সব সময় সচেতন অভিনেত্রী হিসেবেই আবিষ্কার করা গেছে বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুরকে। বিশেষ
করে ফ্যাশন ও পোশাক সচেতনতার জন্য তাকে এ সময়ের ইয়ুথ স্টাইল আইকনও বলা হয়ে থাকে। সম্প্রতি তার অভিনীত ‘রানঝানা’ ছবিটি বক্স অফিসে ব্যবসা করেছে দারুণ। তাই বেশ ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন তিনি। ফ্যাশন আইকনের যে কোন কর্মকাণ্ডই ভক্ত-দর্শকদের মধ্যে দারুণ প্রভাব ফেলে, যেমনটা ফেলেছে সম্প্রতি। একটি ম্যাগাজিনের ইভেন্টে প্রধান অতিথি হয়ে এসেছিলেন সোনম কাপুর। সেই ইভেন্টটি ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। সময় মতোই সোনম সেখানে এসে উপস্থিত হন। তার পরনে তখন ছিল নীল রঙা একটি টপলেস গাউন। গাউনের নিচে বক্ষে ছিল কালো রঙের শিফন জর্জেটের একটি পাতলা কাপড়। পোশাকটিতে তাকে মানিয়েছিল দারুণ। কিন্তু সোনম যখন মাইকে হেলেদুলে কথা বলছিলেন, তখন বেশ কয়েকবার তার ভেতরের জর্জেটের পাতলা কাপড়টি অনেকখানি সরে যায়। যার ফলে এ অবস্থাতেই কামেরাবন্দি হয়ে যান সোনম। এ সময় নিজের পোশাক সামলানোর চেষ্টা করলেও তাতে ব্যর্থ হন তিনি। কারণ কাপড়টি এতই পিচ্ছিল ও পাতলা ছিল, সেটাকে ধরে না রেখে পারা যাচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তড়িঘড়ি বক্তব্য শেষ করে তাই করলেন তিনি। এরপর সোজা নিজের ফেরারিতে করে বাড়ি চলে যান। এ সময় অনেক বিব্রত ও লজ্জিত দেখাচ্ছিল সোনমকে। কারও সঙ্গে কোন কথাও বলেননি। ঠিকভাবে বিদায়ও নেননি। তবে মুখে হাসি তার লেগেই ছিল। শত সমস্যাই হোক না কেন, অভিনেত্রী বলে কথা হাসি তো থাকতেই হবে।
করে ফ্যাশন ও পোশাক সচেতনতার জন্য তাকে এ সময়ের ইয়ুথ স্টাইল আইকনও বলা হয়ে থাকে। সম্প্রতি তার অভিনীত ‘রানঝানা’ ছবিটি বক্স অফিসে ব্যবসা করেছে দারুণ। তাই বেশ ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন তিনি। ফ্যাশন আইকনের যে কোন কর্মকাণ্ডই ভক্ত-দর্শকদের মধ্যে দারুণ প্রভাব ফেলে, যেমনটা ফেলেছে সম্প্রতি। একটি ম্যাগাজিনের ইভেন্টে প্রধান অতিথি হয়ে এসেছিলেন সোনম কাপুর। সেই ইভেন্টটি ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত। সময় মতোই সোনম সেখানে এসে উপস্থিত হন। তার পরনে তখন ছিল নীল রঙা একটি টপলেস গাউন। গাউনের নিচে বক্ষে ছিল কালো রঙের শিফন জর্জেটের একটি পাতলা কাপড়। পোশাকটিতে তাকে মানিয়েছিল দারুণ। কিন্তু সোনম যখন মাইকে হেলেদুলে কথা বলছিলেন, তখন বেশ কয়েকবার তার ভেতরের জর্জেটের পাতলা কাপড়টি অনেকখানি সরে যায়। যার ফলে এ অবস্থাতেই কামেরাবন্দি হয়ে যান সোনম। এ সময় নিজের পোশাক সামলানোর চেষ্টা করলেও তাতে ব্যর্থ হন তিনি। কারণ কাপড়টি এতই পিচ্ছিল ও পাতলা ছিল, সেটাকে ধরে না রেখে পারা যাচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত তড়িঘড়ি বক্তব্য শেষ করে তাই করলেন তিনি। এরপর সোজা নিজের ফেরারিতে করে বাড়ি চলে যান। এ সময় অনেক বিব্রত ও লজ্জিত দেখাচ্ছিল সোনমকে। কারও সঙ্গে কোন কথাও বলেননি। ঠিকভাবে বিদায়ও নেননি। তবে মুখে হাসি তার লেগেই ছিল। শত সমস্যাই হোক না কেন, অভিনেত্রী বলে কথা হাসি তো থাকতেই হবে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন