প্রেমের কোন সার্বজনীন সংজ্ঞা নেই। প্রেম একে অপরের প্রতি একটি তীব্র ও ক্ষণস্থায়ী আবেগ। যে আবেগের ফলে একজন পুরুষ একজন নারীকে ভেবে কিংবা একজন নারী একজন পুরুষকে ভেবে না
ঘুমিয়ে রাত পার করে দেয়, কল্পনার ফানুস উড়ায় অস্থিত্বহীন আকাশে, একে অন্যের অভাবে ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে কিংবা গাড়ির নিচে চাপা পড়ে মরে যায়। কিন্তু এ আবেগ স্থায়ী নয়। কালবোশেখী ঝড়, ভুমিকম্প কিংবা আইলা, সিডর এর মতই ক্ষনস্থায়ী। কিন্তু এর ফলাফলটা অনেক সময় দীর্ঘকায় হতে পারে। তবে এ প্রেম কিন্তু কোন সাম্প্রতিক ব্যপার নয়। পৃথিবীর শুরু থেকেই এ প্রেমের অস্থিত্ব বিদ্যমান। প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ, সাহিত্য বা চিত্রকলায় যে প্রেম আমরা দেখতে পাই সে প্রেমে শরীরী আকর্ষণই মুখ্য। বর্তমানের প্রেমও কি সে ধারনা থেকে বের হতে পেরেছে? পারেনি; পারবেওনা। কিন্তু কয়েকশ বছর আগে প্রেম বিশারদরা হঠাৎ করেই প্রেমকে হৃদয় সংক্রান্ত ব্যপার বলে চালিয়ে দেবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু আড়ালে ঐ একটাই জিনিস-শরীর এবং শারীরিক আকর্ষণ। তা না হলে একটি ছেলে অন্য একটি ছেলের কিংবা একটি মেয়ে অন্য একটি মেয়ের প্রেমে কেন পড়েনা? কেন প্রেমকে বিয়ে পর্যন্ত নিয়ে না যেতে পারার কষ্টে মানুষ ভোগে? বিয়ে মানেইতো বৈধভাবে সমাজ স্বীকৃত একটি শারীরিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা। হৃদয় যদি মুখ্যই হয়ে উঠবে ভালবাসায় তবে বিয়ে না করেও কি আজীবন একজনকে অন্যজন অন্তর থেকে পজেটেভলী অনুভব করতে পারেনা: পারেনা একজন আরেকজনের বিপদ আপদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে যা প্রেমচলাকালীন সময়ে করতো? আসলে প্রেম নামক শব্দ কিংবা ধারনাটা যখন আমাদের মস্তিস্কে আসে তখন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের সাথে একটি কাল্পনিক দৈহিক মিলনের ছবি ভেসে উঠে। এখানে দৈহিক মিলন বলতে-হাত ধরে চলা, একসাথে পার্কে বসা, খুনসুটি করা, মান অভিমান, রাগ অনুরাগ, চুমো খাওয়, শরীরের স্পর্শকাতর অংশে হাত দেয়া এবং সেক্সকেই বুঝানো হয়েছে।
ঘুমিয়ে রাত পার করে দেয়, কল্পনার ফানুস উড়ায় অস্থিত্বহীন আকাশে, একে অন্যের অভাবে ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে কিংবা গাড়ির নিচে চাপা পড়ে মরে যায়। কিন্তু এ আবেগ স্থায়ী নয়। কালবোশেখী ঝড়, ভুমিকম্প কিংবা আইলা, সিডর এর মতই ক্ষনস্থায়ী। কিন্তু এর ফলাফলটা অনেক সময় দীর্ঘকায় হতে পারে। তবে এ প্রেম কিন্তু কোন সাম্প্রতিক ব্যপার নয়। পৃথিবীর শুরু থেকেই এ প্রেমের অস্থিত্ব বিদ্যমান। প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ, সাহিত্য বা চিত্রকলায় যে প্রেম আমরা দেখতে পাই সে প্রেমে শরীরী আকর্ষণই মুখ্য। বর্তমানের প্রেমও কি সে ধারনা থেকে বের হতে পেরেছে? পারেনি; পারবেওনা। কিন্তু কয়েকশ বছর আগে প্রেম বিশারদরা হঠাৎ করেই প্রেমকে হৃদয় সংক্রান্ত ব্যপার বলে চালিয়ে দেবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু আড়ালে ঐ একটাই জিনিস-শরীর এবং শারীরিক আকর্ষণ। তা না হলে একটি ছেলে অন্য একটি ছেলের কিংবা একটি মেয়ে অন্য একটি মেয়ের প্রেমে কেন পড়েনা? কেন প্রেমকে বিয়ে পর্যন্ত নিয়ে না যেতে পারার কষ্টে মানুষ ভোগে? বিয়ে মানেইতো বৈধভাবে সমাজ স্বীকৃত একটি শারীরিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা। হৃদয় যদি মুখ্যই হয়ে উঠবে ভালবাসায় তবে বিয়ে না করেও কি আজীবন একজনকে অন্যজন অন্তর থেকে পজেটেভলী অনুভব করতে পারেনা: পারেনা একজন আরেকজনের বিপদ আপদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে যা প্রেমচলাকালীন সময়ে করতো? আসলে প্রেম নামক শব্দ কিংবা ধারনাটা যখন আমাদের মস্তিস্কে আসে তখন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের সাথে একটি কাল্পনিক দৈহিক মিলনের ছবি ভেসে উঠে। এখানে দৈহিক মিলন বলতে-হাত ধরে চলা, একসাথে পার্কে বসা, খুনসুটি করা, মান অভিমান, রাগ অনুরাগ, চুমো খাওয়, শরীরের স্পর্শকাতর অংশে হাত দেয়া এবং সেক্সকেই বুঝানো হয়েছে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন