প্রেমের টানে ঘর ছাড়লেন ‘ক্ষুদে গানরাজ’ তারকা ঝুমা আক্তার। গত ২৩ জুলাই নরসিংদীর নিজ গ্রাম থেকে প্রেমিক ইসরাফিলের কাছে চলে যান ঝুমা। তবে ঝুমার মা বলছেন তার মেয়েকে অপহরণ করা
হয়েছে। ঝুমার মা এ ঘটনায় নরসিংদী কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা করেছেন ইসরাফিল ও তার গাড়ির ড্রাইভার ফয়সালের নামে।২০০৮ সালে ‘মেরিডিয়ান চ্যানেল আই ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয় ঝুমা। নরসিংদীর এই মেয়ে এখন ঢাকা ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজে নবম শ্রেণিতে পড়ে।
ঝুমার মা জেসমিন বেগম বলেন, সাভারের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আশুলিয়ার বাদাইল গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে ইসরাফিলের সঙ্গে ঝুমার পরিচয় ঘটে। এরপর বসুন্ধরায় ঝুমা ও তার মায়ের বাসায়ও আসা-যাওয়া শুরু হয় ইসরাফিলের। তবে ইসরাফিলের সঙ্গে ঝুমার বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাদ সাধেন জেসমিন। এনিয়ে ইসরাফিলের সঙ্গে জেসমিনের মনোমালিন্য হয়। এক পর্যায়ে মেয়েকে নিয়ে নরসিংদী চলে যান তিনি।
তিনি জানান, প্রায় সময় ঝুমা পাঁচ থেকে সাত দিন বাড়ির বাইরে থাকতো। কোন খোঁজ খবর পাওয়া যেত না। ঝুমা বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবার দু’দিন পর ইসরাফিল তার কয়েকজন বন্ধুবান্ধবসহ এসে ঝুমার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসা থেকে টিভি, ফ্রিজ, ল্যাপটপ সহ বিভিন্ন আসবাবপত্র নিয়ে যায়।
এ সময় ঝুমার মা বাঁধা দিলে ইসরাফিল বলেন ‘ঝুমা আমার স্ত্রী তাকে আমি বিয়ে করেছি। তার জিনিসপত্র সে নিয়ে যেতে বলেছে। তাই নিয়ে যাচ্ছি।’এ বিষয়ে ঝুমার মা বলেন ‘আমি বেশ কিছু দিন অপেক্ষা করে মেয়ের কোন খোঁজ না পেয়ে মামলা করেছি। ঝুমা এবং ইসরাফিল কারো সঙ্গেই আমি এখন যোগাযোগ করতে পারছি না। আমার মেয়ের বয়স ১৪ বছর। সে আবেগের বশে কাজটা করেছে।’
নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে করা মামলায় ঝুমার মা অভিযোগ করেন, গত ২৩ জুলাই ঝুমাকে নরসিংদী জেলখানার মোড় থেকে ইসরাফিল ও ফয়সাল তুলে নিয়ে যায়। তার মেয়ের বয়স ১৪ বছর। ফলে বিয়ের করার বয়স তার নয়।
হয়েছে। ঝুমার মা এ ঘটনায় নরসিংদী কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা করেছেন ইসরাফিল ও তার গাড়ির ড্রাইভার ফয়সালের নামে।২০০৮ সালে ‘মেরিডিয়ান চ্যানেল আই ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয় ঝুমা। নরসিংদীর এই মেয়ে এখন ঢাকা ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজে নবম শ্রেণিতে পড়ে।
ঝুমার মা জেসমিন বেগম বলেন, সাভারের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আশুলিয়ার বাদাইল গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে ইসরাফিলের সঙ্গে ঝুমার পরিচয় ঘটে। এরপর বসুন্ধরায় ঝুমা ও তার মায়ের বাসায়ও আসা-যাওয়া শুরু হয় ইসরাফিলের। তবে ইসরাফিলের সঙ্গে ঝুমার বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাদ সাধেন জেসমিন। এনিয়ে ইসরাফিলের সঙ্গে জেসমিনের মনোমালিন্য হয়। এক পর্যায়ে মেয়েকে নিয়ে নরসিংদী চলে যান তিনি।
তিনি জানান, প্রায় সময় ঝুমা পাঁচ থেকে সাত দিন বাড়ির বাইরে থাকতো। কোন খোঁজ খবর পাওয়া যেত না। ঝুমা বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবার দু’দিন পর ইসরাফিল তার কয়েকজন বন্ধুবান্ধবসহ এসে ঝুমার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসা থেকে টিভি, ফ্রিজ, ল্যাপটপ সহ বিভিন্ন আসবাবপত্র নিয়ে যায়।
এ সময় ঝুমার মা বাঁধা দিলে ইসরাফিল বলেন ‘ঝুমা আমার স্ত্রী তাকে আমি বিয়ে করেছি। তার জিনিসপত্র সে নিয়ে যেতে বলেছে। তাই নিয়ে যাচ্ছি।’এ বিষয়ে ঝুমার মা বলেন ‘আমি বেশ কিছু দিন অপেক্ষা করে মেয়ের কোন খোঁজ না পেয়ে মামলা করেছি। ঝুমা এবং ইসরাফিল কারো সঙ্গেই আমি এখন যোগাযোগ করতে পারছি না। আমার মেয়ের বয়স ১৪ বছর। সে আবেগের বশে কাজটা করেছে।’
নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে করা মামলায় ঝুমার মা অভিযোগ করেন, গত ২৩ জুলাই ঝুমাকে নরসিংদী জেলখানার মোড় থেকে ইসরাফিল ও ফয়সাল তুলে নিয়ে যায়। তার মেয়ের বয়স ১৪ বছর। ফলে বিয়ের করার বয়স তার নয়।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন