নারীকে নিয়ে জগতে নাটকীয়তার কম নেই। নারীকে কেন্দ্র করেই দাবানল জ্বলেছে ট্রয়নগরীতে। এখনো সংসারে নারীকে নিয়ে দুর্ভোগ কিন্তু কম হয় না। তবে এটা নারীর কোনো দোষ নয়। স্বভাব সুলভ ভাবে
নারীরা একটু বেশি আবেগপ্রবণ। তাই না বুঝেই নানা বিপত্তির জন্ম দেয়। সাধারণত পাঁচ ধরনের নারীকে নিয়েই দুর্ভোগ হয় বেশি। তাই সবচেয় ভালো এই ধরনের নারীকে এড়িয়ে চলা।
এক্স গার্ল্ড ফ্রেন্ড
সংসারে সুখী হতে চাইলে আগেভাগেই সিলগালা করতে হবে পুরানো সম্পর্কের পাঠ। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর নস্টালজিয়ায় ভুগলেই ঘটবে বিপত্তি। তাই মোটেও আর পেছনে ফেরা নয়। সব রকম দুঃখবোধ ভুলে পুরোপুরি এড়িয়ে চলুন পুরোনো বন্ধুকে।
পাত্তা দেয়া যাবে না ঘনিষ্ঠবন্ধুর ছোট বোনকে
বন্ধুর সঙ্গে গলায় গলায় ভাব থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে সযত্নে এড়িয়ে চলা চাই তার ছোট বোনের সান্নিধ্য। কেননা এই সম্পর্ক কেবল বন্ধুত্বের মধ্যেই দূরত্বের সৃষ্টি করে না, অনেক ক্ষেত্রেই শত্রুতেও পরিণত করে। তাই বন্ধুর ছোট বোনটি যদি মুখোমুখি হয়ে যায় তবে সম্পর্কটা দেখা-দেখির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা ভালো। সে যেন কাঁধে মাথা রাখার সুযোগ না পায়। কেননা তাহলে নিজের জীবনটাও বরবাদ হবার সম্ভাবনাই বেশি। দুজনের মধ্যে কোনো মতদ্বৈততা দেখা দিলে তখন আশ্রয় মেলা ভার।
বিনোদিনী নারী
সমাজে এমন কিছু নারী আছে যাদের সঙ্গে ডেটিং করে বেশ মজা পায় পুরুষরা। কিন্তু এই নারীরা আখেরে সাক্ষাৎ জম হয়ে হাজির হয়। তাদের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কেবল মন্দ সংবাদই বহন করে। তাই ঘুণাক্ষরেও তাদের ধারে কাছেও না ঘেঁষাই বুদ্ধিমানের কাজ। এই ধরনের অতিফুরফুরে মেজাজিদের প্রলোভনে পা দিলেই অনুতাপ করা ছাড়া বন্ধ হয়ে যাবে সব পথ।
খুঁতখুঁতে নারী
যতই সঞ্চয়ী হোক না কেন, দূরে থাকা চাই খুঁত খুঁতে স্বভাবের নারীদের থেকে। কেননা নানা বাতিকে এ ধরনের নারী বিপন্ন করতে পারে পুরুষের উদ্যমতা। কথায় কথায় তারা অভিযোগ করে। অফিসে একটু বেশি সময় লাগলেই বাধ সাধে। অথচ কঠোর পরিশ্রমের দিকে ফিরে তাকানোর মতো বিবেচনা বোধ থাকে না। এখানেই শেষ নয়, যখন সম্পর্কটাই ভেঙে যেতে বসে তখনও তাদের বিষম ব্যবহারে ভুল বোঝে ভালো বন্ধুরাও।
বন্ধুর সাবেক স্ত্রী
ফুরফুরে থাকতে চাইলে অবশ্যই বন্ধুর সাবেক স্ত্রী-থেকেও যোজন দূরে থাকতে হবে। তার সঙ্গে পূর্ব থেকেই ভালো দোস্তি থাকলেও এড়িয়ে যেতে হবে। সম্পর্ক ভেঙে যাবার পর বন্ধুর যেসব সাবেক স্ত্রীরা ঘনিষ্ঠ হতে চায় তাদের থেকে সাবধান। কেননা এরা অপ্রীতিকর অবস্থার জন্ম দেয়। সমাজিক মর্যাদার জন্যও তাদের এড়িয়ে চলা বুদ্ধিমানের কাজ।
নারীরা একটু বেশি আবেগপ্রবণ। তাই না বুঝেই নানা বিপত্তির জন্ম দেয়। সাধারণত পাঁচ ধরনের নারীকে নিয়েই দুর্ভোগ হয় বেশি। তাই সবচেয় ভালো এই ধরনের নারীকে এড়িয়ে চলা।
এক্স গার্ল্ড ফ্রেন্ড
সংসারে সুখী হতে চাইলে আগেভাগেই সিলগালা করতে হবে পুরানো সম্পর্কের পাঠ। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর নস্টালজিয়ায় ভুগলেই ঘটবে বিপত্তি। তাই মোটেও আর পেছনে ফেরা নয়। সব রকম দুঃখবোধ ভুলে পুরোপুরি এড়িয়ে চলুন পুরোনো বন্ধুকে।
পাত্তা দেয়া যাবে না ঘনিষ্ঠবন্ধুর ছোট বোনকে
বন্ধুর সঙ্গে গলায় গলায় ভাব থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে সযত্নে এড়িয়ে চলা চাই তার ছোট বোনের সান্নিধ্য। কেননা এই সম্পর্ক কেবল বন্ধুত্বের মধ্যেই দূরত্বের সৃষ্টি করে না, অনেক ক্ষেত্রেই শত্রুতেও পরিণত করে। তাই বন্ধুর ছোট বোনটি যদি মুখোমুখি হয়ে যায় তবে সম্পর্কটা দেখা-দেখির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা ভালো। সে যেন কাঁধে মাথা রাখার সুযোগ না পায়। কেননা তাহলে নিজের জীবনটাও বরবাদ হবার সম্ভাবনাই বেশি। দুজনের মধ্যে কোনো মতদ্বৈততা দেখা দিলে তখন আশ্রয় মেলা ভার।
বিনোদিনী নারী
সমাজে এমন কিছু নারী আছে যাদের সঙ্গে ডেটিং করে বেশ মজা পায় পুরুষরা। কিন্তু এই নারীরা আখেরে সাক্ষাৎ জম হয়ে হাজির হয়। তাদের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কেবল মন্দ সংবাদই বহন করে। তাই ঘুণাক্ষরেও তাদের ধারে কাছেও না ঘেঁষাই বুদ্ধিমানের কাজ। এই ধরনের অতিফুরফুরে মেজাজিদের প্রলোভনে পা দিলেই অনুতাপ করা ছাড়া বন্ধ হয়ে যাবে সব পথ।
খুঁতখুঁতে নারী
যতই সঞ্চয়ী হোক না কেন, দূরে থাকা চাই খুঁত খুঁতে স্বভাবের নারীদের থেকে। কেননা নানা বাতিকে এ ধরনের নারী বিপন্ন করতে পারে পুরুষের উদ্যমতা। কথায় কথায় তারা অভিযোগ করে। অফিসে একটু বেশি সময় লাগলেই বাধ সাধে। অথচ কঠোর পরিশ্রমের দিকে ফিরে তাকানোর মতো বিবেচনা বোধ থাকে না। এখানেই শেষ নয়, যখন সম্পর্কটাই ভেঙে যেতে বসে তখনও তাদের বিষম ব্যবহারে ভুল বোঝে ভালো বন্ধুরাও।
বন্ধুর সাবেক স্ত্রী
ফুরফুরে থাকতে চাইলে অবশ্যই বন্ধুর সাবেক স্ত্রী-থেকেও যোজন দূরে থাকতে হবে। তার সঙ্গে পূর্ব থেকেই ভালো দোস্তি থাকলেও এড়িয়ে যেতে হবে। সম্পর্ক ভেঙে যাবার পর বন্ধুর যেসব সাবেক স্ত্রীরা ঘনিষ্ঠ হতে চায় তাদের থেকে সাবধান। কেননা এরা অপ্রীতিকর অবস্থার জন্ম দেয়। সমাজিক মর্যাদার জন্যও তাদের এড়িয়ে চলা বুদ্ধিমানের কাজ।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন