি জামালপুর। ছোটবেলা থেকে সে ঢাকায় আছে।
থাকে। তবে একজন তৃতীয় শ্রেণীর হাজতিকে নিয়ে তেমন মাথা ঘামায় না কারা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
গত ১০ জুন সোমবার গুলশান থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলায় রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ইমাকে।এরপর তার বিরুদ্ধে রাজধানীর ওয়ারি ও রামপুরা থানায় আরো পৃথক দুটি মামলা হয়েছে।
কারা তত্ত্বাবধায়ক ফরমান আলি জানান, ইমা কারাগারে একজন তৃতীয় শ্রেণীর মহিলা হাজতি হিসেবে বন্দি রয়েছেন। তার সঙ্গে কারাবিধি মোতাবেক আচারণ করা হয়ে থাকে। তার পরিবারের সদস্যরা নিয়মানুযায়ী তার সঙ্গে স্বাক্ষাত করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। তবে একজন তৃতীয় শ্রেণীর হাজতিকে নিয়ে আমাদের তেমন মাথা ব্যাথা নেই।
ওয়ারি থানায় করা প্রতারণার মামলার বিষয়ে মডেল ইমা সাংবাদিকদের জানান, আমার ভাই তানভীর খালেদের সঙ্গে মামলার বাদী মনিরুজ্জামানের পরিচয় হয়। মনিরুজ্জামানকে ভিওআইপি লাইসেন্স দিবে বলে আমার ভাই খালেদ এগার লাখ টাকা নেয়। ভিওআইপির সেই লাইসেন্স সে করে দিতে না পারায় মনিরুজ্জামানকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা পরিশোধ করে দিয়েছে। আমার সঙ্গে মনিরুজ্জামানের কোনো চুক্তি হয়নি। আমাকে ষড়যন্ত্র করে এ মামলার আসামি করা হয়েছে।
মডেল ইমা বলেন, আব্দুল করিম মজুমদার শুভ্র’র কারণে আমি আজ জেলে। ষড়যন্ত্র করে আমাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। শুভ্র একজন ইয়াবাখোর। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। ঢাকার ধানমন্ডির জিগাতলায় থাকে সে।
শুভ্রর বিষয়ে মডেল ইমা সাংবাদিকদের জানান, শুভ্র আমার সাবেক প্রেমিক। কয়েকমাস থেকে তার সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। সম্পর্কের অবনতি হওয়ার পর থেকে সে আমাকে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র করে।
গুলশান থানার মামলায় ইমার বিরুদ্ধে অন্যের গাড়ি বিক্রির অভিযোগ আনা হয়। প্রতারণা করে সে অন্যের গাড়ি দীপঙ্কর দিপু নামের এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে। ইমার ওই গাড়ির কাগজপত্র নিজের নামে করে নিয়েছিলেন। মূলত এ মামলাতেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইমার প্রথম স্বামী মইন আহম্মেদ। মডেল ইমা সাংবাদিকদের জানান, ২০০৫ সালের মইনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। প্রেম করেই বিয়ে করেছিলেন। তার সাবেক স্বামী মইন তখন গ্রামীণ ফোনের উচ্চপদে চাকরি করতেন।
গ্রামীণফোনের এক নারীর সঙ্গে মইনের সম্পর্ক হয়। ওই মেয়ের নাম হিবু চৌধুরী। যিনি বর্তমানে মইনের স্ত্রী। মইনের সঙ্গে হিবুর এ অবৈধ সম্পর্কের কথা ইমাকে জানান শুভ্র। স্বামীর পরকীয়ার কারণে ২০০৭ সালে মইনের সঙ্গে ইমার ডিভোর্স হয়। তখন থেকে শুভ্রর সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠে। শুভ্র ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল। লেখাপড়া শেষ করতে পারেনি।
মডেল ইমার বাবার নাম আলমগীর খালেদ। গ্রামের বাড়ি জামালপুর। ছোটবেলা থেকে সে ঢাকায় আছে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন