বাজারে যখন হাজার একটা স্মার্টফোন নিত্য নতুন ফিচার্স নিয়ে লঞ্চ করছে তাদের সেরা সব মডেল, তখন নয়া ফিচার যোগ করার লড়াইটা কেমন? সেটা যে বেশ হাড্ডাহাড্ডি হয়ে উঠেছে, তা আর আলাদা করে
বলার অপেক্ষা রাখে না। কোনও ফোনে চুম্বনে খুলে যায় স্ক্রিন লক, আবার কোথাও হাতের আবছা ইশারাতেই রিসিভ করা যাচ্ছে কল। কিন্তু স্মার্টফোনের হরেক ব্র্যান্ডের এই রেষারেষির মাঝে আবারও নিজেদের সেরা প্রমাণ করল অ্যাপল। বাজার চলতি স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখেই দাঁড় করিয়ে দিয়েছে অ্যাপল ফোনের এই নতুন ফিচার। আইফোন ব্যবহারকারীরা এখন থেকে হৃদযন্ত্রটির বিকল হয়ে যাওয়া আটকাতে পারবেন তাঁদের স্মার্টফোনেই। আর ফিচারটির নাম ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গেই রীতিমতো হুলুস্থুলু ফেলে দিয়েছে ফিচারটি।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, আইফোনে ব্যবহার করা ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’ ডিভাইসটির সাহায্যে বেশ নিখুঁত ও নির্ভুলভাবেই ধরা যায় আর্টারিয়াল ফিব্রিলেশন। এই আর্টারিয়াল ফিলিব্রেশন আদতে হার্ট রিদম বা হৃদয়ের লাব-ডুব ছন্দের স্বাভাবিক চলনে এক বিশেষ ধরনের সমস্যা। শুধু তাই নয়, এটিই দশ ভাগের মধ্যে তিন ভাগ মানুষের স্ট্রোকের জন্য দায়ী। এটি বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এবং ৮৫ বছরের উর্ধ্বের মানুষদের প্রায় পনেরো শতাংশকেই আক্রান্ত করে। হাতের কাছে ইসিজি-র বন্দোবস্ত সব সময় না-থাকায় এবং সচেতনতার অভাবেও ঠিক মতো পরীক্ষাও হয় না। তার থেকেই এক সময় বিকল হয়ে যায় হৃদযন্ত্র। এই সমস্যা সমাধানে ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’ কী করবে? আইইসিজি করবে। মানে, ফোনটি দিয়েই মেপে নেওয়া যাবে হৃদয়ের গতি-প্রকৃতি, ফোনের স্ক্রিনটাতেই দেখা যাবে হার্ট গ্রাফ।
এই জায়গায় এসে একটা প্রশ্ন উঠছে আইফোনের এই নয়া ফিচার নিয়ে। হলেই বা আইফোন, ইসিজির মতো একটা গুরু-গম্ভীর ব্যাপারে কি নিখুঁত রেকর্ড দেখাতে পারবে ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’? সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্রেন ফ্রিডম্যান ও তাঁর দল ৬৫ বছরের উর্ধ্বের কয়েকজন বৃদ্ধকে সিডনির বিভিন্ন ওষুধের দোকানে এটির দ্বারা টেস্ট করে পেয়েছেন এক অনবদ্য রেজাল্ট। তিনি বলেছেন, এই যন্ত্রটি ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজন নেই কোনও বিশেষ ট্রেনিং বা স্কিলের। একেবারে অপটু মানুষও সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন সেটিকে। কাজে কাজেই, শুধু সাধারণ মানুষই নন, চিকিৎসকরাও বেশ সন্তুষ্ট প্রযুক্তির এই অগ্রগতিতে।
তাহলে আর চিন্তা কী! হৃদরোগে আক্রান্ত যদি হয়ে থাকেন আপনি, বা নিছকই মাঝে মাঝে ব্যথা করে ওঠে ‘হার্ট’ নামের প্রাণ পাখিটি, তবে আইফোনে ইসিজি তো রইল-ই। যার সাহায্যে আপনি বেশ তাড়াতাড়ি নিরীক্ষণ করে জানতে পারবেন আপনার হৃদয়ের সমস্যাটি এবং চিকিৎসাও শুরু করা যাবে দ্রুত গতিতে। ভাবনা শুধু একটাই! আপনার নতুন স্মার্টফোনে ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’ থাকছে তো?
বলার অপেক্ষা রাখে না। কোনও ফোনে চুম্বনে খুলে যায় স্ক্রিন লক, আবার কোথাও হাতের আবছা ইশারাতেই রিসিভ করা যাচ্ছে কল। কিন্তু স্মার্টফোনের হরেক ব্র্যান্ডের এই রেষারেষির মাঝে আবারও নিজেদের সেরা প্রমাণ করল অ্যাপল। বাজার চলতি স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখেই দাঁড় করিয়ে দিয়েছে অ্যাপল ফোনের এই নতুন ফিচার। আইফোন ব্যবহারকারীরা এখন থেকে হৃদযন্ত্রটির বিকল হয়ে যাওয়া আটকাতে পারবেন তাঁদের স্মার্টফোনেই। আর ফিচারটির নাম ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গেই রীতিমতো হুলুস্থুলু ফেলে দিয়েছে ফিচারটি।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, আইফোনে ব্যবহার করা ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’ ডিভাইসটির সাহায্যে বেশ নিখুঁত ও নির্ভুলভাবেই ধরা যায় আর্টারিয়াল ফিব্রিলেশন। এই আর্টারিয়াল ফিলিব্রেশন আদতে হার্ট রিদম বা হৃদয়ের লাব-ডুব ছন্দের স্বাভাবিক চলনে এক বিশেষ ধরনের সমস্যা। শুধু তাই নয়, এটিই দশ ভাগের মধ্যে তিন ভাগ মানুষের স্ট্রোকের জন্য দায়ী। এটি বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এবং ৮৫ বছরের উর্ধ্বের মানুষদের প্রায় পনেরো শতাংশকেই আক্রান্ত করে। হাতের কাছে ইসিজি-র বন্দোবস্ত সব সময় না-থাকায় এবং সচেতনতার অভাবেও ঠিক মতো পরীক্ষাও হয় না। তার থেকেই এক সময় বিকল হয়ে যায় হৃদযন্ত্র। এই সমস্যা সমাধানে ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’ কী করবে? আইইসিজি করবে। মানে, ফোনটি দিয়েই মেপে নেওয়া যাবে হৃদয়ের গতি-প্রকৃতি, ফোনের স্ক্রিনটাতেই দেখা যাবে হার্ট গ্রাফ।
এই জায়গায় এসে একটা প্রশ্ন উঠছে আইফোনের এই নয়া ফিচার নিয়ে। হলেই বা আইফোন, ইসিজির মতো একটা গুরু-গম্ভীর ব্যাপারে কি নিখুঁত রেকর্ড দেখাতে পারবে ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’? সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্রেন ফ্রিডম্যান ও তাঁর দল ৬৫ বছরের উর্ধ্বের কয়েকজন বৃদ্ধকে সিডনির বিভিন্ন ওষুধের দোকানে এটির দ্বারা টেস্ট করে পেয়েছেন এক অনবদ্য রেজাল্ট। তিনি বলেছেন, এই যন্ত্রটি ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজন নেই কোনও বিশেষ ট্রেনিং বা স্কিলের। একেবারে অপটু মানুষও সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন সেটিকে। কাজে কাজেই, শুধু সাধারণ মানুষই নন, চিকিৎসকরাও বেশ সন্তুষ্ট প্রযুক্তির এই অগ্রগতিতে।
তাহলে আর চিন্তা কী! হৃদরোগে আক্রান্ত যদি হয়ে থাকেন আপনি, বা নিছকই মাঝে মাঝে ব্যথা করে ওঠে ‘হার্ট’ নামের প্রাণ পাখিটি, তবে আইফোনে ইসিজি তো রইল-ই। যার সাহায্যে আপনি বেশ তাড়াতাড়ি নিরীক্ষণ করে জানতে পারবেন আপনার হৃদয়ের সমস্যাটি এবং চিকিৎসাও শুরু করা যাবে দ্রুত গতিতে। ভাবনা শুধু একটাই! আপনার নতুন স্মার্টফোনে ‘অ্যালাইভ কোর হার্ট মনিটর’ থাকছে তো?
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন