শিরোনামটা অনেকটা আঁতকে ওঠার মতো হলেও এবার দীর্ঘ গবেষণার প্রেক্ষিতে এমনটাই জানিয়েছেন নোবেল বিজয়ী মার্কিন বিজ্ঞানী ডেভরা ডেভিস ও তার দল। তাদের দাবি, সচল যেকোনো মোবাইল
ফোনই পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতায় প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং যেসব পুরুষ স্বভাবতই মোবাইল ফোনটি চালু অবস্থায় তাদের প্যান্টের পকেটে রাখেন তাদের শুক্রানুতে মোবাইল ফোনের তরঙ্গ বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে পারে। আলোচিত এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশের আগে বিজ্ঞানী ডেভরা ডেভিস ও তার সহযোগীরা সাতটি দেশে গবেষণা পরিচালনা করেন যেন ভিন্ন ভিন্ন আবহাওয়া পুরুষদের সক্ষমতায় মোবাইল ফোন কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। এতে দেখা যায়, যেসব পুরুষ কমপক্ষে চার ঘণ্টা সময় ধরে তাদের প্যান্টের পকেটে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘোরেন তাদের ক্ষেত্রে কার্যকর শুক্রাণু জন্মানোর হার অর্ধেক হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, মোবাইল ফোন যে ধরনের মাইক্রো ওয়েভ তরঙ্গ প্রেরণ বা গ্রহণ করে সে ধরনের বিকিরণ গবেষণাগারের নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে শুক্রাণুর ওপর প্রয়োগ করে দেখা যায় যে এতে করে শুক্রাণুগুলো দুর্বল, চিকন এবং সাঁতারে অক্ষম হয়ে পড়ে। একইভাবে আমেরিকা, চীন ও অস্ট্রেলিয়ায় পরিচালিত পৃথক গবেষণাতেও শুক্রাণু তৈরির পরিমাণ কমিয়ে দেওয়ায় মোবাইল ফোনের তরঙ্গের ভূমিকা খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। এ ছাড়া এসব গবেষণার অনুসিদ্ধান্ত হিসেবে মোবাইল তরঙ্গের অন্যন্য ক্ষতিকর দিক সম্পর্কেও সাবধান করে দিয়েছেন গবেষকরা। মোবাইল ফোনকে একটি জরুরি ও কার্যকর যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে স্বীকার করে নিলেও দীর্ঘ সময় ধরে এর উপর নির্ভরশীল থাকা বা মোবাইল ফোন তরঙ্গের কাছাকাছি থাকা যে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে তা জানিয়ে দিয়েছেন এই গবেষকরা। এমনকি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোন নির্ভরশীলতা যে মানবশরীরে টিউমারও সৃষ্টি করতে পারে সেটিও উল্লেখ করেছেন আমেরিকার ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকদল গবেষক।
ফোনই পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতায় প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং যেসব পুরুষ স্বভাবতই মোবাইল ফোনটি চালু অবস্থায় তাদের প্যান্টের পকেটে রাখেন তাদের শুক্রানুতে মোবাইল ফোনের তরঙ্গ বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে পারে। আলোচিত এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশের আগে বিজ্ঞানী ডেভরা ডেভিস ও তার সহযোগীরা সাতটি দেশে গবেষণা পরিচালনা করেন যেন ভিন্ন ভিন্ন আবহাওয়া পুরুষদের সক্ষমতায় মোবাইল ফোন কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। এতে দেখা যায়, যেসব পুরুষ কমপক্ষে চার ঘণ্টা সময় ধরে তাদের প্যান্টের পকেটে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘোরেন তাদের ক্ষেত্রে কার্যকর শুক্রাণু জন্মানোর হার অর্ধেক হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, মোবাইল ফোন যে ধরনের মাইক্রো ওয়েভ তরঙ্গ প্রেরণ বা গ্রহণ করে সে ধরনের বিকিরণ গবেষণাগারের নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে শুক্রাণুর ওপর প্রয়োগ করে দেখা যায় যে এতে করে শুক্রাণুগুলো দুর্বল, চিকন এবং সাঁতারে অক্ষম হয়ে পড়ে। একইভাবে আমেরিকা, চীন ও অস্ট্রেলিয়ায় পরিচালিত পৃথক গবেষণাতেও শুক্রাণু তৈরির পরিমাণ কমিয়ে দেওয়ায় মোবাইল ফোনের তরঙ্গের ভূমিকা খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। এ ছাড়া এসব গবেষণার অনুসিদ্ধান্ত হিসেবে মোবাইল তরঙ্গের অন্যন্য ক্ষতিকর দিক সম্পর্কেও সাবধান করে দিয়েছেন গবেষকরা। মোবাইল ফোনকে একটি জরুরি ও কার্যকর যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে স্বীকার করে নিলেও দীর্ঘ সময় ধরে এর উপর নির্ভরশীল থাকা বা মোবাইল ফোন তরঙ্গের কাছাকাছি থাকা যে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে তা জানিয়ে দিয়েছেন এই গবেষকরা। এমনকি অতি মাত্রায় মোবাইল ফোন নির্ভরশীলতা যে মানবশরীরে টিউমারও সৃষ্টি করতে পারে সেটিও উল্লেখ করেছেন আমেরিকার ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকদল গবেষক।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন