তোমাকে একটা চিঠি লিখতে ইচ্ছে হয় রুদ্রর মতো করে । যেই চিঠিটার ঠিকানা হবে আকাশ। যে চিঠি পরে তুমি জানতে পারবে আমি ভালো আছি। কিন্তু রুদ্রর মতো করে তোমার মালা খানি আমি আর চাইব না। তোমার মালা স্বযতনেই থাক তোমার কাছে। আমার কাছে তোমার দেওয়া সেই পুরনো মালাটা আছে। হয়তো বইয়ের ভাজে থাকতে থাকতে একে ফুল বলে চেনা যায় না । হয়তো তুমি নিজেও চিনতে পারবে না । তবে আমি কিন্তু এখনও সেই মালাটা থেকে ফুলের গন্ধ পাই। যত বার মালাটা স্পর্শ করি কেন যেন মনে হয় তোমাকে স্পর্শ করি। ফুলের গন্ধটার সাথে তোমার শরিরের গন্ধটার অনেক মিল খুজে পাই। জানি
অনেক বাজে বকছি। তোমার সাথেই যত বকবক করতে পারতাম। এখন অন্য কারও সাথে এত কথা বলতে পারি না। একটু বলেই চুপ করে যেতে হয়, কথা খুজে পাই না।
তোমার জন্য চিঠিটা লিখতে গিয়ে বার বার থেমে যাই, কি দিয়ে শুরু করবো আসলে বুজতে পারি না। আচ্ছা তুমি কি এখনও বৃষ্টিতে ভিজ ? এখনও কি পূর্ণিমার চাঁদটা দেখ বারান্দার গ্রিল এ মাথা ঠেকিয়ে ? এখনও কি কাচের চুড়ি গুলো বাজে তোমার ঐ হাতে? খুব ইচ্ছে করে কোন এক জোছনার দিনে তোমার হাত ধরে হাটতে। বৃষ্টি পরলেই মনে পরে যায় সেই দিন টার কথা যে দিন আমরা দুজন রিক্সা নিয়ে ঘুরছিলাম, এর মাঝেই বৃষ্টি শুরু হোল। আমি রিক্সা থামাতে বললাম । কিন্তু তুমি চাইলে ভিজতে। তারপর এই বৃষ্টি ভেজা শহর দেখল রিক্সার হুড নামিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে দুইটা পাগল ছেলে-মেয়ে যাচ্ছে। তুমি নেই তাই এখন আর পাগলামিও করা হয় না।
জানি হয়তো অনেক অভিমান জমা হয়ে আছে তোমার। হয়তো ঘৃণাও থাকতে পারে ঐ অভিমানের ভাজে ভাজে। কিন্তু জেনে রেখ আমার হৃদয়েও আছে কষ্টের দাগ। তোমার মতো আমিও দাগ গুলো ঢেকে রাখতে শিখছি। তুমি যাওয়ার আগে কখনো বুজতেই পারিনি আদরেরও ক্ষত হয়। আমার আদরের ক্ষতগুলো আমি পুষে রাখব। মাঝে মাঝে ক্ষতগুলো দেখব, আর ভাবব কোন এক সোনালি সময়ে আমারও ছিল একটা ভালবাসার পাখী। আমি চাই না আমার দেওয়া ক্ষত গুলো তুমি বয়ে বেড়াও। তবে সময় নামের ঔষধ আমাদের এই ক্ষত গুলো একদিন মুছে দিবে। কিন্তু মুছতে পারবে না তোমার আমার মাঝখানের ঐ ভালোবাসাটা কে। শেষ একটা কথা বলি, যখনি তোমার ক্ষতগুলো কষ্ট দিবে তখনি জেন আমি তোমাকে প্রতিনিয়ত বলছি ..................
''ভালো আছি,ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো............ ভিতরে বাহিরে অন্তরে অন্তরে আছো তুমি হৃদয় জুড়ে.......
অনেক বাজে বকছি। তোমার সাথেই যত বকবক করতে পারতাম। এখন অন্য কারও সাথে এত কথা বলতে পারি না। একটু বলেই চুপ করে যেতে হয়, কথা খুজে পাই না।
তোমার জন্য চিঠিটা লিখতে গিয়ে বার বার থেমে যাই, কি দিয়ে শুরু করবো আসলে বুজতে পারি না। আচ্ছা তুমি কি এখনও বৃষ্টিতে ভিজ ? এখনও কি পূর্ণিমার চাঁদটা দেখ বারান্দার গ্রিল এ মাথা ঠেকিয়ে ? এখনও কি কাচের চুড়ি গুলো বাজে তোমার ঐ হাতে? খুব ইচ্ছে করে কোন এক জোছনার দিনে তোমার হাত ধরে হাটতে। বৃষ্টি পরলেই মনে পরে যায় সেই দিন টার কথা যে দিন আমরা দুজন রিক্সা নিয়ে ঘুরছিলাম, এর মাঝেই বৃষ্টি শুরু হোল। আমি রিক্সা থামাতে বললাম । কিন্তু তুমি চাইলে ভিজতে। তারপর এই বৃষ্টি ভেজা শহর দেখল রিক্সার হুড নামিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে দুইটা পাগল ছেলে-মেয়ে যাচ্ছে। তুমি নেই তাই এখন আর পাগলামিও করা হয় না।
জানি হয়তো অনেক অভিমান জমা হয়ে আছে তোমার। হয়তো ঘৃণাও থাকতে পারে ঐ অভিমানের ভাজে ভাজে। কিন্তু জেনে রেখ আমার হৃদয়েও আছে কষ্টের দাগ। তোমার মতো আমিও দাগ গুলো ঢেকে রাখতে শিখছি। তুমি যাওয়ার আগে কখনো বুজতেই পারিনি আদরেরও ক্ষত হয়। আমার আদরের ক্ষতগুলো আমি পুষে রাখব। মাঝে মাঝে ক্ষতগুলো দেখব, আর ভাবব কোন এক সোনালি সময়ে আমারও ছিল একটা ভালবাসার পাখী। আমি চাই না আমার দেওয়া ক্ষত গুলো তুমি বয়ে বেড়াও। তবে সময় নামের ঔষধ আমাদের এই ক্ষত গুলো একদিন মুছে দিবে। কিন্তু মুছতে পারবে না তোমার আমার মাঝখানের ঐ ভালোবাসাটা কে। শেষ একটা কথা বলি, যখনি তোমার ক্ষতগুলো কষ্ট দিবে তখনি জেন আমি তোমাকে প্রতিনিয়ত বলছি ..................
''ভালো আছি,ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো............ ভিতরে বাহিরে অন্তরে অন্তরে আছো তুমি হৃদয় জুড়ে.......
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন